মধ্যরাতে বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না – ইউ এস বাংলা নিউজ




মধ্যরাতে বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৯:৪০ 105 ভিউ
মধ্যরাতে বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তাকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে। তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছেন এবং ৭২ ঘণ্টা পার না হওয়া পর্যন্ত শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শোয়েব মুহাম্মদ। মাহমুদুর রহমান মান্নার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক সজীব। উল্লেখ্য, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে প্রথমে গুম করে পরে গ্রেফতার দেখানো হয়। সেসময় তিনি মিথ্যা মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেসময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা

পড়ে। কিন্তু হাসিনা সরকার তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে প্রেরণ করে। কারামুক্ত হবার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি বিদেশে উন্নত চিকিৎসাও নিতে পারেননি।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
ইরানকে কিছুই দিচ্ছি না, তাদের সঙ্গে আলোচনাও করছি না: ট্রাম্প সব ধরণের সঞ্চয়পত্রে সুদহার কমছে শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন ইরানে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহারে মৃত্যুদণ্ডের বিধান গাজাযুদ্ধে ৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের ৩১ হাজার ভবন ধ্বংস চালের বাজারে আগুন, বিপাকে নিম্ন-মধ্যবিত্তরা ছাত্রদল-শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি: কে ছাত্র, কে অছাত্র? মতিঝিলে ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই ‘আমি যাই করি না কেন, মানুষ মন্তব্য করবেই’ পারিশ্রমিক বাড়ালেন শ্রীলীলা অবশেষে শুটিংয়ে ফিরছেন শাবনূর যে ৫টি জিনিস আবিষ্কৃত হয়েছিল স্রেফ ভুলের কারণে! পারমাণবিক অস্ত্র: শাসনের হাতিয়ার, শান্তির শত্রু মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা, বিচার দাবি হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের লাশ: প্রশ্ন অনেক, উত্তর খুঁজছে পুলিশ মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা, বিচার দাবি গাজার ত্রাণকেন্দ্র যেন ‘বধ্যভূমি’