
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘সাকিব আমাকে দেখে মুখ ফিরিয়ে নেবে না, আমিও না’—তামিম

টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজের আরও একটি রেকর্ড

স্কুল শিক্ষক, ঝাড়ুদারদের নিয়ে বিশ্বকাপে চলে এসেছে নিউজিল্যান্ডের এই দল

অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা দ. আফ্রিকার

কাবরেরাকে সরিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে মুক্তি দিতে চাই, বললেন বাফুফে সদস্য

রেকর্ড দামে রিয়ালে ১৭ বছরের এই আর্জেন্টাইন

পদক জয়ের আশায় সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন ১১ আরচার
মোদি যা বলে তাই করেন জয় শাহ: আফ্রিদি

আইসিসির চেয়ারম্যান জয় শাহ’র কড়া সমালোচনা করেছেন শহিদ আফ্রিদি। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক দাবি করছেন, ভারতের মোদি সরকারের নির্দেশনা মেনে চলেন জয় শাহ। একই সঙ্গে ভারতীয় মিডিয়ার উপস্থাপনাকে হাস্যকর বলেছেন বুমবুম খ্যাত এই ক্রিকেটার।
পাকিস্তানের গণমাধ্যমে আইসিসি সভাপতিকে নিয়ে আফ্রিদি বলেছেন, ‘মোদি সরকার যা বলেন বাছবিচার না করে সেটাই করেন জয় শাহ। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে খুশি করা যেন জয় শাহর দায়িত্ব।’
ভারতশাসিত পেহেলগামে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন আফ্রিদি। একই সঙ্গে তিনি হতাশা প্রকাশ করেছেন যে ভারত কোনো কিছু না ভেবেই সরাসরি পাকিস্তানকে দোষারোপ করছে। ভারতের মিডিয়াও একই কাজ করছে। আফ্রিদি বলেছেন, ‘তারা (ভারতের গণমাধ্যম) মৃতকে জীবিত করে তোলে, আবার যে মরে গেছে তাকেও জাগিয়ে
তোলে। বলিউডও আছে এই তালিকায়।’ আফ্রিদি দাবি করছেন, তারা যখন ভারতে ১৯৯৯ সালে সিরিজ খেলতে গিয়েছিলেন, তখন ব্যাঙ্গালুরুতে তাদের ওপর হামলা হয়েছিল। আরও বহুবার তাদেরকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু হামলার কথা বলেই পাকিস্তানে আসতে চায় না ভারত। এই অবস্থায় পাকিস্তান ক্রিকেটের কি করা উচিত তাও বলেছেন আফ্রিদি, ‘পিসিবির এই মুহূর্তে লবিং শক্তিশালী করা। আইসিসির সঙ্গে এবং অন্য যত বোর্ড আছে সবার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক মজবুত করা উচিত।’ এক বিবৃতিতে আফ্রিদি দাবি করেছেন যেন ক্রিকেটের মতো খেলাধুলা নোংরা উত্তেজনার শিকার না হয়, ‘খেলাকে রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে। ক্রিকেট দুই দেশের মানুষের আবেগের জায়গা, এটা যেন দ্বন্দ্বের কারণ না হয়।’ যদিও বিসিসিআই ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে
পাকিস্তানের সঙ্গে তারা কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না। এমনকি তারা আইসিসি ও এসিসি ইভেন্টেও পাকিস্তানকে এড়িয়ে খেলতে চায়।
তোলে। বলিউডও আছে এই তালিকায়।’ আফ্রিদি দাবি করছেন, তারা যখন ভারতে ১৯৯৯ সালে সিরিজ খেলতে গিয়েছিলেন, তখন ব্যাঙ্গালুরুতে তাদের ওপর হামলা হয়েছিল। আরও বহুবার তাদেরকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু হামলার কথা বলেই পাকিস্তানে আসতে চায় না ভারত। এই অবস্থায় পাকিস্তান ক্রিকেটের কি করা উচিত তাও বলেছেন আফ্রিদি, ‘পিসিবির এই মুহূর্তে লবিং শক্তিশালী করা। আইসিসির সঙ্গে এবং অন্য যত বোর্ড আছে সবার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক মজবুত করা উচিত।’ এক বিবৃতিতে আফ্রিদি দাবি করেছেন যেন ক্রিকেটের মতো খেলাধুলা নোংরা উত্তেজনার শিকার না হয়, ‘খেলাকে রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে। ক্রিকেট দুই দেশের মানুষের আবেগের জায়গা, এটা যেন দ্বন্দ্বের কারণ না হয়।’ যদিও বিসিসিআই ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে যে
পাকিস্তানের সঙ্গে তারা কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না। এমনকি তারা আইসিসি ও এসিসি ইভেন্টেও পাকিস্তানকে এড়িয়ে খেলতে চায়।