ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
এবার হংকং ভিত্তিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিলেন শেখ হাসিনা
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৫০ লাখ টন এলএনজি কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রে লুইজিয়ানাভিত্তিক ‘আর্জেন্ট এলএনজির (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস)’ সঙ্গে একটি নন-বাইন্ডিং চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ সরকার। এই চুক্তির আওতায় কোম্পানিটি বাংলাদেশে এলএনজি সরবরাহ করবে।
আর্জেন্ট এলএনজির বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর্জেন্ট এলএনজি তাদের উৎপাদনসীমা বছরে ২৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত করছে। তাদের নতুন এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশে তারা বছরে ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ মেট্রিক টন এলএনজি বিক্রি করতে পারবে।
খবরের তথ্য অনুযায়ী, লুইজিয়ানার দক্ষিণাঞ্চলের বন্দর ‘পোর্ট ফোরচনে’ একটি বড় এলএনজি প্রকল্প করছে ‘আর্জেন্ট এলএনজি’। তাদের এই প্রকল্প সম্পন্ন হলে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পেট্রোবাংলার কাছে এলএনজি বিক্রি শুরু করতে পারে কোম্পানিটি।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সোমবার
দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই প্রথম মার্কিন এলএনজি সরবরাহ চুক্তি। দ্বিতীয় মেয়াদের ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্বাহী আদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই; এমন দেশগুলোতে ‘সুপার-চিল্ড’ গ্যাস রপ্তানির লাইসেন্সের ওপর স্থগিতাদেশ তুলে নেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মূলত যুক্তরাষ্ট্রের এলএনজি রপ্তানি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম এলএনজি রপ্তানিকারক দেশ এবং ২০২৮ সালের মধ্যে এই রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে বলেও আশা করা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এটিকে ‘ঐতিহাসিক চুক্তি’ উল্লেখ করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেছেন, ‘বাংলাদেশে গ্যাসের
বিশাল সংকট। ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ, কর্মসংস্থান ইত্যাদির জন্য আমাদের লং টার্ম গ্যাস সাপ্লাই সলিউশন বের করতেই হবে। মিডল ইস্টের বাইরে আমেরিকা একটা ইন্টারেস্টিং অলটারনেটিভ।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই প্রথম মার্কিন এলএনজি সরবরাহ চুক্তি। দ্বিতীয় মেয়াদের ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্বাহী আদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই; এমন দেশগুলোতে ‘সুপার-চিল্ড’ গ্যাস রপ্তানির লাইসেন্সের ওপর স্থগিতাদেশ তুলে নেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মূলত যুক্তরাষ্ট্রের এলএনজি রপ্তানি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম এলএনজি রপ্তানিকারক দেশ এবং ২০২৮ সালের মধ্যে এই রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে বলেও আশা করা হচ্ছে। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এটিকে ‘ঐতিহাসিক চুক্তি’ উল্লেখ করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেছেন, ‘বাংলাদেশে গ্যাসের
বিশাল সংকট। ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ, কর্মসংস্থান ইত্যাদির জন্য আমাদের লং টার্ম গ্যাস সাপ্লাই সলিউশন বের করতেই হবে। মিডল ইস্টের বাইরে আমেরিকা একটা ইন্টারেস্টিং অলটারনেটিভ।’



