ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে: গভর্নর
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং স্থিতিশীল হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, ‘আগের সরকারের আমলে রিজার্ভ প্রতি মাসে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন (১৩০ কোটি) ডলার করে কমে আসছিল, তবে এখন তা একটি ইতিবাচক প্রবণতায় ফিরছে।’
আজ রোববার ইউএনবিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গভর্নর এ কথা জানিয়েছেন।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘সার, বিদ্যুৎ ও আদানি-শেভরনের বকেয়া পাওনার জন্য এরই মধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করা হয়েছে।’
শুধু গত দুই মাসেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক জ্বালানি ও অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় সেবার বকেয়া ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন (১৮০ কোটি) ডলার পরিশোধ করে অপরিশোধিত বিল ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন (২৫০ কোটি) ডলার
থেকে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ডলারে নামিয়ে এনেছে। ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বিপিএম৬ হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আর মোট রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রাথমিক লক্ষ্য, আগামী দুই মাসের মধ্যে বাকি ঋণ পরিশোধ করে নভেম্বর–ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণমুক্ত হওয়া। তিনি বলেন, ‘এটি অর্জন করা সম্ভব হলে, বাজারে তারল্য পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’ এই বকেয়া পরিশোধ করলে অর্থনীতির ওপর চাপ কমবে বলে আশা করা হচ্ছে, যার ফলে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ ত্বরান্বিত হবে। অর্থনীতিকে চাঙা করতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে অতিরিক্ত ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার প্রস্তুতি
নিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর অবশ্য দেশের ক্রমবর্ধমান বৈদেশিক ঋণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন; যা এখন ১০৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ কারণে ঋণ পরিশোধের চাপ ক্রমাগত বাড়ছে। তবে তা সত্ত্বেও ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান ঋণের চ্যালেঞ্জ সফলভাবে কাটিয়ে উঠতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।
থেকে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ডলারে নামিয়ে এনেছে। ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বিপিএম৬ হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আর মোট রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রাথমিক লক্ষ্য, আগামী দুই মাসের মধ্যে বাকি ঋণ পরিশোধ করে নভেম্বর–ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণমুক্ত হওয়া। তিনি বলেন, ‘এটি অর্জন করা সম্ভব হলে, বাজারে তারল্য পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’ এই বকেয়া পরিশোধ করলে অর্থনীতির ওপর চাপ কমবে বলে আশা করা হচ্ছে, যার ফলে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ ত্বরান্বিত হবে। অর্থনীতিকে চাঙা করতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে অতিরিক্ত ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার প্রস্তুতি
নিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর অবশ্য দেশের ক্রমবর্ধমান বৈদেশিক ঋণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন; যা এখন ১০৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এ কারণে ঋণ পরিশোধের চাপ ক্রমাগত বাড়ছে। তবে তা সত্ত্বেও ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান ঋণের চ্যালেঞ্জ সফলভাবে কাটিয়ে উঠতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।