
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মাত্র ২ ঘণ্টায় মালয়েশিয়ায় ৩৯৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, ফেরত পাঠানো হবে শীঘ্রই

মালয়েশিয়া থেকে ২৮৫২৫ অভিবাসী বহিষ্কার

মালয়েশিয়ার কেদাহে অভিযানে ১২২ অভিবাসী আটক

৬৮তম স্বাধীনতা দিবস: ঐক্যের উৎসবে প্রস্তুত মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির শীর্ষে বাংলাদেশি কর্মী

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক যাবে শূন্য অভিবাসন ব্যয়ে

কলিং ভিসায় সাড়ে ২৪ লাখের বেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৪ বাংলাদেশিসহ আটক ৯৪

মালয়েশিয়ার জোহর ইমিগ্রেশন বিভাগ বৃহৎ অভিযান চালিয়ে ৩৪ জন বাংলাদেশিসহ মোট ৯৪ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ইস্কান্দার পুটেরি ও কুলাই এলাকায় একযোগে ৪৩টি স্থানে অভিযান চালায় জোহর বাহরু ইমিগ্রেশন বিভাগ। এ সময় মোট ১৯৯ জনকে তল্লাশি করে ৯৪ জনকে আটক করা হয়।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জোহর ইমিগ্রেশন পরিচালক দাতুক মোহাম্মদ রুসদি মোহাম্মদ দারুস জানান, অভিযানে এনফোর্সমেন্ট ডিভিশন অ্যাকশন ইউনিট এবং মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি (AKPS)–এর কর্মকর্তারা অংশ নেন।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন- ৩৮ জন বাংলাদেশি পুরুষ, ১৫ জন ইন্দোনেশিয়ান পুরুষ, ১২ জন মিয়ানমারের পুরুষ, ৬ জন পাকিস্তানি পুরুষ, ৪ জন ভারতীয় পুরুষ, ২
জন ভিয়েতনামী পুরুষ, ১ জন নেপালি পুরুষ, ১ জন থাই পুরুষ, ১০ জন মিয়ানমারের নারী এবং ৫ জন ইন্দোনেশিয়ান নারী। তাদের বয়স ১৮ থেকে ৬১ বছরের মধ্যে। ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩–এর ধারা ৬ (১ ) (সি) ও ১৫ (১) (সি), এবং ইমিগ্রেশন রেগুলেশন ১৯৬৩–এর ধারা ৩৯ (বি) ভঙ্গের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। এছাড়া, অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অভিযোগে ইমিগ্রেশন আইনের ধারা ৫৬ (১) (ডি) অনুযায়ী দুইজন স্থানীয় নাগরিক এবং একজন প্রাঙ্গণ ব্যবস্থাপককে ধারা ৫৫ই–এর অধীনে গ্রেপ্তার করা হয়। আটক ব্যক্তিদের আরও তদন্তের জন্য সেতিয়া ট্রপিকানা ইমিগ্রেশন ডিপোতে পাঠানো হয়েছে। ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয় ও নিয়োগ না দেওয়ার জন্য নিয়োগকর্তাদের প্রতি কঠোরভাবে
সতর্ক করা হয়েছে। একইসঙ্গে বিদেশি কর্মী নিয়োগে কোনো পক্ষ পরিচালনায় সক্ষম দাবি করলে তার সঠিক তথ্য অফিস থেকে যাচাই করতে নিয়োগকর্তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
জন ভিয়েতনামী পুরুষ, ১ জন নেপালি পুরুষ, ১ জন থাই পুরুষ, ১০ জন মিয়ানমারের নারী এবং ৫ জন ইন্দোনেশিয়ান নারী। তাদের বয়স ১৮ থেকে ৬১ বছরের মধ্যে। ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩–এর ধারা ৬ (১ ) (সি) ও ১৫ (১) (সি), এবং ইমিগ্রেশন রেগুলেশন ১৯৬৩–এর ধারা ৩৯ (বি) ভঙ্গের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। এছাড়া, অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অভিযোগে ইমিগ্রেশন আইনের ধারা ৫৬ (১) (ডি) অনুযায়ী দুইজন স্থানীয় নাগরিক এবং একজন প্রাঙ্গণ ব্যবস্থাপককে ধারা ৫৫ই–এর অধীনে গ্রেপ্তার করা হয়। আটক ব্যক্তিদের আরও তদন্তের জন্য সেতিয়া ট্রপিকানা ইমিগ্রেশন ডিপোতে পাঠানো হয়েছে। ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয় ও নিয়োগ না দেওয়ার জন্য নিয়োগকর্তাদের প্রতি কঠোরভাবে
সতর্ক করা হয়েছে। একইসঙ্গে বিদেশি কর্মী নিয়োগে কোনো পক্ষ পরিচালনায় সক্ষম দাবি করলে তার সঠিক তথ্য অফিস থেকে যাচাই করতে নিয়োগকর্তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।