ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘পবিত্র’ কাফনের রক্ত-রহস্য
কেন ইমাম হুসাইনের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন হিন্দুরা?
৫০ বছর বয়সে ছেলের বন্ধুকে বিয়ে, এবার সন্তান আসছে ঘরে
২০০ বারের বেশি সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
ঢাকার প্রাণ বুড়িগঙ্গা এখন এক নর্দমা
সাত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয়
বিয়ের জন্য মেয়ের বয়স ১৬, ছেলের ১৮ করার দাবি
ভাইরাল ইঁদুরের রোস্ট, দলবেঁধে খাচ্ছে পরিবারের সবাই
মাঠে কয়েকজন মিলে কিছু একটা খুঁজছে। তারপর দেখা যায়— ছোট একটি প্রাণীকে ধরা হচ্ছে, পরক্ষণেই তা পরিষ্কার করে আগুনে পুড়িয়ে রান্না করা হচ্ছে। এই ভিডিওটি প্রথমবারের মতো যিনি দেখবেন, তার মনে হয়তো এক ধরনের বিস্ময় বা অস্বস্তিও জাগতে পারে। কিন্তু ব্যতিক্রমী এই রান্নার সঙ্গে জুড়ে আছে শত বছরের ঐতিহ্য, একটি সম্প্রদায়ের গর্বের ইতিহাস এবং এক তরুণীর সাহসী উদ্যোগ।
ভিডিওটির মূল চরিত্র এক তরুণী, যিনি নিজেকে-অ্যামবও গার্ল হিসেবে পরিচয় দিতে ভালোবাসেন। তিনি ক্যামেরার সামনে হাসিমুখে বলেন, এটাই আমাদের খাবার, এটাই আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি। তারপর হাতে ধরে রাখা রোস্ট করা ইঁদুরের মাংস দেখিয়ে জানান, এই খাবার তাদের সমাজে বহু বছর ধরে সবাই খেয়ে
আসছে। এ সময় তার চোখে-মুখে কোনো লজ্জা নয়, বরং ফুটে ওঠে এক ধরনের গর্ব। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই অনলাইনে অনেকেই তার সাহসী উপস্থাপনাকে ভালোভাবে নেননি। কেউ কেউ তিরস্কারও করেছে, কেউ তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেছে। এমনকি তার মাথার চুলকে ইঁদুরের লোমের সঙ্গেও তুলনা করেছে। কিন্তু অ্যামবও গার্ল, যার আসল নাম রোসেল সুলিন-আই মাসালুন তিনি এতে একটুও ভেঙে পড়েননি। বরং আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলেন, এই সমালোচনা আর কটু কথাগুলোই আমাকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে। তার ফেসবুক ভিডিও সিম্পলিং কিনাবুহি সা ত্রিবু বা গোষ্ঠীর সহজ জীবন ইতোমধ্যে দেড় মিলিয়নেরও বেশি ভিউ পেয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, পরিবারের সবাই মিলে কীভাবে ধানক্ষেতে ইঁদুর ধরে, আগুনে পুড়িয়ে রান্না করে,
তারপর নানা পদ তৈরি করছে। তিনি জানান, তাদের পূর্বপুরুষদের সময় থেকেই এই খাদ্যসংস্কৃতি চলে আসছে যা এখনো টিকে আছে। মাসালুন বলেন, আমাদের বাবা-মা আমাদের শিখিয়েছেন, তাদের বাবা-মা তাদের শিখিয়েছিলেন, আর এখন আমরা আমাদের সন্তানদের শেখাচ্ছি। রোসেলের অনুসারীর সংখ্যায় এখন ২ লাখেরও বেশি। তার ভিডিওগুলো শুধু খাবার নিয়ে নয়, বরং গোটা আদিবাসী গোষ্ঠীর জীবনের প্রতিদিনকার গল্প বলে। যেখানে জল আনা থেকে শুরু করে রান্না করা, গান গাওয়া, পাহাড়ে হেঁটে বেড়ানোসহ সবকিছুই যেন এক জীবন্ত সংস্কৃতির দলিল। ব্যতিক্রমী আর বৈচিত্র্যময় এমন জীবনযাত্রার দেখা মেলে ফিলিপাইনের বুকিডন প্রদেশে। এখানে লাঙ্গিলান মানোবো গোষ্ঠীর মানুষ এখনো তাদের পূর্বপুরুষের জীবনধারা আঁকড়ে ধরে রেখেছে। আধুনিক এআই আর সোশ্যাল মিডিয়ার
যুগে তাদের এই রোস্টেড রডেন্ট খাবারটি শুধুই ভাইরাল হয়নি, বরং এক আদিবাসী কণ্ঠস্বরকে সরাসরি তুলে ধরেছে গোটা দুনিয়ার সামনে।
আসছে। এ সময় তার চোখে-মুখে কোনো লজ্জা নয়, বরং ফুটে ওঠে এক ধরনের গর্ব। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই অনলাইনে অনেকেই তার সাহসী উপস্থাপনাকে ভালোভাবে নেননি। কেউ কেউ তিরস্কারও করেছে, কেউ তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেছে। এমনকি তার মাথার চুলকে ইঁদুরের লোমের সঙ্গেও তুলনা করেছে। কিন্তু অ্যামবও গার্ল, যার আসল নাম রোসেল সুলিন-আই মাসালুন তিনি এতে একটুও ভেঙে পড়েননি। বরং আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলেন, এই সমালোচনা আর কটু কথাগুলোই আমাকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে। তার ফেসবুক ভিডিও সিম্পলিং কিনাবুহি সা ত্রিবু বা গোষ্ঠীর সহজ জীবন ইতোমধ্যে দেড় মিলিয়নেরও বেশি ভিউ পেয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, পরিবারের সবাই মিলে কীভাবে ধানক্ষেতে ইঁদুর ধরে, আগুনে পুড়িয়ে রান্না করে,
তারপর নানা পদ তৈরি করছে। তিনি জানান, তাদের পূর্বপুরুষদের সময় থেকেই এই খাদ্যসংস্কৃতি চলে আসছে যা এখনো টিকে আছে। মাসালুন বলেন, আমাদের বাবা-মা আমাদের শিখিয়েছেন, তাদের বাবা-মা তাদের শিখিয়েছিলেন, আর এখন আমরা আমাদের সন্তানদের শেখাচ্ছি। রোসেলের অনুসারীর সংখ্যায় এখন ২ লাখেরও বেশি। তার ভিডিওগুলো শুধু খাবার নিয়ে নয়, বরং গোটা আদিবাসী গোষ্ঠীর জীবনের প্রতিদিনকার গল্প বলে। যেখানে জল আনা থেকে শুরু করে রান্না করা, গান গাওয়া, পাহাড়ে হেঁটে বেড়ানোসহ সবকিছুই যেন এক জীবন্ত সংস্কৃতির দলিল। ব্যতিক্রমী আর বৈচিত্র্যময় এমন জীবনযাত্রার দেখা মেলে ফিলিপাইনের বুকিডন প্রদেশে। এখানে লাঙ্গিলান মানোবো গোষ্ঠীর মানুষ এখনো তাদের পূর্বপুরুষের জীবনধারা আঁকড়ে ধরে রেখেছে। আধুনিক এআই আর সোশ্যাল মিডিয়ার
যুগে তাদের এই রোস্টেড রডেন্ট খাবারটি শুধুই ভাইরাল হয়নি, বরং এক আদিবাসী কণ্ঠস্বরকে সরাসরি তুলে ধরেছে গোটা দুনিয়ার সামনে।



