ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার, ৩ পাচারকারী গ্রেফতার
ভারতের হায়দরাবাদে পাচার হওয়া এক বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার হয়েছে। এছাড়া তার সাহসী পদক্ষেপে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের তিন সদস্য। গত ৮ আগস্ট বান্দলাগুদা থানায় ওই তরুণীর অভিযোগ দায়েরের পর এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশি ওই তরুণী জনিয়েছেন, ছয় মাস আগে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে তাকে বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হয়। প্রথমে সীমান্ত পেরিয়ে নৌকায় কলকাতায় আনা হয়, পরে ট্রেনে তুলে পাঠানো হয় হায়দরাবাদে। সেখানে ভয়ভীতি দেখিয়ে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হয়।
তিনি জানান, তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে হাজেরা বেগম, শাহনাজ ফাতিমা ও সমীর নামের তিনজনকে গ্রেফতার করে। এছাড়া মেহদিপট্টনম এলাকার একটি ভাড়া বাড়ি থেকে আরও
তিন তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, পাচারকারীরা ভুক্তভোগীদের কাছে বৈধ কাগজপত্র নেই—এই অজুহাতে তাদের ভয় দেখাত। সুযোগ বুঝে পালিয়ে আসা বাংলাদেশি তরুণী পুলিশের কাছে আশ্রয় নিয়ে চক্রটির আসল চেহারা সামনে আনেন। বর্তমানে উদ্ধারকৃত সকলকেই রেসকিউ হোমে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় রূপা ও সরোয়ার নামে পাচারচক্রের আরও দুই সদস্য পলাতক রয়েছে। তাদের ধরতে তল্লাশি চলছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, এই চক্রের শিকড় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে। দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দিয়ে টেনে আনা এবং পরে জোরপূর্বক যৌন ব্যবসায় ঠেলে দেওয়া—এটাই তাদের নকশা।
তিন তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, পাচারকারীরা ভুক্তভোগীদের কাছে বৈধ কাগজপত্র নেই—এই অজুহাতে তাদের ভয় দেখাত। সুযোগ বুঝে পালিয়ে আসা বাংলাদেশি তরুণী পুলিশের কাছে আশ্রয় নিয়ে চক্রটির আসল চেহারা সামনে আনেন। বর্তমানে উদ্ধারকৃত সকলকেই রেসকিউ হোমে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় রূপা ও সরোয়ার নামে পাচারচক্রের আরও দুই সদস্য পলাতক রয়েছে। তাদের ধরতে তল্লাশি চলছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, এই চক্রের শিকড় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে। দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দিয়ে টেনে আনা এবং পরে জোরপূর্বক যৌন ব্যবসায় ঠেলে দেওয়া—এটাই তাদের নকশা।



