
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সরকারের সিদ্ধান্তহীনতায় টেক্সটাইল মিলের সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটছে

মিটফোর্ড হাসপাতালে শিক্ষার্থীদের ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কর্মবিরতিতে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা

৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা ফেরত পাচ্ছেন হাজিরা

খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি

‘দুই পক্ষের টানাটানিতে ৯ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের বাইরে’

আসামিকে হাজতে মোবাইল সুবিধা দেয়ায় পাঁচ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

চাঁদাবাজি নয়, ভাঙারি দোকান দখল দ্বন্দ্বেই মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
মুজিবের ম্যুরাল ভেঙে নির্মিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিসৌধ’

যশোর শহরের বকুলতলায় অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অবশেষে পুরোটা ভেঙে ফেলা হয়েছে। রোববার (১৩ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হওয়া এ কার্যক্রমে বুলডোজার দিয়ে ম্যুরালটি সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। স্থানটিতে নির্মিত হতে যাচ্ছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিসৌধ’।
সোমবার (১৪ জুলাই) বেলা ১১টায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করা হবে।
যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী বিএম কামাল হোসেন জানান, ম্যুরাল ভাঙার পর স্মৃতিসৌধ এলাকায় থাকা প্রাচীর ভেঙে রাস্তার সাথে যুক্ত করা হবে, যাতে ওই অঞ্চলের যানজট নিরসনে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
এ বিষয়ে যশোর গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিসৌধ’ নির্মাণে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও গৃহায়ণ ও গণপূর্ত বিভাগ যৌথভাবে কাজ
করছে। এ প্রকল্পের জন্য ১৪ লাখ টাকার বাজেট নির্ধারিত হয়েছে। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা হবে ১৮ ফুট এবং প্রস্থ ছয় ফুট। তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই আন্দোলনের সময় জনতার মুখে মুখে উচ্চারিত উদ্দীপনামূলক স্লোগানগুলোই এ স্মৃতিসৌধের বিভিন্ন অংশে স্থায়ীভাবে খোদাই করা হবে। এসব স্লোগানের মধ্যে দিয়ে প্রতিফলিত হবে জনগণের প্রতিবাদ, সাহস ও প্রতিরোধের ভাষা, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্মরণ করিয়ে দেবে আন্দোলনের শক্তি কতটা যুগান্তকারী হতে পারে। স্মৃতিসৌধটি নির্মাণ শেষ হলে এটি যশোরবাসীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।
করছে। এ প্রকল্পের জন্য ১৪ লাখ টাকার বাজেট নির্ধারিত হয়েছে। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা হবে ১৮ ফুট এবং প্রস্থ ছয় ফুট। তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই আন্দোলনের সময় জনতার মুখে মুখে উচ্চারিত উদ্দীপনামূলক স্লোগানগুলোই এ স্মৃতিসৌধের বিভিন্ন অংশে স্থায়ীভাবে খোদাই করা হবে। এসব স্লোগানের মধ্যে দিয়ে প্রতিফলিত হবে জনগণের প্রতিবাদ, সাহস ও প্রতিরোধের ভাষা, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্মরণ করিয়ে দেবে আন্দোলনের শক্তি কতটা যুগান্তকারী হতে পারে। স্মৃতিসৌধটি নির্মাণ শেষ হলে এটি যশোরবাসীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে।