ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
বেলুচিস্তানের মাজিদ ব্রিগেডকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের ‘বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’ (বিএলএ) এর বিশেষ বাহিনী ‘মাজিদ ব্রিগেড’কে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এর ওয়েবসাইটে সোমবার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এক প্রেস বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, ২০১৯ সালে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী হামলার পর বিএলএকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০১৯ সাল থেকে বিএলএ কয়েকটি হামলার দায় স্বীকারও করেছে, এসব হামলার সঙ্গে মাজিদ ব্রিগেডও রয়েছে।
২০২৪ সালে বিএলএ দাবি করে যে, তারা করাচি বিমানবন্দর এবং গোয়াদর বন্দর কর্তৃপক্ষ কমপ্লেক্সের কাছে আত্মঘাতী হামলা চালিয়েছে। ২০২৫ সালে কোয়েটা থেকে পেশোয়ারগামী জাফর এক্সপ্রেস ট্রেন ছিনতাইয়ের দায়
স্বীকার করে বিএলএ। ওই হমলায় ৩১ জন বেসামরিক নাগরিক ও নিরাপত্তা কর্মী নিহত হন। এছাড়া ৩০০ জনেরও বেশি ট্রেন যাত্রীকে জিম্মি করা হয়। ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র দপ্তরের গৃহীত এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ‘মাজিদ ব্রিগেড’কে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা সন্ত্রাসবাদের এই অভিশাপের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতি সমর্থন কমানোর এটি একটি কার্যকর উপায়।
স্বীকার করে বিএলএ। ওই হমলায় ৩১ জন বেসামরিক নাগরিক ও নিরাপত্তা কর্মী নিহত হন। এছাড়া ৩০০ জনেরও বেশি ট্রেন যাত্রীকে জিম্মি করা হয়। ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র দপ্তরের গৃহীত এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ‘মাজিদ ব্রিগেড’কে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা সন্ত্রাসবাদের এই অভিশাপের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের প্রতি সমর্থন কমানোর এটি একটি কার্যকর উপায়।



