
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীনের মহড়ার জবাবে পাল্টা যুদ্ধজাহাজ পাঠাল তাইওয়ান

বনিবনা হচ্ছে না ট্রাম্প-পুতিনের, কোন দিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি?

সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান সেনাদের গোলাগুলি

দক্ষিণ চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

ভূমিকম্পে ১৭০ প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম

সংখ্যালঘু ইস্যুতে ভারতের অভিযোগে যা বললেন ড. দেবপ্রিয়

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭১৯, নেই খাবার- আশ্রয়

মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২ হাজার ৭১৯ জন হয়েছে। সহায়তা গোষ্ঠীগুলো বলছে, যারা বেঁচে আছেন, তাদের নেই কোনো আশ্রয়, খাদ্য ও পানি। দেশটিতে গৃহযুদ্ধের ফলে সহায়তা ঠিকমতো পৌঁছানো যাচ্ছে না।
আজ মঙ্গলবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বলেন, শক্তিশালী ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জন মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, এই দুর্যোগে ৪ হাজার ৫২১ জন আহত হয়েছেন, নিখোঁজ রয়েছেন ৪৪১ জন। খবর রয়টার্সের
গত ২৮ মার্চ (শুক্রবার) মিয়ানমারে শক্তিশালী দুটি ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশ, ভারতসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছয়টি দেশে এর প্রভাব অনুভূত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা
(ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। ভূমিকম্পে পাশের দেশ থাইল্যান্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশটির রাজধানী ব্যাংককে তিনটি বহুতল ভবন ধসে পরে কয়েকশ’ মানুষ নিখোঁজ হন। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, মিয়ানমারের মান্দালয় এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ধসে গেছে, সেখানে ৫০ জন শিক্ষক ও দুইজন শিক্ষক ছিলেন।
(ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার উত্তর–উত্তরপশ্চিমে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ১০ কিলোমিটার গভীরে। ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ, ভারত, লাওস, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং চীনে। ভূমিকম্পে পাশের দেশ থাইল্যান্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশটির রাজধানী ব্যাংককে তিনটি বহুতল ভবন ধসে পরে কয়েকশ’ মানুষ নিখোঁজ হন। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, মিয়ানমারের মান্দালয় এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ধসে গেছে, সেখানে ৫০ জন শিক্ষক ও দুইজন শিক্ষক ছিলেন।