ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভাতিজিকে ধর্ষণ করতে গিয়ে পুরুষাঙ্গ হারালেন চাচা
বরগুনার তালতলীতে ভাতিজিকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করতে গিয়ে লিঙ্গ হারালেন কবির হোসেন (৩৫) নামের এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ৮টার দিকে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের সকিনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত কবির হোসেন ঐ এলাকার পাঞ্জু হাওলাদারের ছেলে।
জানা যায়, উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের সকিনা এলাকায় পাখি ছদ্ম নাম (১৮) নামের এক কিশোরী শুঁটকি পল্লীতে কাজ করেন। একই সাথে ঐ শুঁটকি পল্লীতে কবির হোসেন কাজ করেন। একই এলাকার দুঃসম্পর্কিত চাচা হয় কবির হোসেন। তবে কবির হোসেন তার দুঃসম্পর্কিত ভাতিজিকে প্রায়ই কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছেন। এতে ভাতিজি রাজি না হলে বাড়িতে বাবা-মা কেউই না থাকার সুযোগে সে বৃহস্পতিবার রাতে কৌশলে ঘরের
ভেতরে ঢুকে শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় ও ধর্ষণ করেন। এ সময় ভাতিজি নিরুপায় হয়ে নিজের সম্ভ্রম বাঁচাতে দেশিও ধারালো দা দিয়ে ধর্ষক চাচা কবির হোসেনের গোপনাঙ্গ কেটে দেয়। পরে স্থানীয়রা কবিরকে উদ্ধার করে প্রথমে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল হাসপাতালে পাঠান। ভুক্তভোগী ভাতিজি বলেন, কবির হোসেন আমার দুঃসম্পর্কিত চাচা হয়। তবে তিনি আমাকে প্রায়ই কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছেন। আমি রাজি না হওয়াতে তিনি জোরপূর্বক আমাদের ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেন। অনুরোধ করলেও চাচা কবিব কিছুতেই শোনেননি। এ সময় কৌশলে ধারালো দা এনে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেই। পরে তিনি পালিয়ে যায়। কোনো উপায়
না পেয়ে আমি ধর্ষণের হাত থকে বাঁচার জন্য এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন কবির সম্পর্কেও চাচা হলেও এর আগে আমার দুই বড় বোনকে উত্ত্যক্ত করতো। এরপরে আমাকে কু প্রস্তাব দেয়। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। অভিযুক্ত কবির হোসেন বলেন, আমি ভাতিজির বাসায় গিয়ে দেখি দুইটি অপরিচিত ছেলে। ঐ ছেলে দুইজনসহ ভাতিজি হঠাৎ আমাকে ধরে মারধর করেন ও গোপনাঙ্গ কেটে দেয়। আমি কোনোমতে প্রাণ বাঁচাতে লুঙ্গি নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে আসি। তালতলী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কালাম খান বলেন,এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।ন
ভেতরে ঢুকে শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় ও ধর্ষণ করেন। এ সময় ভাতিজি নিরুপায় হয়ে নিজের সম্ভ্রম বাঁচাতে দেশিও ধারালো দা দিয়ে ধর্ষক চাচা কবির হোসেনের গোপনাঙ্গ কেটে দেয়। পরে স্থানীয়রা কবিরকে উদ্ধার করে প্রথমে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল হাসপাতালে পাঠান। ভুক্তভোগী ভাতিজি বলেন, কবির হোসেন আমার দুঃসম্পর্কিত চাচা হয়। তবে তিনি আমাকে প্রায়ই কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছেন। আমি রাজি না হওয়াতে তিনি জোরপূর্বক আমাদের ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করেন। অনুরোধ করলেও চাচা কবিব কিছুতেই শোনেননি। এ সময় কৌশলে ধারালো দা এনে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেই। পরে তিনি পালিয়ে যায়। কোনো উপায়
না পেয়ে আমি ধর্ষণের হাত থকে বাঁচার জন্য এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন কবির সম্পর্কেও চাচা হলেও এর আগে আমার দুই বড় বোনকে উত্ত্যক্ত করতো। এরপরে আমাকে কু প্রস্তাব দেয়। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। অভিযুক্ত কবির হোসেন বলেন, আমি ভাতিজির বাসায় গিয়ে দেখি দুইটি অপরিচিত ছেলে। ঐ ছেলে দুইজনসহ ভাতিজি হঠাৎ আমাকে ধরে মারধর করেন ও গোপনাঙ্গ কেটে দেয়। আমি কোনোমতে প্রাণ বাঁচাতে লুঙ্গি নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে আসি। তালতলী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কালাম খান বলেন,এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।ন