ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার?
বিশ্ববাজারে গমের দাম কমতে কমতে অর্ধেকে নামলেও দেশে আটার দাম আকাশছোঁয়া, এই বৈষম্য কমবে কবে?
আজকের স্বর্ণের দাম: ১ নভেম্বর ২০২৫
তীব্র অর্থ সংকটে সরকার
বাংলাদেশের রিজার্ভ-মূল্যস্ফীতি নিয়ে আইএমএফের সন্তোষ প্রকাশ
বৈদেশিক অর্থায়ন ব্যর্থ, তহবিলের টাকায় ইস্টার্ন রিফাইনারি-২ নির্মাণের সিদ্ধান্ত
আইএমএফ: দুর্বল ব্যাংকগুলোকে অঙ্গীকারনামার ঋণ দিলে আর্থিক খাতে ঝুঁকি বাড়বে
ভারতীয় ট্রাক ঢোকার পরে একশো’র নিচে নামলো ৫০০ টাকার কাঁচামরিচ
রাজধানীর বাজারে কাঁচামরিচের দাম হঠাৎ কমে গেছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হলেও ১১ই অক্টোবর, শুক্রবার সকালে বেশিরভাগ বাজারে দাম নেমেছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।
মোহাম্মদপুর, টাউনহল, রায়েরবাজার, কাওরানবাজার ও হাতিরপুল কাঁচাবাজার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, একদিনেই মরিচের বাজারে এসেছে ব্যাপক স্বস্তি। বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, ভারতের দিক থেকে ট্রাক ঢুকতে শুরু করায় সরবরাহ বেড়েছে।
মোহাম্মদপুর কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীউ রফিকুল ইসলাম বলেন, “এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি মরিচ ৪৫০–৫০০ টাকা বিক্রি করেছি। আজ সকালে পাইকারিতে পেয়েছি ৬০ টাকায়। বিক্রি করছি ৮০ টাকায়। এখন বাজারে চাপ কমে গেছে।”
রায়েরবাজার কাঁচাবাজারের ক্রেতা লিপি আক্তার বলেন, “আগে এক কেজি মরিচ নিতে ভয় লাগত। আজ দুই কেজি
নিয়েছি ১৭০ টাকায়। দাম কমায় রান্নার বাজারে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছি।” কাওরানবাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন জানান, “ভারত থেকে প্রতিদিন কয়েকটি ট্রাক মরিচ আসছে। পূজার সময় বর্ডার বন্ধ থাকায় দাম হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। এখন বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে।” হাতিরপুল বাজারের এক বিক্রেতা বলেন, “দেশে অতিবৃষ্টির কারণে ক্ষেতের মরিচ নষ্ট হয়েছিল। সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছিল। এখন আবহাওয়া ভালো, নতুন মরিচ উঠছে, ভারত থেকেও আসছে—সব মিলিয়ে দাম পড়েছে।” বাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানান, পূজার ছুটিতে বাংলাবান্ধা ও বেনাপোল স্থলবন্দরে কাঁচামরিচ আমদানি বন্ধ থাকায় বাজারে সরবরাহ কমে গিয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার থেকে সীমান্ত খোলায় দ্রুত দাম স্থিতিশীল হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, মোহাম্মদপুর, টাউনহল, রায়েরবাজার, কাওরানবাজার ও হাতিরপুলে প্রতি
কেজি কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও এই বাজারগুলোতে দাম ছিল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। বিক্রেতারা আশা করছেন, ভারতীয় মালের সরবরাহ অব্যাহত থাকলে দাম আরও কিছুটা কমে ৬০ টাকার আশপাশে স্থিতিশীল হতে পারে।
নিয়েছি ১৭০ টাকায়। দাম কমায় রান্নার বাজারে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছি।” কাওরানবাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন জানান, “ভারত থেকে প্রতিদিন কয়েকটি ট্রাক মরিচ আসছে। পূজার সময় বর্ডার বন্ধ থাকায় দাম হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। এখন বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে।” হাতিরপুল বাজারের এক বিক্রেতা বলেন, “দেশে অতিবৃষ্টির কারণে ক্ষেতের মরিচ নষ্ট হয়েছিল। সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছিল। এখন আবহাওয়া ভালো, নতুন মরিচ উঠছে, ভারত থেকেও আসছে—সব মিলিয়ে দাম পড়েছে।” বাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানান, পূজার ছুটিতে বাংলাবান্ধা ও বেনাপোল স্থলবন্দরে কাঁচামরিচ আমদানি বন্ধ থাকায় বাজারে সরবরাহ কমে গিয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার থেকে সীমান্ত খোলায় দ্রুত দাম স্থিতিশীল হয়েছে। বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, মোহাম্মদপুর, টাউনহল, রায়েরবাজার, কাওরানবাজার ও হাতিরপুলে প্রতি
কেজি কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও এই বাজারগুলোতে দাম ছিল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। বিক্রেতারা আশা করছেন, ভারতীয় মালের সরবরাহ অব্যাহত থাকলে দাম আরও কিছুটা কমে ৬০ টাকার আশপাশে স্থিতিশীল হতে পারে।



