ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে শক্তিশালী এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে সৌদি আরব
ভুয়া কাগজপত্র দিলে ১০ বছরের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
আবেদনের পাঁচ মিনিটেই মিলছে ফ্যামিলি ভিসা
বিদেশি তরুণীকে একা পেয়ে যা করলেন যুবক
অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে বিমানে আগুন, অতঃপর…
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফেসবুক স্ট্যাটাস
চীনে সাত দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার
যুদ্ধবিরতির ‘নতুন প্রস্তাবে’ সম্মত যুক্তরাষ্ট্র-হামাস, নিশ্চুপ ইসরাইল
গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি পুনরুদ্ধারের জন্য একটি নতুন প্রস্তাব উত্থাপন করেছে মিশর। যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস প্রস্তাবটি সমর্থন করলেও ইসরাইলের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
সোমবার এক প্রতিবেদনে এমনই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও জেরুজালেম পোস্ট।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, হামাস প্রতি সপ্তাহে পাঁচজন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং প্রথম সপ্তাহের পর ইসরাইল যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ কার্যকর করবে।
মিশরের এই প্রস্তাবের মধ্যে মূলত একটি সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে গাজা উপত্যাকা থেকে ইসরাইলি বাহিনীর পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিনিময়ে সব বন্দির মুক্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র গ্যারান্টি দেবে বলেও জানিয়েছে মিশরীয় কর্তৃপক্ষ।
ইসরাইলের
প্রতিক্রিয়া নেই মিশরের নতুন এই প্রস্তাবে যদিও যুক্তরাষ্ট্র ও হামাস ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে ইসরাইল এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি। হামাসের দাবি, ইসরাইল জানুয়ারির যুদ্ধবিরতি চুক্তি লজ্জাজনকভাবে লঙ্ঘন করেছে। তবুও তারা (হামাস) এখনো আলোচনা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে। পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে? মিশরের এই প্রস্তাব কার্যকর হলে গাজায় যুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতি নির্ধারিত হতে পারে। তবে ইসরাইলের সিদ্ধান্তই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে মিশরে চলমান আলোচনার মধ্যেই গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হামলা চালিয়ে দুই সাংবাদিকসহ আরও ৬১ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে বর্বর বাহিনী। এছাড়া আহত হয়েছেন ১৩৪ জন।
সূত্র: রয়টার্স
প্রতিক্রিয়া নেই মিশরের নতুন এই প্রস্তাবে যদিও যুক্তরাষ্ট্র ও হামাস ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে ইসরাইল এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি। হামাসের দাবি, ইসরাইল জানুয়ারির যুদ্ধবিরতি চুক্তি লজ্জাজনকভাবে লঙ্ঘন করেছে। তবুও তারা (হামাস) এখনো আলোচনা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে। পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে? মিশরের এই প্রস্তাব কার্যকর হলে গাজায় যুদ্ধের পরবর্তী পরিস্থিতি নির্ধারিত হতে পারে। তবে ইসরাইলের সিদ্ধান্তই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদিকে মিশরে চলমান আলোচনার মধ্যেই গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হামলা চালিয়ে দুই সাংবাদিকসহ আরও ৬১ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে বর্বর বাহিনী। এছাড়া আহত হয়েছেন ১৩৪ জন।
সূত্র: রয়টার্স



