
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ওয়াশিং মেশিন নিয়ে তর্ক করায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় ব্যক্তির শিরশ্ছেদ

‘কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হবে না, এ জায়গা আমাদের’

কাতারের পর এবার কার পালা?

বিশ্বের শীর্ষ দশ ধনীর স্ত্রীরা কী করেন?

মোদিকে প্রশংসায় ভাসালেন নেপালের হবু সরকারপ্রধান সুশীলা

নেপালে সেনাশাসন চাইছেন সেনাপ্রধান

নেপালে জেন-জি আন্দোলনে ক্ষতি ২০০ বিলিয়ন রুপি
মৃতদেহ সৎকারে হিমশিম খাচ্ছে মান্দালয়ের শ্মশানগুলো

মিয়ানমারে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ৭.৭ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১,৭০০-তে পৌঁছেছে। এছাড়া ভূমিকম্পে আহত হয়েছেন ৩,৪০০ জন এবং এখনো ৩০০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
রোববার দেশটির কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স, আনাদোলুসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
শুক্রবারের এই বিধ্বংসী ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মিয়ানমারের মান্দালয় শহর। প্রতিবেদন অনুযায়ী, শহরটির শ্মশানগুলোতে মৃতদেহের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকায় সৎকার করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
মিয়ানমার নাও এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কিয়ানিকান, টাউং-ইন এবং মিয়াউক-ইন-এর মতো প্রধান কবরস্থানগুলো মৃতদেহের চাপে উপচে পড়ছে। কারণ শোকার্ত পরিবারগুলো তাদের স্বজনদের শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে ছুটে আসছে।
একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য, শনিবার আমরা ৩০০টির বেশি মৃতদেহ দাহ করেছি। আজ
(রোববার) সকালেই ২০০টিরও বেশি দাহ করা হয়েছে। ধ্বংসযজ্ঞের কেন্দ্র ছিল সাগাইং অঞ্চল মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (USGS)জানিয়েছে, ভয়াবহ এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চল। প্রথম ৭.৭ মাত্রার কম্পনের ১২ মিনিট পরই ৬.৪ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে দেশটিতে। এর ফলে দেশটির ৬টি অঞ্চলে তাৎক্ষণিকভাবেই জরুরি অবস্থা জারি করে জান্তা প্রশাসন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনো উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে বিধ্বস্ত অবকাঠামোর কারণে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।
(রোববার) সকালেই ২০০টিরও বেশি দাহ করা হয়েছে। ধ্বংসযজ্ঞের কেন্দ্র ছিল সাগাইং অঞ্চল মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (USGS)জানিয়েছে, ভয়াবহ এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চল। প্রথম ৭.৭ মাত্রার কম্পনের ১২ মিনিট পরই ৬.৪ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে দেশটিতে। এর ফলে দেশটির ৬টি অঞ্চলে তাৎক্ষণিকভাবেই জরুরি অবস্থা জারি করে জান্তা প্রশাসন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনো উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে বিধ্বস্ত অবকাঠামোর কারণে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।