ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কারাগারে থাকা সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ‘ভাইরাল’, যা বলল কারা অধিদপ্তর
পুলিশকে গাড়ি ‘উপহারের’ ঘোষণা দিয়ে চাঁদাবাজি, নির্ঘুম এলাকাবাসী
জেল থেকে দেওয়া আওয়ামী লীগ মন্ত্রীর ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল
কারাগারে বসেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন সাবেক বিচারপতি মানিক
দুই বাংলাদেশিকে রাশিয়ায় পাচার, জোর করে নামানো হয়েছে যুদ্ধে
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঘটনাবহুল হতে চলেছে সদ্য শুরু হওয়া ফেব্রুয়ারি!
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে নামতে না পেরে ৩টি বিমান গেল কলকাতায়
‘ভদ্র ভাষায়’ শাওনকে ধুয়ে দিলেন শফিকুল আলম!
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সোমবার একটি পোস্ট করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি সেখানে হুমায়ুনপত্নী শাওনকে উদ্দেশ করে লিখেছেন, মেহের আফরোজ শাওন আমার ফেসবুক ডায়েরি পড়ছেন দেখে ভালো লাগছে। আমার প্রতিটি লাইন কেউ মনোযোগ দিয়ে পড়ছেন এ খবরটি খুবই আনন্দের। আমি লিখতে ভালোবাসি এবং যখন দেখি অনেক লোক আমার লেখা পড়ছেন তখন বেশ খুশি হই।
একই পোস্টে তিনি তার সব পাঠকদের স্বাগত জানিয়ে আরও লিখেছেন, গত বছর আমি পাঁচ লাখেরও বেশি শব্দ লিখেছি। সেইসঙ্গে হাজারও ছবি পোস্ট করেছি। আমি নিশ্চিত যে, আমার পোস্ট আপনাদেরকে হতাশ করবে না!! শুধু একটা জিনিস আপনাদের কষ্ট দিতে পারে তা হলো টুঙ্গিপাড়ার
‘অশান্ত সেই ছেলেটি’ বা ‘বাংলার কসাই’ এর কোনো প্রশংসা আপনি এসব পোস্টে পাবেন না!! কামরুজ্জামান প্রিথু নামের একজন শফিকুলের এই পোস্টের নিচে মন্তব্য করেছেন, আপনি ‘ভদ্র ভাষায় ধুয়ে দেওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’ খুলুন, প্লিজ। কদরুদ্দিন শিশির লিখেছেন, অনেক সময় পড়তে পড়তে মানুষ পড়ে যায়। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত নাম মেহের আফরোজ শাওন। গত তিন দিনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে নিয়ে নিজের ফেসবুক ওয়ালে চারটি পোস্ট করেছেন তিনি। সবগুলো পোস্টই সমালোচনামূলক। এবার সেই সমালোচনার জবাব দিয়েই মূলত পালটা এ পোস্ট করেছেন শফিকুল আলম। এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে পাঁচটি ছবি আপলোড করেছিলেন শফিকুল আলম। সেই ছবিতে দেখা যায়, শেখ
হাসিনার ছবিযুক্ত একটি ডাস্টবিনে ময়লা ফেলছেন তিনি। এ নিয়ে সমালোচনা করেন মেহের আফরোজ শাওন, আনু মোহাম্মদসহ আরও কয়েকজন বুদ্ধিজীবী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। মেহের আফরোজ শাওন এ ঘটনা নিয়ে সেদিন ফেসুবকে লিখেছেন, আজ পহেলা ফেব্রুয়ারি, অমর একুশে বইমেলার প্রথম দিন। দায়িত্বশীল পদে থাকা ছবির এই ভদ্রলোকটি (শফিকুল আলম) দিতে পারতেন চমৎকার কিছু কথা সহ বইমেলা উদ্বোধনের ছবি। মেলার প্রথম দিনে কোন বই কিনলেন কিংবা কোন কোন বই কেনার আগ্রহ রাখেন সেটাও সবাইকে জানাতে পারতেন। কিন্তু তিনি ফেসবুকে নিচের ছবি (শেখ হাসিনার ছবি সম্পলিত ডাস্টবিন) দিয়ে উনার ডাস্টবিন মার্কা রুচির পরিচয় দিলেন। এরপর গত তিন দিনে শাওন আরও তিনটি পোস্ট করেছেন। এক পোস্টে
শফিকুল আলমের মুজিব কোট পরিহিত কয়েকটি ছবি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, দায়িত্বশীল পদে থাকা ভদ্রলোকটি নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার ডাস্টবিন মার্কা রুচির পোস্টটা মুছে দিলেও চার বছর আগে করা এই পোস্ট মুছতে ভুলে গেছেন। বুঝলাম গত ১৫ বছর উনি কোথায় ছিলেন। আরেকটি পোস্টে শফিকুল আলমের ছবি ব্যবহার করে শাওন লিখেছেন, সাকিব-শফিক ২ ভাই, আগের কথা ভুলি নাই। ওই পোস্টটিতে শাওন যে ছবি ব্যবহার করেছেন সেখানে দেখা যায়, শফিকুল আলম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের নির্বাচনী পোস্টারগুলো পেছনে রেখে ছবি তুলেছেন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন, ‘সাকিবময়’। সবশেষ ২০২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর শফিকুল আলমের করা পোস্টের একটি স্ক্রিনশট নিয়ে আজ আরেকটি পোস্ট করেছেন শাওন। ক্যাপশনে
