
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, গাজায় একদিনে প্রাণহানি আরও ৬০

লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা পাঠালেন ট্রাম্প

ত্রাণসহ গ্রেটা থুনবার্গদের নেওয়া হল ইসরায়েলে, রাখা হবে কারাগারে

বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলস, গাড়িতে আগুন

লস অ্যাঞ্জেলেসে উত্তেজনা চরমে

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্যালিফর্নিয়ার গভর্নরের মামলার হুমকি

গ্রেটা থুনবার্গসহ সেই ১২ জনকে ফেরত পাঠাবে ইসরাইল
মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ ট্রাম্পের

লস অ্যাঞ্জেলেসের বিক্ষোভে যারা মাস্ক পরে অংশ নিয়েছেন তাদেরকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মার্কিন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আজ সোমবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করা এক বার্তায় পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের এ নির্দেশ দেন তিনি। পোস্টে ট্রাম্প বলেন, মাস্কে মুখ ঢাকা লোকদের দেখামাত্রই গ্রেফতার করুন, এখনই।
এর আগে ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছিলেন, এখন থেকে বিক্ষোভের সময় আর মাস্ক পরা যাবে না। কেউ মাস্ক পরে বিক্ষোভ-আন্দোলন করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ৬ জুন শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেসে নথিবিহীন অভিবাসীদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করতে অভিযানে নামে ক্যালিফোর্নিয়া পুলিশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস বিভাগের আইনপ্রয়োগকারী বাহিনী ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই)। সেই
অভিযান চলাকালে লস অ্যাঞ্জেলেসের উপশহর প্যারামাউন্টে পুলিশ ও আইসিই সদস্যদের সঙ্গে সংঘাত শুরু হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের। অভিবাসীদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সহিংসতা ছড়ানোয় গত শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েন করা হয়। তবে তাতে পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। সরকারি ভবন ও দফতরগুলোতে বিক্ষোভকারীদের সম্ভাব্য হামলা ঠেকানোর জন্য সেসব ভবন-দফতরের আশেপাশে অবস্থান নিয়েছেন ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা। বিক্ষোভকারীরা এ কারণে সরকারি কোনো ভবনে হামলা না করলেও শনিবার থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করা হচ্ছে। পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা ও সরকারি সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের অভিযোগে এ পর্যন্ত ২ শতাধিক
বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
অভিযান চলাকালে লস অ্যাঞ্জেলেসের উপশহর প্যারামাউন্টে পুলিশ ও আইসিই সদস্যদের সঙ্গে সংঘাত শুরু হয় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের। অভিবাসীদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সহিংসতা ছড়ানোয় গত শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েন করা হয়। তবে তাতে পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। সরকারি ভবন ও দফতরগুলোতে বিক্ষোভকারীদের সম্ভাব্য হামলা ঠেকানোর জন্য সেসব ভবন-দফতরের আশেপাশে অবস্থান নিয়েছেন ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যরা। বিক্ষোভকারীরা এ কারণে সরকারি কোনো ভবনে হামলা না করলেও শনিবার থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করা হচ্ছে। পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা ও সরকারি সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের অভিযোগে এ পর্যন্ত ২ শতাধিক
বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।