বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ – ইউ এস বাংলা নিউজ




বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৭ জুলাই, ২০২৫ | ৯:১২ 155 ভিউ
গোপালগঞ্জ শহর ছিল মৃত্যু মিছিলের শহর । লক্ষ লক্ষ মানুষের মিছিল আর প্রতিবাদের নগরী । পুলিশ ও সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর বুলেটে শিশু , কিশোর ও তরুণের রক্তে রঞ্জিত জনপদ । সেনাবাহিনী ও পুলিশের নির্মম বুলেটে নিহত হলো অগনিত মানুষ । জানা যায় অর্ধশত মানুষের লাশ তারা গুম করেছে । এত মৃত্যুর জবাব কে দেবে আজ ? এই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে এটিও কি আশা করা যায় ? আজ বাংলাদেশের সেনাবাহিনী যেভাবে নিষ্ঠুর নির্যাতন, নিপীড়ন ও অসংখ্য মানুষকে গুলিবিদ্ধ করলো , রক্তের হোলি খেলা খেললো – তা কি মেনে নেয়া যায় ? সেনাবাহিনীর নির্মম নিষ্ঠুর ও পাশবিক নির্যাতন ‘ ৭১ এর বর্রবর পাকিস্তানি হানাদার

বাহিনীর কথাই স্মরণ করিয়ে দেয় । পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থার প্রত্যক্ষ‍্য পৃষ্ঠপোষকতায় জামাত শিবির , জংগী গোষ্ঠীর প্রকাশ্য সংগঠন তথাকথিত এনসিপি গোপালগঞ্জে আজ জংগী সভা করার ঘোষনা দেয় । শুরু হয় গত ৭ দিন ধরে নিরীহ গোপালগঞ্জবাসীর ওপর অবর্ননীয় নির্যাতন। শহরের প্রতিটি ঘরে ঘরে গভীর রাতে তল্লাশির নামে চলে লুটপাট, নির্যাতন। পাশাপাশি নির্যাতনের শিকার হয় অসংখ্য নারী । পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি সহ অন্যান্য বাহিনীর চরম নির্যাতন শুরু হয় প্রতিটি ঘরে ঘরে । নারী , শিশু , আবালবৃদ্ধ বনিতা অকথ‍্য অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয় । কেঁদে ওঠে গোপালগঞ্জবাসী । কি অপরাধ ছিল সাধারন নাগরিকদের? বলুন কি অপরাধ করেছে তারা ? আজ যা ঘটেছে

তা হলো নিরীহ মানুষের ক্ষোভের বিস্ফোরণ। প্রতিবাদ । বিক্ষোভ। অপমান আর বিদ্রোহের বিস্ফোরণ। গত ৭ দিন গোপালগঞ্জের সাধারন মানুষ বাড়ি ছাড়া। সারারাত বুটের শব্দে নির্ঘুম করেছে শহরবাসীর । কিন্তু কেনো ? কাদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী ট‍্যাংক নামিয়েছে? কাদের বিরুদ্ধে মেশিনগানের উদ‍্যত নল ? বারুদের ঝাজালো গন্ধ? ডিবির একজন জংগী সদস‍্য একে ফর্রটি সেভেন দিয়ে নির্বিচারে সাধারন মানুষের ওপর গুলি ছুঁড়ছে , রক্তা গড়িয়ে পড়ছে পিজঢালা পথে । এসব নরপিশাচ ঘাতকদের ছবিও আছে ক‍্যামেরাবন্দি । জেনে রেখ রক্ত ঘাতকেরা , বাংলার জমিনের সংগে বিশ্বাসঘাতকরা – জবাব তোমাদের দিতেই হবে , দিতেই হবে ।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা শিগগিরই ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ আন্দোলনরত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বিশ্ববাজারে আবারও স্বর্ণ ও রুপার দামে রেকর্ড, দেশে ভরি কত? বিধিনিষেধ প্রত্যাহার চায় গ্রামীণফোন, বিটিআরসিকে চিঠি অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ‘রুশ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করবে ইউক্রেন’ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হলো রোমান কলোসিয়ামের ঐতিহাসিক ‘কমোডাস প্যাসেজ’ শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ এইচএসসির ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর ট্রাম্পের সঙ্গে আমিও এই শান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: নেতানিয়াহু বিশ্ববাজারে আবারও স্বর্ণ ও রুপার দামে রেকর্ড, দেশে ভরি কত? শুধু ঘুম পায়? মধ্যরাতে ঢাবি-ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ট্রাম্প না পেলেও শান্তির নোবেল ‘আমেরিকার স্বার্থে’ আরেকটি ‘নাকবা’: গাজা পুনর্গঠনে লেগে যাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সংঘাত ‘আপাতত’ স্থগিত মোগল সম্রাট আকবরের রাজত্বকালের সূচনা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ৩ কৌশল মসজিদে ঢুকেই তাহিয়্যাতুল-মাসজিদ নামাজ আদায়ের গুরুত্ব