
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সারাদেশে একযোগে লালন উৎসব ও মেলা করবে শিল্পকলা একাডেমি

নিহতদের মুখ ঝলসে গেছে, পরিচয় শনাক্ত হবে ডিএনএ পরীক্ষায়

চাঁদাবাজি করার সময় জনতার হাতে আটক বৈছার দুই কেন্দ্রীয় নেতা

ইউনূস শাসনে জাকার্তা মেথডে আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যাযজ্ঞ: স্বাধীনতাপরবর্তী বাংলাদেশে নয়া বিভীষিকা

চরম সংকটে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, আশার আলো দেখছেন না শিল্পোদ্যাক্তারা

জাতিসংঘের ঢাকা রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর গুইন লুইসের ইয়াঙ্গুন স্থানান্তর: বাংলাদেশে বিতর্কিত ভূমিকার পর নতুন দায়িত্ব

গ্রেফতারের ৪৮ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৪ সেনা কর্মকর্তাকে
মে মাসে সড়কে নিহত ৬১৪, ৪১% মোটরসাইকেলে

মে মাসে ৫৯৭ সড়ক দুর্ঘটনায় ৬১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ হাজার ১৯৬ জন। এ সময় ২৩৩ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৬ জন নিহত হয়েছেন, যা মোট দুর্ঘটনার ৩৯.০২ শতাংশ, নিহতের ৪১.৬৯ শতাংশ। আর মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ২০১ জন, যা মোট আহতের ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ।
গতকাল বৃহস্পতিবার বেসরকারি সংগঠন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মে মাসে রেলপথে ৪৮ দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। একই মাসে নৌপথে সাত দুর্ঘটনায় ৯ জন মারা গেছেন। ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌপথে ৬৫২ দুর্ঘটনায় ৬৫৮ জন নিহত হয়েছেন।
সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর সই করা
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটর করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, মে মাসে ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ১৩৯ সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪৮ জন নিহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ৩০ দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের ১৫৪ চালক, ১০৩ পথচারী, ৬৭ পরিবহন শ্রমিক ও ৯২ শিক্ষার্থী ছিলেন। নিহতদের মধ্যে ৮৮ নারী এবং ৫৮ শিশু। দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত ৯৪৫টি যানবাহনের তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। সংগঠনটি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় পতিত যানবাহনের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল। ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ডভ্যান ও
লরি। ১২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বাস। ১৪ দশমিক ১৭ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক। দুর্ঘটনার ৪৯ দশমিক ০৭ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ায় ঘটেছে। ২৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটেছে। যাত্রী কল্যাণ সমিতি এসব দুর্ঘটনার কিছু কারণ তুলে ধরেছে। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক-মহাসড়কে দু-তিন চাকার যানের অবাধ চলাচল। সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকা। টার্নিং চিহ্ন না থাকা। সড়কে নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা। উল্টো পথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি ও পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন। অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া গতি এবং চালকের অতিরিক্ত কর্মঘণ্টাকে দায়ী করা হয়েছে। এসব পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কিছু
সুপারিশ করেছে সমিতি। এর মধ্যে রয়েছে– মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশা আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা। সড়কে রাতে আলোর ব্যবস্থা করা। দক্ষ চালক তৈরি এবং ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস সনদ দেওয়া। আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা। সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা নিশ্চিত করা। সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা। মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসহীন যানবাহন নষ্ট করা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটর করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, মে মাসে ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ ১৩৯ সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪৮ জন নিহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ৩০ দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের ১৫৪ চালক, ১০৩ পথচারী, ৬৭ পরিবহন শ্রমিক ও ৯২ শিক্ষার্থী ছিলেন। নিহতদের মধ্যে ৮৮ নারী এবং ৫৮ শিশু। দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত ৯৪৫টি যানবাহনের তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। সংগঠনটি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় পতিত যানবাহনের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৯ দশমিক ৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল। ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ডভ্যান ও
লরি। ১২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বাস। ১৪ দশমিক ১৭ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক। দুর্ঘটনার ৪৯ দশমিক ০৭ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ায় ঘটেছে। ২৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটেছে। যাত্রী কল্যাণ সমিতি এসব দুর্ঘটনার কিছু কারণ তুলে ধরেছে। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক-মহাসড়কে দু-তিন চাকার যানের অবাধ চলাচল। সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকা। টার্নিং চিহ্ন না থাকা। সড়কে নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা। উল্টো পথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি ও পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন। অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া গতি এবং চালকের অতিরিক্ত কর্মঘণ্টাকে দায়ী করা হয়েছে। এসব পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কিছু
সুপারিশ করেছে সমিতি। এর মধ্যে রয়েছে– মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশা আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা। সড়কে রাতে আলোর ব্যবস্থা করা। দক্ষ চালক তৈরি এবং ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস সনদ দেওয়া। আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা। সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা নিশ্চিত করা। সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা। মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসহীন যানবাহন নষ্ট করা।