ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
যে পানীয়ে ছেষট্টিতেও তরতাজা নীতু কাপূর
বয়স যে শুধুই একটি সংখ্যা, তা প্রমাণ করেছেন বলিউড অভিনেত্রী নীতু কপূর। ৬৬ বছর বয়সেও তিনি বজায় রেখেছেন তারুণ্য এবং সৌন্দর্যের মাধুর্য। রণবীর কপূর ও আলিয়া ভট্টের কন্যা রাহার ঠাকুমা নীতু কপূরের সৌন্দর্য আজও চর্চার বিষয়।
স্বামী ঋষি কপূরের মৃত্যুর পর কিছুটা মানসিক চাপে ভুগলেও, নীতু আবার অভিনয়ের হাত ধরেই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। দীর্ঘ নয় বছরের বিরতির পর ২০২২ সালে রাজ মেহতার ছবি 'যুগ যুগ জিও'-এর মাধ্যমে বড় পর্দায় ফিরে আসেন। তার সঙ্গে নজর দিয়েছেন নিজের স্বাস্থ্যের দিকেও।
নীতু বরাবরই স্বাস্থ্য সচেতন। সম্প্রতি, নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তিনি ভাগ করেছেন এক বিশেষ পানীয়ের ছবি। তার এই স্বাস্থ্যকর পানীয়ের নাম ‘বিটরুট ক্যারট কাঞ্জি’। বিট এবং
গাজর থেকে তৈরি এই ফারমেন্টেড পানীয় অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে হজমে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে শুধু কাঞ্জিই নয়, নীতুর ডায়েটেও রয়েছে বিশেষ কিছু উপাদান। বিকেলের দিকে তিনি খান এক চা-চামচ ঘি ও গুড়, সঙ্গে দুধ ছাড়া চা। ঘি শরীরকে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জোগায়, যা ত্বক উজ্জ্বল রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী। নীতু কপূরের এই পানীয় স্বাস্থ্যসচেতনদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারে। বাড়িতেই সহজ উপাদানে বানিয়ে নেওয়া যায় বিট এবং গাজরের কাঞ্জি। জেনে নিন কীভাবে তৈরি করবেন এই পানীয়- বিট এবং গাজরের কাঞ্জি বানানোর পদ্ধতি উপকরণ: ২টি গাজর ১টি বড় বিট ১ টেবিল চামচ সাদা সর্ষে ১ টেবিল চামচ গোলমরিচ ১ টেবিল চামচ সাদা তিল সামান্য হলুদ স্বাদমতো লবণ পদ্ধতি: গাজর এবং বিট ধুয়ে লম্বা করে কেটে
নিন। সর্ষে, গোলমরিচ এবং তিল মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। তাতে মেশান হলুদ এবং নুন। এই মশলাটি গাজর এবং বিটে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে মশলা মাখানো গাজর এবং বিট দিন। এরপর তাতে পানি ভরে ঢাকনা আটকে দিন। পাত্রটি গরম জায়গায় রাখুন। দিনে একবার করে চামচ দিয়ে মিশিয়ে দিন। তিন থেকে চারদিনের মধ্যেই ফারমেন্টেড কাঞ্জি প্রস্তুত হবে। বিট এবং গাজরের রঙ মিশে তৈরি হওয়া এই পানীয় আপনার শরীর ও ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী। ছেষট্টি বছর বয়সেও তরতাজা এবং উদ্যমী থাকার রহস্য যদি জানতে চান, তবে নীতু কপূরের এই পানীয় আপনার ডায়েটে যোগ করতেই পারেন।
গাজর থেকে তৈরি এই ফারমেন্টেড পানীয় অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে হজমে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে শুধু কাঞ্জিই নয়, নীতুর ডায়েটেও রয়েছে বিশেষ কিছু উপাদান। বিকেলের দিকে তিনি খান এক চা-চামচ ঘি ও গুড়, সঙ্গে দুধ ছাড়া চা। ঘি শরীরকে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জোগায়, যা ত্বক উজ্জ্বল রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী। নীতু কপূরের এই পানীয় স্বাস্থ্যসচেতনদের কাছে অনুপ্রেরণা হতে পারে। বাড়িতেই সহজ উপাদানে বানিয়ে নেওয়া যায় বিট এবং গাজরের কাঞ্জি। জেনে নিন কীভাবে তৈরি করবেন এই পানীয়- বিট এবং গাজরের কাঞ্জি বানানোর পদ্ধতি উপকরণ: ২টি গাজর ১টি বড় বিট ১ টেবিল চামচ সাদা সর্ষে ১ টেবিল চামচ গোলমরিচ ১ টেবিল চামচ সাদা তিল সামান্য হলুদ স্বাদমতো লবণ পদ্ধতি: গাজর এবং বিট ধুয়ে লম্বা করে কেটে
নিন। সর্ষে, গোলমরিচ এবং তিল মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। তাতে মেশান হলুদ এবং নুন। এই মশলাটি গাজর এবং বিটে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে মশলা মাখানো গাজর এবং বিট দিন। এরপর তাতে পানি ভরে ঢাকনা আটকে দিন। পাত্রটি গরম জায়গায় রাখুন। দিনে একবার করে চামচ দিয়ে মিশিয়ে দিন। তিন থেকে চারদিনের মধ্যেই ফারমেন্টেড কাঞ্জি প্রস্তুত হবে। বিট এবং গাজরের রঙ মিশে তৈরি হওয়া এই পানীয় আপনার শরীর ও ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী। ছেষট্টি বছর বয়সেও তরতাজা এবং উদ্যমী থাকার রহস্য যদি জানতে চান, তবে নীতু কপূরের এই পানীয় আপনার ডায়েটে যোগ করতেই পারেন।