মুক্তির পর বেরিয়ে এলেন ফিলিস্তিনিরা, চোখে আনন্দ অশ্রু – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
     ৫:০৭ পূর্বাহ্ণ

মুক্তির পর বেরিয়ে এলেন ফিলিস্তিনিরা, চোখে আনন্দ অশ্রু

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৫:০৭ 158 ভিউ
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী তিনজন জিম্মিকে হামাস মুক্তি দেওয়ার পর ৩৬৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। আজ শনিবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। এসব ফিলিস্তিনিদের গাড়ি আসার আগে দখলকৃত পশ্চিম তীরের রামাল্লায় বিশাল জনসমাগম তৈরি হয়। কেননা আগে থেকে জানানো হয়েছিল সেখানে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনিদের ছোট একটি অংশকে আনা হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, বন্দিদের আত্মীয়-স্বজনসহ অনেকেই সেখানে উপস্থিত হয়। সেখানে থাকা অনেককে স্বস্তি প্রকাশ করতে দেখা গেছে। তারা স্বস্তি প্রকাশ করে বলেছেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকার কারণেই শনিবার অনেকের মুক্তি সম্ভব হয়েছে। ২০০০ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে ফিলিস্তিনি ইন্তিফাদার সময় আটক হওয়া একজনের মুক্তির অপেক্ষায় থাকা স্বজন বিবিসিকে বলেন, ‘আমরা খুবই উদ্বিগ্ন ছিলাম, যুদ্ধবিরতির

চুক্তি ভেস্তে যেতে পারে এই আশঙ্কায় আমরা ঘুমাতেও পারিনি। আমরা অনেকটাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আমাদের প্রার্থনা ছিল যুদ্ধবিরতি বজায় থাকুক, গাজা পুনর্নির্মাণ হোক এবং সব বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হোক।’ শনিবার ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ যাদের মুক্তি দিয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন ইসরায়েলিদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার দায়ে দণ্ডিত ব্যক্তিরা, যাদের কোনো বিচার কিংবা অভিযোগ ছাড়াই আটক করা হয়েছিল। ফিলিস্তিনি বন্দি সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েল যেসব ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিচ্ছে তাদের মধ্যে ২৯ জন পশ্চিম তীরের এবং সাতজন জেরুজালেম ও আশপাশের এলাকার। ২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবরের পর গাজা থেকে আটক হওয়া ৩৩৩ জনকে মুক্তি দেওয়া হবে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে। মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মধ্যে কিছু ব্যক্তি ইসরায়েলিদের ওপর প্রাণঘাতী হামলার

দায়ে দণ্ডিত হলেও বেশিরভাগই যুদ্ধকালীন সময়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন এবং তাদের বিরুদ্ধে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা বিচার হয়নি। এর আগে গাজার যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা শঙ্কার মধ্যেই শনিবার আরও তিনজন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তাদেরকে গাজার খান ইউনিস থেকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ জানিয়েছে, শনিবার মুক্তি পাওয়া তিনজন বন্দি ইতোমধ্যে ইসরায়েলে পৌঁছেছে। গণমাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া বেশ কিছু ছবিতে দেখা যায় জিম্মিদের মুক্তি দেয়ার আগে তাদেরকে ঘিরে রয়েছেন বন্দুকধারীরা। গাজা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তারা হামাসের হাতে বন্দি ছিলেন। দীর্ঘ ১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৪৮ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এখনো নিখোঁজ

কয়েক হাজার মানুষ। নিহতের তালিকায় নিখোঁজদের অন্তর্ভুক্ত করলে প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৬১ হাজারের বেশি। আর আহতের সংখ্যা এক লাখের বেশি। এ ছাড়া ২০ লাখের বেশি মানুষকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম ইনকিলাব মঞ্চের জাতীয় কবির সমাধির পাশে সমাহিত হাদি অবৈধ দখলদার সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সারা দেশে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, গুম-খুন ও মবসন্ত্রাসের মাধ্যমে নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে, আওয়ামী লীগের নেতাদের বাড়িঘরে হামলা নিন্দা ও প্রতিবাদ এ. কে. খন্দকারের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক অবৈধ তফসিল মানি না, মানবো না। চরম অরাজকতায় ধুঁকছে বাংলাদেশ: ইউনুস-সেনাপ্রধান দ্বন্দ্বে শাসনব্যবস্থা অচল, কৌশলগত অবস্থানে ভারত রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে মবসন্ত্রাসের নগ্ন নৃত্য চলছে: আ.লীগ জানাজার ভিড় কি জান্নাতের মানদণ্ড? ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও ভ্রান্ত ধারণার অপনোদন প্রেস সচিবের উস্কানি ও সরকারের চরম ব্যর্থতা: ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দেশের গণমাধ্যম সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা অবৈধ ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় গণমাধ্যম ধ্বংস প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে “আমি বিএনপি চাই না জামায়াতও চাই না, আওয়ামী লীগ না থাকলে আমি ভোট দিবো না” – জনতার কথা ‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত কেউ বাংলাদেশে পয়দা হয়নাই, আওয়ামী লীগ বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে” –জনতার কন্ঠ অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে নিহত হওয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ সদস্যের কফিনে বাংলাদেশের পতাকা নেই না ফেরার দেশে বাংলাদেশের জন্মের অন্যতম সাক্ষী ও বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান এ কে খন্দকার, বীর উত্তম কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসে দুর্বৃত্তদের আগুন, পুড়ল গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র