ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের বকেয়া বেতন আদায়ে হাইকমিশনের উদ্যোগ
মালয়েশিয়ার কাওয়াগুচি ম্যানুফ্যাকচারিং নামে একটি কোম্পানিতে কর্মরত ২০০ জন বাংলাদেশি কর্মীর বকেয়া বেতন আদায়ে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। ইতোমধ্যেই আংশিক বেতন আদায় করতে সক্ষম হয়েছে।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট প্রতিষ্ঠানটির বাইরে বিক্ষোভ করায় উল্টো হুমকি ধমকি দেওয়া হয় কর্মীদের। সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতা চান ভুক্তভোগী কর্মীরা। এমন সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর আমলে নেয় হাইকমিশন।
২ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী কর্মীরা হাইকমিশনে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের আলোকে হাইকমিশন দেশটির শ্রম বিভাগ ও কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চালায় এবং সে দেশের শ্রম বিভাগ বিষয়টি নজরে এনে তদন্ত শুরু করে।
শুক্রবার মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন এক বিবৃতিতে জানায়, বকেয়া বেতন আদায়ের লক্ষ্যে
কোম্পানির প্রতিনিধি ও বাংলাদেশি কর্মীদের পক্ষ থেকে নয়জন কর্মীকে নিয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর হাইকমিশনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে সমস্যার কারণ ও তা সমাধানের সম্ভাব্য উপায় নির্ধারণ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানির পক্ষ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর বকেয়া বেতনের আংশিক পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার কোম্পানির সভা কক্ষে হাইকমিশনের উপর্যুক্ত প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বকেয়া বেতনের আংশিক হিসেবে ৩ লাখ রিঙ্গিত দেন। এ সময় কোম্পানির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ কোম্পানির চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন। কোম্পানির পক্ষ থেকে অবশিষ্ট বকেয়া বেতন হাই কমিশনে প্রদত্ত প্রতিশ্রুত সময়ে পরিশোধ করার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন কোম্পানি ও বাংলাদেশি কর্মীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ
রক্ষা করবে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, মালয়েশিয়ায় কর্মরত প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণ নিশ্চিতে সর্বদা আন্তরিক ও বদ্ধপরিকর বাংলাদেশ হাইকমিশন।
কোম্পানির প্রতিনিধি ও বাংলাদেশি কর্মীদের পক্ষ থেকে নয়জন কর্মীকে নিয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর হাইকমিশনে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে সমস্যার কারণ ও তা সমাধানের সম্ভাব্য উপায় নির্ধারণ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানির পক্ষ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর বকেয়া বেতনের আংশিক পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার কোম্পানির সভা কক্ষে হাইকমিশনের উপর্যুক্ত প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বকেয়া বেতনের আংশিক হিসেবে ৩ লাখ রিঙ্গিত দেন। এ সময় কোম্পানির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ কোম্পানির চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন। কোম্পানির পক্ষ থেকে অবশিষ্ট বকেয়া বেতন হাই কমিশনে প্রদত্ত প্রতিশ্রুত সময়ে পরিশোধ করার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন কোম্পানি ও বাংলাদেশি কর্মীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ
রক্ষা করবে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, মালয়েশিয়ায় কর্মরত প্রবাসী কর্মীদের কল্যাণ নিশ্চিতে সর্বদা আন্তরিক ও বদ্ধপরিকর বাংলাদেশ হাইকমিশন।