ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাজ্যে জাদুঘর থেকে ৬০০-র বেশি নিদর্শন চুরি
ভারতসহ এশীয় দেশগুলোর ওপর ৫০% শুল্ক আরোপ করল মেক্সিকো
নিউ ইয়র্কে উৎসবের ঝলমল প্রস্তুতি, রকেফেলারে ক্রিসমাস ট্রি
স্থায়ী বসবাসের সুযোগ দিতে গোল্ড কার্ড ভিসা বিক্রি শুরুর ঘোষণা ট্রাম্পের
সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ সিনেট, স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বাড়ার ঝুঁকি
নিউ জার্সিতে নৃশংস বন্দুক হামলা, বালকসহ ৩জন নিহত
ক্রস বর্ডারে ১৮৯৪ এয়ার টিকিট বিক্রির অর্থ পাচারের অভিযোগ
ভারতের সঙ্গে শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যচুক্তি
ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের খুব শিগগিরই বাণিজ্যচুক্তি হতে পারে। এ মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একই সঙ্গে পাকিস্তানের একজন প্রতিনিধি আগামী সপ্তাহে আলোচনা করতে ওয়াশিংটন সফরে আসছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। খবর ইকোনমিক টাইমসের।
শুক্রবার বিমানঘাঁটি জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘পাকিস্তানের প্রতিনিধি আসছেন আগামী সপ্তাহে। ভারতের সঙ্গেও আমাদের চুক্তি এই হলো বলে। তবে সতর্ক করে তিনি বলেন, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যদি আবারও সংঘাত হয়, তাহলে এই আলোচনা বিঘ্নিত হতে পারে। তাঁর ভাষায়, ‘যদি তারা যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তাহলে কারও সঙ্গেই আমার চুক্তির আগ্রহ থাকবে না।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত তার সরকারি ক্রয়বাজার মার্কিন কোম্পানিগুলোর জন্য উন্মুক্ত করবে। এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে
মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ভারতীয় কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোর ৫০ বিলিয়ন বা ৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি মূল্যের সরকারি ঠিকাদারিতে অংশ নিতে পারবে। এটি ওয়াশিংটনের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য আলোচনারই অংশ। এর আগেও ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য আলোচনা পারমাণবিক বিপর্যয় রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তিনি বলেন, আমরা যখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলি, তখন বলি, যারা একে অপরকে গুলি করছে ও পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে, তাদের সঙ্গে তো আর বাণিজ্য করা যায় না। তারা এটা বুঝেছে এবং রাজি হয়েছে। তাই সব থেমে গেছে। এদিকে ট্রাম্প যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করেছেন, তার প্রভাব পাকিস্তানি পণ্যের রপ্তানিতেও পড়তে পারে।
বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলারের বাণিজ্য উদ্বৃত্তের কারণে। পাকিস্তানি পণ্যে ২৯ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প। এই প্রেক্ষাপটে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আলোচনার লক্ষ্যে সম্প্রতি আবারও ওয়াশিংটন সফর করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। উভয় দেশ জুলাইয়ের শুরুতেই অন্তর্বর্তী চুক্তি সই করতে চায়। ২ এপ্রিল ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে ভারতীয় পণ্যে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।
মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ভারতীয় কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোর ৫০ বিলিয়ন বা ৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি মূল্যের সরকারি ঠিকাদারিতে অংশ নিতে পারবে। এটি ওয়াশিংটনের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য আলোচনারই অংশ। এর আগেও ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য আলোচনা পারমাণবিক বিপর্যয় রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তিনি বলেন, আমরা যখন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলি, তখন বলি, যারা একে অপরকে গুলি করছে ও পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে, তাদের সঙ্গে তো আর বাণিজ্য করা যায় না। তারা এটা বুঝেছে এবং রাজি হয়েছে। তাই সব থেমে গেছে। এদিকে ট্রাম্প যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করেছেন, তার প্রভাব পাকিস্তানি পণ্যের রপ্তানিতেও পড়তে পারে।
বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলারের বাণিজ্য উদ্বৃত্তের কারণে। পাকিস্তানি পণ্যে ২৯ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প। এই প্রেক্ষাপটে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আলোচনার লক্ষ্যে সম্প্রতি আবারও ওয়াশিংটন সফর করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। উভয় দেশ জুলাইয়ের শুরুতেই অন্তর্বর্তী চুক্তি সই করতে চায়। ২ এপ্রিল ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কে ভারতীয় পণ্যে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।



