ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফিরছে অ্যাসিড সন্ত্রাসের পুরোনো আতঙ্ক
পপি বীজ কেন নিষিদ্ধ, দেশে কি চাষ হয়, পাকিস্তান থেকে আমদানির কারণ
শেখ হাসিনা সরকারের মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়ন: কমলাপুরে চালু আন্ডারপাস
বছরের সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
পদত্যাগ করে নির্বাচনের ঘোষণা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা অপরাধের দায়মুক্তির অবসান চায় ১৩ দেশ
আজ সংবিধান দিবসঃ বাংলাদেশের সংবিধানের পটভূমি
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
গত বছরের আগস্টে গণ-আন্দোলনের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হয়তো সেদিন নিহত হতেন, যদি না ভারত থেকে একটি ফোন আসত। বিক্ষুব্ধ জনতা তার বাসভবনে পৌঁছানোর মাত্র ২০ মিনিট আগে তিনি দেশ ছাড়েন। সম্প্রতি প্রকাশিতব্য একটি বইতে দাবি করা হয়েছে যে, ভারতের এক শীর্ষ কর্মকর্তার একটি ফোনই তাকে দেশ ছাড়তে রাজি করায় এবং তার প্রাণ বাঁচায়।
দীপ হালদার, জয়দীপ মজুমদার এবং সহিদুল হাসান খোকনের লেখা 'ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ: দ্য স্টোরি অফ অ্যান আনফিনিশড রেভোলিউশন' বইটিতে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। বইটির দাবি অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দুপুর ১:৩০ মিনিটে নয়াদিল্লি থেকে একটি ফোন আসে, যা শেখ হাসিনার জীবনের
মোড় ঘুরিয়ে দেয়। বইতে বলা হয়েছে, তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং বিমানবাহিনী শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়ার জন্য বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিলেন। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তার ছেলে সজীব ওয়াজেদও তাকে বোঝাতে পারেননি। বইটির দাবি, হাসিনা উত্তরে বলেছিলেন, "দেশে মরে যাব, তবু দেশ ছেড়ে পালাব না।" পরিস্থিতি যখন চূড়ান্ত নাটকীয়, তখন ভারতের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সরাসরি শেখ হাসিনাকে ফোন করেন। বইটি সেই কর্মকর্তার পরিচয় প্রকাশ না করলেও উল্লেখ করেছে যে, তিনি শেখ হাসিনার অত্যন্ত পরিচিত ছিলেন। সেই কর্মকর্তা হাসিনাকে সতর্ক করে বলেন, "অনেক দেরি হয়ে গেছে," এবং তিনি যদি দ্রুত দেশ না ছাড়েন, তাহলে তাকে "হত্যা করা হবে।" এই ফোনের পর শেখ হাসিনা
সিদ্ধান্ত নিতে আরও আধ ঘণ্টা সময় নেন। অবশেষে, দুপুর ২:৪২ মিনিটে তিনি তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে একটি চপারে ওঠেন। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল এবং হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল। প্রায় ২০ মিনিট পর বিমানটি পশ্চিমবঙ্গের মালদার ওপর দিয়ে ভারতের আকাশসীমায় প্রবেশ করে। বইটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারতীয় বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর বিমানকে ভারতীয় আকাশসীমায় প্রবেশের অনুমতি দিয়ে রেখেছিল। এই ঘটনা শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির নাটকীয় মুহূর্ত এবং ভারতের ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বর্তমানে শেখ হাসিনা ভারতেই নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।
মোড় ঘুরিয়ে দেয়। বইতে বলা হয়েছে, তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং বিমানবাহিনী শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়ার জন্য বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিলেন। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তার ছেলে সজীব ওয়াজেদও তাকে বোঝাতে পারেননি। বইটির দাবি, হাসিনা উত্তরে বলেছিলেন, "দেশে মরে যাব, তবু দেশ ছেড়ে পালাব না।" পরিস্থিতি যখন চূড়ান্ত নাটকীয়, তখন ভারতের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সরাসরি শেখ হাসিনাকে ফোন করেন। বইটি সেই কর্মকর্তার পরিচয় প্রকাশ না করলেও উল্লেখ করেছে যে, তিনি শেখ হাসিনার অত্যন্ত পরিচিত ছিলেন। সেই কর্মকর্তা হাসিনাকে সতর্ক করে বলেন, "অনেক দেরি হয়ে গেছে," এবং তিনি যদি দ্রুত দেশ না ছাড়েন, তাহলে তাকে "হত্যা করা হবে।" এই ফোনের পর শেখ হাসিনা
সিদ্ধান্ত নিতে আরও আধ ঘণ্টা সময় নেন। অবশেষে, দুপুর ২:৪২ মিনিটে তিনি তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে একটি চপারে ওঠেন। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল এবং হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল। প্রায় ২০ মিনিট পর বিমানটি পশ্চিমবঙ্গের মালদার ওপর দিয়ে ভারতের আকাশসীমায় প্রবেশ করে। বইটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারতীয় বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর বিমানকে ভারতীয় আকাশসীমায় প্রবেশের অনুমতি দিয়ে রেখেছিল। এই ঘটনা শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির নাটকীয় মুহূর্ত এবং ভারতের ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বর্তমানে শেখ হাসিনা ভারতেই নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন।



