
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছেলে সন্তান না থাকায় স্বামীর চাপে নবজাতক চুরি, তরুণী গ্রেপ্তার

খুলনা মৎস্য বীজ খামার দখল খুবি শিক্ষার্থীদের

তারাগঞ্জে শ্বশুর-জামাতাকে পিটিয়ে হত্যা

নালিতাবাড়ী সীমান্ত দিয়ে ১০ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

‘হত্যার প্রতিশোধ’ নিতে আসামিকে পিটিয়ে হত্যা

‘মোর নির্দোষ স্বামীক কেন মারিল, বেটির বিয়ার কী হইবে’

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে ১১০০ ধারালো অস্ত্র উদ্ধার
মগবাজারে হোটেল থেকে সন্তানসহ দম্পতির লাশ উদ্ধার

রাজধানীর মগবাজারে একটি আবাসিক হোটেল থেকে স্বামী-স্ত্রী ও তাদের ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার বিকালে লাশ তিনটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃতরা হলেন– লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার মনির হোসেন, তার স্ত্রী স্বপ্না ও তাদের সন্তান নাইম হোসেন।
রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে- ওই দম্পতি তাদের সন্তানকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থেকে শনিবার বিকালে ঢাকার মগবাজারের হোটেল সুইট স্লিপে ওঠেন। রোববার সকালে দম্পতির এক আত্মীয় তাদের হোটেলে উপস্থিত হন। তখন তিনি দেখতে পান স্বপ্না বমি করছেন। একপর্যায়ে স্বপ্না ও তার সন্তানকে পাশের আদ দ্বীন হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এরই মধ্যে মনির অসুস্থ হয়ে
পড়েন। পরে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে সেখানে তারও মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও জানিয়েছে, তাদের মৃত্যুটা কীভাবে হয়েছে, বিষক্রিয়া না অন্য কোনো কারণে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। হোটেল সুইট স্লিপের সহকারী ম্যানেজার আব্দুল মানিক জানান, শনিবার বিকালে মনির হোসেন তার ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে হোটেলে আসেন। তারা সন্ধ্যায় আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসকের কাছে যান। সেখান থেকে রাতেই হোটেলে আসেন। তাদের সঙ্গে তাদের এক কেয়ারটেকারও ছিলেন। কেয়ারটেকার তাদের দেখাশোনা করেছেন। তিনি বিভিন্ন হোটেল থেকে খাবার এনে দিতেন। সেই খাবারই তারা খেয়েছেন। তারা কখন অসুস্থ হয়েছেন, তা হোটেলের কেউ টের পাননি। কেয়ারটেকার প্রথমে একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান, এরপর ওই
পুরুষকেও নিয়ে যান। তখন হোটেলের সবাই বিষয়টি জানতে পারেন।
পড়েন। পরে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে সেখানে তারও মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও জানিয়েছে, তাদের মৃত্যুটা কীভাবে হয়েছে, বিষক্রিয়া না অন্য কোনো কারণে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। হোটেল সুইট স্লিপের সহকারী ম্যানেজার আব্দুল মানিক জানান, শনিবার বিকালে মনির হোসেন তার ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে হোটেলে আসেন। তারা সন্ধ্যায় আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসকের কাছে যান। সেখান থেকে রাতেই হোটেলে আসেন। তাদের সঙ্গে তাদের এক কেয়ারটেকারও ছিলেন। কেয়ারটেকার তাদের দেখাশোনা করেছেন। তিনি বিভিন্ন হোটেল থেকে খাবার এনে দিতেন। সেই খাবারই তারা খেয়েছেন। তারা কখন অসুস্থ হয়েছেন, তা হোটেলের কেউ টের পাননি। কেয়ারটেকার প্রথমে একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যান, এরপর ওই
পুরুষকেও নিয়ে যান। তখন হোটেলের সবাই বিষয়টি জানতে পারেন।