ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শাহজালালে যাত্রীর লাগেজে মিলল ৯৩ হাজার ইউরো
শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
মৌলভীবাজার থেকে পিছু হটেছিল পাকিস্তানিরা
দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার : টিআইবি
“কত টাকা থাকলে কারও ৬৬৬ কোটি টাকা ট্যাক্স হয়? এই লোকটার এত টাকার উৎস কি?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে তাদের দোসর রাজাকার জামাত শিবির গং, এদের সবগুলোই কমন শত্রু একজনই- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পাকিস্তান ও ইউনুস সরকারের গোপন ঘনিষ্ঠতা,বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ঝুঁকিতে
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্রনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে নথি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে (ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজি) ভারতকে একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। সেই সঙ্গে অর্থনীতি, প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা– এই তিন খাতে নয়াদিল্লির সঙ্গে সহযোগিতা আরও গভীর করার স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে হোয়াইট হাউস।
গত শুক্রবার প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নথিতে পশ্চিম গোলার্ধ তথা পুরো আমেরিকা মহাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রাধান্য’ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। একই সঙ্গে চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করে তাইওয়ানকে রক্ষা এবং ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকার সুরক্ষায় ভারতকে প্রধান্য দেওয়ার বিষয়টিও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলে ২০২২ সালে প্রকাশিত
এর পূর্ববর্তী নথির মতো নতুন নথিতে চীনের ওপর নজর দেওয়া হয়নি কিংবা বেইজিংয়ের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি। নথিতে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে গঠিত কোয়াডের মাধ্যমে ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির অব্যাহত সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হয়েছে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর কূটনৈতিক গুরুত্ব দেওয়ার কথা উল্লেখ করে নথিতে বলা হয়েছে, আমাদের ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক (এবং অন্যান্য) সম্পর্ক উন্নত করতে হবে। নথিতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে ‘বিশ্বের মোট জিডিপির প্রায় অর্ধেকের উৎস’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে এবং আগামী শতাব্দীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক ক্ষেত্র বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ‘ট্রাম্পের অযোগ্যতায় ঘনিষ্ঠ হচ্ছে
ভারত-রাশিয়া’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘চরম অযোগ্যতার’ কারণেই ভারত ও রাশিয়া পরস্পরের আরও কাছাকাছি চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের সাবেক কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন। তিনি বলেছেন, এই কারণে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইতোমধ্যে নয়াদিল্লিকে জ্বালানির ‘নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রুবিন বলেছেন, ট্রাম্পের বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপে ওয়াশিংটন-নয়াদিল্লি সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় মার্কিন নাগরিকরা স্তম্ভিত। পেন্টাগনের সাবেক কর্মকর্তার প্রশ্ন, ট্রাম্প কি পাকিস্তানের ‘তোষণ কিংবা ঘুষে’ প্রভাবিত হয়েছেন?
এর পূর্ববর্তী নথির মতো নতুন নথিতে চীনের ওপর নজর দেওয়া হয়নি কিংবা বেইজিংয়ের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি। নথিতে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে গঠিত কোয়াডের মাধ্যমে ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির অব্যাহত সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হয়েছে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর কূটনৈতিক গুরুত্ব দেওয়ার কথা উল্লেখ করে নথিতে বলা হয়েছে, আমাদের ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক (এবং অন্যান্য) সম্পর্ক উন্নত করতে হবে। নথিতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে ‘বিশ্বের মোট জিডিপির প্রায় অর্ধেকের উৎস’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে এবং আগামী শতাব্দীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক ক্ষেত্র বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ‘ট্রাম্পের অযোগ্যতায় ঘনিষ্ঠ হচ্ছে
ভারত-রাশিয়া’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘চরম অযোগ্যতার’ কারণেই ভারত ও রাশিয়া পরস্পরের আরও কাছাকাছি চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের সাবেক কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন। তিনি বলেছেন, এই কারণে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইতোমধ্যে নয়াদিল্লিকে জ্বালানির ‘নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রুবিন বলেছেন, ট্রাম্পের বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপে ওয়াশিংটন-নয়াদিল্লি সম্পর্ক বিপরীতমুখী হওয়ায় মার্কিন নাগরিকরা স্তম্ভিত। পেন্টাগনের সাবেক কর্মকর্তার প্রশ্ন, ট্রাম্প কি পাকিস্তানের ‘তোষণ কিংবা ঘুষে’ প্রভাবিত হয়েছেন?



