
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে ট্রাম্প বললেন, ‘গ্রেট প্রোগ্রেস’

একই গাড়িতে উঠলেন ট্রাম্প-পুতিন

ট্রাম্প বললেন সম্ভবত আবার দেখা হবে, পুতিন বললেন ‘পরেরবার মস্কোতে’

ট্রাম্প-পুতিনের আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে যা বললেন জেলেনস্কি

আপনি কি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হবেন, পুতিনকে সাংবাদিকের প্রশ্ন

দিল্লিতে ধসে পড়ল মোঘল সম্রাট হুমায়ুনের সমাধি, নিহত ৫

পুতিনের সঙ্গে শীর্ষ বৈঠকে অংশ নিতে আলাস্কার পথে ট্রাম্প
‘যুক্তরাষ্ট্রের সব ঘাঁটিই আমাদের ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায়’

ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ নাসিরজাদে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘যদি কোনো সংঘাত বাধে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রকে এ অঞ্চল ছেড়ে চলে যেতে হবে। কারণ তাদের সব সামরিক ঘাঁটিই আমাদের ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে’।
বুধবার তেহরানে মন্ত্রিসভার বৈঠকের ফাঁকে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। খবর বার্তা সংস্থা মেহের’র।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজিজ নাসিরজাদে এ সময় ইরানের বিরুদ্ধে কিছু দেশের হুমকির প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি ইরানবাসী এবং সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলছি—আল্লাহর ইচ্ছায় আলোচনার মাধ্যমে সমাধান আসবে। তবে যদি আলোচনা ব্যর্থ হয় এবং আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে শত্রুপক্ষের ক্ষয়ক্ষতি আমাদের চেয়ে বহুগুণ বেশি হবে’।
তিনি আরও বলেন, ‘সংঘাত হলে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সব ঘাঁটিতে হামলা চালাবো, সেগুলো যেসব
দেশে অবস্থিত, সে দেশগুলোর কথা বিবেচনা না করেই’। অন্য এক প্রসঙ্গে ইরানী প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানান, ইরান সম্প্রতি সফলভাবে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে, যার ওয়ারহেড ছিল দুই টনের। নাসিরজাদে বলেন, ‘এ সাফল্য আমাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতায় এক বিশাল অগ্রগতি’। তিনি যোগ করেন, ‘আমরা প্রতিরক্ষা খাতে খুব ভালো অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমাদের অপারেশনাল বাহিনী সম্পূর্ণভাবে সজ্জিত’। বিশ্লেষকদের মতে, গত সপ্তাহে চালানো ওই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা ইরানের সামগ্রিক সামরিক প্রস্তুতি ও প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধিরই অংশ। যা চলমান আঞ্চলিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচিত।
দেশে অবস্থিত, সে দেশগুলোর কথা বিবেচনা না করেই’। অন্য এক প্রসঙ্গে ইরানী প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানান, ইরান সম্প্রতি সফলভাবে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে, যার ওয়ারহেড ছিল দুই টনের। নাসিরজাদে বলেন, ‘এ সাফল্য আমাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতায় এক বিশাল অগ্রগতি’। তিনি যোগ করেন, ‘আমরা প্রতিরক্ষা খাতে খুব ভালো অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমাদের অপারেশনাল বাহিনী সম্পূর্ণভাবে সজ্জিত’। বিশ্লেষকদের মতে, গত সপ্তাহে চালানো ওই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা ইরানের সামগ্রিক সামরিক প্রস্তুতি ও প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধিরই অংশ। যা চলমান আঞ্চলিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচিত।