ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৯৭১, নীলফামারীর গোলাহাট গণহত্যা
PBI Findings: 56% of July–August 2024 Cases Were “False & Baseless”
‘৭১ এর রণাঙ্গনের ৩ জন বীর নারী মুক্তিযোদ্ধা।
জনগণের ঘাড়ে নতুন করে চাপছে অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তৃত্ববাদী খড়্গ
মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করতে এসে প্রাণ হারায় দেড় হাজার ভারতীয় সেনা
সাঈদীকে ‘জিন্দা কাফের’ ও ‘বিশ্ব টাউট’ আখ্যা দিলেন বনি আমিন: ওয়াজে ভুয়া ধর্মান্তরের নাটক সাজানোর অভিযোগ
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে আদালতে তোলা হচ্ছে
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসিফ মাহতাব পর্ব ‘সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অংশ’: মানবাধিকার কর্মীর অভিযোগ
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ মাহতাবকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া বহুল আলোচিত ঘটনাগুলো একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল বলে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন মানবাধিকার কর্মী ও ‘ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ’ এর পরিচালক সঞ্জীবনী সুধা। সম্প্রতি তার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি দাবি করেন, এই ঘটনার মূল উদ্দেশ্য ছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারকে অস্থিতিশীল করা এবং এর পেছনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন শক্তির হাত ছিল।
সঞ্জীবনী সুধার অভিযোগ অনুযায়ী, সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবই বিতর্ককে কেন্দ্র করে শিক্ষক আসিফ মাহতাবকে বহিষ্কারের ঘটনাটি ছিল একটি ‘সাজানো নাটক’। তিনি তার পোস্টে লেখেন, “এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ইন্টেরিম ডিন আসিফ মাহতাবকে বহিষ্কার করে। এরপর আসিফ মাহতাব এ প্রকল্প আরও এগিয়ে নিয়ে যান।”
তার
দাবি, এই পরিকল্পিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনমনে ক্ষোভ তৈরি করা হয়, যা পরবর্তীতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুধা উল্লেখ করেন, “এরপর কি ঘটেছে তা আপনারা জানেন—কোটা আন্দোলনে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় নজিরবিহীনভাবে সবার আগে রাস্তায় নামে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কে এমন রাজনৈতিক আন্দোলনে দেখা যায়নি।” এই মানবাধিকার কর্মী আরও গুরুতর অভিযোগ তুলে বলেন, এই কর্মকাণ্ডের পেছনে আর্থিক লেনদেনের বিষয় জড়িত ছিল। তার পোস্টে তিনি সরাসরি অভিযোগ করেন, “বিনিময়ে ব্র্যাক ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের মোটা অঙ্কের আর্থিক সহায়তা পায়।” সুধার মতে, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেল এডুকেশন স্কুলের তৎকালীন কিছু কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থী এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, যারা একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক মতাদর্শ ধারণ করতেন এবং
সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন।
দাবি, এই পরিকল্পিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনমনে ক্ষোভ তৈরি করা হয়, যা পরবর্তীতে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। সুধা উল্লেখ করেন, “এরপর কি ঘটেছে তা আপনারা জানেন—কোটা আন্দোলনে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় নজিরবিহীনভাবে সবার আগে রাস্তায় নামে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কে এমন রাজনৈতিক আন্দোলনে দেখা যায়নি।” এই মানবাধিকার কর্মী আরও গুরুতর অভিযোগ তুলে বলেন, এই কর্মকাণ্ডের পেছনে আর্থিক লেনদেনের বিষয় জড়িত ছিল। তার পোস্টে তিনি সরাসরি অভিযোগ করেন, “বিনিময়ে ব্র্যাক ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের মোটা অঙ্কের আর্থিক সহায়তা পায়।” সুধার মতে, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেল এডুকেশন স্কুলের তৎকালীন কিছু কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থী এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, যারা একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক মতাদর্শ ধারণ করতেন এবং
সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন।



