
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কেন আফগানিস্তানেই নজর চীন, ভারত ও পাকিস্তানের?

আমি থাকাকালে চীন তাইওয়ানে হামলা করবে না : ট্রাম্প

কোনো যুদ্ধবিরতি, কোনো চুক্তি হয়নি : বৈঠকের ফল ‘শূন্য’

ধর্ষণে ১৩ বছরের কিশোরী নিহত, কিশোর গ্রেপ্তার

পুতিনকে ট্রাম্পপত্নীর গোপন চিঠি, কী আছে এতে?

পুতিনের মাথার ওপরেই কেন বোমারু বিমান ওড়াল যুক্তরাষ্ট্র

ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র কতটা ভয়ংকর?
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরে ভারতীয় তরুণের হাত-পা বাঁধল পুলিশ

যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরে এক ভারতীয় তরুণকে হাত-পা বেঁধে মাটিতে চেপে ধরে পুলিশ। এমনকি দুজন হাঁটু গেড়ে তার ওপর বসে ছিলেন। এ ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
এনডিটিভি ও দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, নিওয়ার্ক বিমানবন্দরে ওই ঘটনা ঘটে। গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের নিওয়ার্ক বিমানবন্দর থেকে কুনাল জৈন নামের এক অনাবাসী ভারতীয় ওই ভিডিও পোস্ট করেন। তাতে দেখা যায়, ভুক্তভোগী তরুণকে মাটিতে ফেলে চেপে ধরেছে পুলিশ। এরপর দুজন তার দেহের ওপর বসে পড়েন। এ সময় অন্যরা তরুণকে পিছমোড়া করে হাতকড়া পরান।
ঘটনার আকস্মিকতায় তরুণ কাঁদতে শুরু করেন। এ সময় তার শ্বাস কষ্টও হচ্ছিল।
ভিডিও পোস্টকারী কুনাল বলেন, সম্ভবত ওই তরুণকে নিওয়ার্ক থেকে
ভারতে ফেরত পাঠানো হচ্ছিল। তিনি তো অপরাধী নন। তবু কর্তৃপক্ষ তার সঙ্গে এমন আচরণ কেন করল। এ ঘটনাকে মানবিক ট্র্যাজেডি উল্লেখ করে তিনি লিখেন, ওই তরুণ কারও ক্ষতি করেননি। স্বপ্ন ধাওয়া করে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। এদিকে তরুণকে নির্যাতনের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হলে ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেটিজেনরা নরেন্দ্র মোদির দুর্বল পররাষ্ট্র নীতির সমালোচনা করছেন । তারা বলছেন, ভারতের তীব্র প্রতিবাদ করার মানসিকতা না থাকায় অভিবাসীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। সমালোচনার পর নড়েচড়ে বসেছে নিউইয়র্কের ভারতীয় কনস্যুলেট। তারা এই বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। কিন্তু যোগাযোগের পর কী ঘটেছে তা এখনো জানা যায়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেন।
যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী অভিযানে হাজারো অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাদের বিমানে করে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলমান। তবে যখন কেউ উগ্র আচরণ করেন, বিমানে উঠতে চান না তখন হাত-পা বাঁধে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, ওই তরুণও উগ্র আচরণ করেছিলেন। বিমানের অন্য যাত্রীদের জন্য হুমকি মনে করে পুলিশ এ ধরনের কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে থাকতে পারে।
ভারতে ফেরত পাঠানো হচ্ছিল। তিনি তো অপরাধী নন। তবু কর্তৃপক্ষ তার সঙ্গে এমন আচরণ কেন করল। এ ঘটনাকে মানবিক ট্র্যাজেডি উল্লেখ করে তিনি লিখেন, ওই তরুণ কারও ক্ষতি করেননি। স্বপ্ন ধাওয়া করে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। এদিকে তরুণকে নির্যাতনের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হলে ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেটিজেনরা নরেন্দ্র মোদির দুর্বল পররাষ্ট্র নীতির সমালোচনা করছেন । তারা বলছেন, ভারতের তীব্র প্রতিবাদ করার মানসিকতা না থাকায় অভিবাসীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। সমালোচনার পর নড়েচড়ে বসেছে নিউইয়র্কের ভারতীয় কনস্যুলেট। তারা এই বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। কিন্তু যোগাযোগের পর কী ঘটেছে তা এখনো জানা যায়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেন।
যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী অভিযানে হাজারো অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাদের বিমানে করে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলমান। তবে যখন কেউ উগ্র আচরণ করেন, বিমানে উঠতে চান না তখন হাত-পা বাঁধে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, ওই তরুণও উগ্র আচরণ করেছিলেন। বিমানের অন্য যাত্রীদের জন্য হুমকি মনে করে পুলিশ এ ধরনের কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে থাকতে পারে।