লিখেছেন, দিব্যি দিয়ে বলছি আজকের শেষ পোস্ট। দায়িত্বশীল পদে থাকা ভদ্রলোকটির কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। স্ক্রিনশটটিতে দেখা যায়, ওই পোস্টে শফিকুল আলম পাঠকদের জিজ্ঞেস করেছেন, ওই বছর (২০২৩) বাংলাদেশে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে কাকে বাছাই করা যেতে পারে। অপশনে তিনি শেখ হাসিনা, তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, পিটার হাস ও পিনাকী ভট্টাচার্যের নাম যুক্ত করেছেন।
‘অশান্ত সেই ছেলেটি’ বা ‘বাংলার কসাই’ এর কোনো প্রশংসা আপনি এসব পোস্টে পাবেন না!! কামরুজ্জামান প্রিথু নামের একজন শফিকুলের এই পোস্টের নিচে মন্তব্য করেছেন, আপনি ‘ভদ্র ভাষায় ধুয়ে দেওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’ খুলুন, প্লিজ। কদরুদ্দিন শিশির লিখেছেন, অনেক সময় পড়তে পড়তে মানুষ পড়ে যায়। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত নাম মেহের আফরোজ শাওন। গত তিন দিনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে নিয়ে নিজের ফেসবুক ওয়ালে চারটি পোস্ট করেছেন তিনি। সবগুলো পোস্টই সমালোচনামূলক। এবার সেই সমালোচনার জবাব দিয়েই মূলত পালটা এ পোস্ট করেছেন শফিকুল আলম। এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে পাঁচটি ছবি আপলোড করেছিলেন শফিকুল আলম। সেই ছবিতে দেখা যায়, শেখ
হাসিনার ছবিযুক্ত একটি ডাস্টবিনে ময়লা ফেলছেন তিনি। এ নিয়ে সমালোচনা করেন মেহের আফরোজ শাওন, আনু মোহাম্মদসহ আরও কয়েকজন বুদ্ধিজীবী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। মেহের আফরোজ শাওন এ ঘটনা নিয়ে সেদিন ফেসুবকে লিখেছেন, আজ পহেলা ফেব্রুয়ারি, অমর একুশে বইমেলার প্রথম দিন। দায়িত্বশীল পদে থাকা ছবির এই ভদ্রলোকটি (শফিকুল আলম) দিতে পারতেন চমৎকার কিছু কথা সহ বইমেলা উদ্বোধনের ছবি। মেলার প্রথম দিনে কোন বই কিনলেন কিংবা কোন কোন বই কেনার আগ্রহ রাখেন সেটাও সবাইকে জানাতে পারতেন। কিন্তু তিনি ফেসবুকে নিচের ছবি (শেখ হাসিনার ছবি সম্পলিত ডাস্টবিন) দিয়ে উনার ডাস্টবিন মার্কা রুচির পরিচয় দিলেন। এরপর গত তিন দিনে শাওন আরও তিনটি পোস্ট করেছেন। এক পোস্টে
শফিকুল আলমের মুজিব কোট পরিহিত কয়েকটি ছবি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, দায়িত্বশীল পদে থাকা ভদ্রলোকটি নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার ডাস্টবিন মার্কা রুচির পোস্টটা মুছে দিলেও চার বছর আগে করা এই পোস্ট মুছতে ভুলে গেছেন। বুঝলাম গত ১৫ বছর উনি কোথায় ছিলেন। আরেকটি পোস্টে শফিকুল আলমের ছবি ব্যবহার করে শাওন লিখেছেন, সাকিব-শফিক ২ ভাই, আগের কথা ভুলি নাই। ওই পোস্টটিতে শাওন যে ছবি ব্যবহার করেছেন সেখানে দেখা যায়, শফিকুল আলম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের নির্বাচনী পোস্টারগুলো পেছনে রেখে ছবি তুলেছেন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন, ‘সাকিবময়’। সবশেষ ২০২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর শফিকুল আলমের করা পোস্টের একটি স্ক্রিনশট নিয়ে আজ আরেকটি পোস্ট করেছেন শাওন। ক্যাপশনে
লিখেছেন, দিব্যি দিয়ে বলছি আজকের শেষ পোস্ট। দায়িত্বশীল পদে থাকা ভদ্রলোকটির কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। স্ক্রিনশটটিতে দেখা যায়, ওই পোস্টে শফিকুল আলম পাঠকদের জিজ্ঞেস করেছেন, ওই বছর (২০২৩) বাংলাদেশে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে কাকে বাছাই করা যেতে পারে। অপশনে তিনি শেখ হাসিনা, তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, পিটার হাস ও পিনাকী ভট্টাচার্যের নাম যুক্ত করেছেন।