যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা খাতে সংকট: বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫
     ৮:১১ অপরাহ্ণ

আরও খবর

গাজায় একদিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৮০, অনাহারে ১৪

শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ১২০ দেশকে পাশে পেয়েছিল ইরান

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর গুলশানে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে একটি সংঘবদ্ধ দলের বিরুদ্ধে। গুলশানে সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় মামলায় পাঁচজনকে আদালতে পাঠিয়ে পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা বলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক (বহিষ্কৃত) ইব্রাহীম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক সদস্য (বহিষ্কৃত) আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান (রিয়াদ) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাড্ডা থানা শাখার সদস্য (বহিষ্কৃত) ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে প্রথম চারজনের ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অপরজনকে আটক রাখার আবেদন করা হয় পৃথক আবেদনে। দুটি আবেদনেই তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিসহ তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ দল দীর্ঘদিন ধরে গুলশান এলাকায় বিভিন্ন বাসায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, এই সংঘবদ্ধ দলের সদস্যরা দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে। তারা আরও কিছু মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগ তদন্ত করতে এবং এই সংঘবদ্ধ দলের সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য চারজনকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা। তিনি আবেদনে লেখেন, মামলার এজাহারে দেখা যায়, গ্রেপ্তারকৃতরা ইতিমধ্যে মামলার বাদীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা উদ্ধারের জন্যও রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান চারজনকে ৭ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।

ভারতের সবচেয়ে বড় আইটি কোম্পানির কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

হামাসকে নির্মূল করে পূর্ণ বিজয় অর্জনে ইসরায়েল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: নেতানিয়াহু

যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা খাতে সংকট: বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫ | ৮:১১ 34 ভিউ
প্রায় দুই হাজার বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গবেষক এক খোলা চিঠির মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বিজ্ঞানবিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই চিঠিতে ন্যাশনাল একাডেমিস অব সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিসিনের নির্বাচিত সদস্যরা স্বাক্ষর করেছেন। চিঠিতে গবেষকরা উল্লেখ করেন যে, তারা তাদের ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করছেন এবং এই মতামত ন্যাশনাল একাডেমিস বা তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নয়। তারা সতর্ক করে বলেন, "আমরা বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের হলেও, গবেষণার স্বাধীনতা রক্ষার ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ। আমরা এই মুহূর্তে প্রকৃত বিপদের সম্মুখীন। জাতীয় বিজ্ঞান কাঠামো ধ্বংসের পথে এগিয়ে চলেছে।" গবেষকদের অভিযোগ, ট্রাম্প প্রশাসন গবেষণা অর্থায়ন বন্ধ করা, বিজ্ঞানীদের বরখাস্ত করা এবং জনসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক তথ্য সরিয়ে

ফেলার মতো পদক্ষেপ নিয়েছে। সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটস অব হেলথ (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ) বিভিন্ন গবেষণা অনুদান বাতিল করেছে, বিশেষত লেজবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল, ট্রান্সজেন্ডার এবং কুইয়ার বিষয়ক ও বৈচিত্র্য, সাম্যতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক গবেষণাগুলোর ক্ষেত্রে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে জানানো হয়েছে, এসব গবেষণা প্রশাসনের "অগ্রাধিকারের মধ্যে পড়ে না" বলেই অনুদান বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া, সরকারের ব্যয় সংকোচন নীতির অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা বিভাগের (হেলথ এন্ড হিউম্যান সার্ভিসেস) হাজারো কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। এর ফলে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটস অব হেলথ, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সেন্টার্স ফর ডিজিসেস কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন) এবং খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ

সংস্থাগুলো ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হচ্ছে যা অপরিবর্তনীয় ক্ষতির আশঙ্কা। গবেষকদের মতে, প্রশাসনের এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। চিঠিতে বলা হয়েছে, "যদি আমাদের গবেষণা ক্ষেত্র ভেঙে পড়ে, তাহলে আমরা আমাদের বৈজ্ঞানিক শ্রেষ্ঠত্ব হারাবো। অন্যান্য দেশ নতুন রোগের চিকিৎসা, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তির বিকাশে নেতৃত্ব দেবে। তাদের অর্থনীতি উন্নত হবে, এবং তারা ব্যবসা, প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং পরিবেশ পর্যবেক্ষণে আমাদের ছাড়িয়ে যাবে।" এই ব্যাপারে হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, গবেষকদের আশঙ্কা, যদি এই নীতিগুলো অব্যাহত থাকে, তাহলে দেশের বৈজ্ঞানিক কাঠামো পুনরুদ্ধার করতে কয়েক দশক লেগে যাবে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০ প্রথমবারের মতো খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াল এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ বিরতি শেষে কাজে ফিরেছেন টেলর সুইফট নারী এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ নিউ ইয়র্ক সিটির অফিসে গুলি: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪ জন নিহত মুজিবকে ছোট করে তাজউদ্দিনকে কি বড় করা যায়, নাকি সেটা সম্ভব? টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত ইউনূস সরকার ব্যস্ত দমন-পীড়নে: বাজারে আগুন, ভোগান্তি চরমে দেশে বিনিয়োগে ধস: থমকে যাওয়া শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা হতাশ দলীয় নেতার যৌন কুপ্রস্তাবের পর এবার দুর্ণীতির অভিযোগে এনসিপি ছাড়লেন নীলা ইসরাফিল সমাজের সবচেয়ে খারাপ নারী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছি আমি চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র‍্যাব বনাম আসল র‍্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই