ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঋণের জালে আটকে পড়া বাংলাদেশ: ইউনুসের অবৈধ সরকারের ব্যর্থতার চূড়ান্ত প্রমাণ
হাদির ওপর গুলি: পূর্বেই ‘সাজানো হামলার’ ভবিষ্যদ্বাণী করে ভাইরাল ফেসবুক স্ট্যাটাস!
হাদির জন্য কাঁদছে পুরো বাংলাদেশ
মেট্রোরেল চলাচল শুরু
‘বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে’: ব্রেন স্টেম চূর্ণ, মৃত্যুর প্রহর গুনছেন শরীফ ওসমান হাদি
ভারত বিরোধিতায় সরব হাদী, জীবন বাঁচাতে চড়লেন ভারতের উপহার দেওয়া অ্যাম্বুলেন্সেই
বিজয়ের গৌরবগাথাঃ অপারেশন জ্যাকপট
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের জোরালো উদ্যোগ: নেতৃত্বে ভারত, সিদ্ধান্ত হতে পারে আগামী সপ্তাহেই
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক পদে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে পুনরায় বহাল করার উদ্যোগ জোরদার হয়েছে। অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে থাকা সায়মা ওয়াজেদকে ফিরিয়ে আনার এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দিচ্ছে এই অঞ্চলের প্রভাবশালী সদস্য দেশ ভারত। আগামী সপ্তাহে ডব্লিউএইচও মহাপরিচালকের দিল্লি সফরের সময়ই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।
ডব্লিউএইচও-এর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের সদর দফতর ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থিত। জানা গেছে, ভারতসহ এই অঞ্চলের ১০টি সদস্য দেশের মধ্যে অন্তত ৬টি দেশ সায়মা ওয়াজেদকে অবিলম্বে তার পদে ফিরিয়ে আনার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। গত তিন-চার মাস ধরে ভারত ও সমর্থনকারী দেশগুলো মৌখিকভাবে ও লিখিতভাবে সংস্থার কাছে দাবি জানিয়ে আসছে যে,
একটি মাত্র সদস্য দেশের (বাংলাদেশ) আপত্তির মুখে একজন নির্বাচিত পূর্ণকালীন পরিচালককে ছুটিতে পাঠানো সংস্থার নিয়মনীতির পরিপন্থী। সদস্য দেশগুলো আরও যুক্তি দেখিয়েছে, ছুটিতে থাকলেও সায়মা ওয়াজেদ পূর্ণ বেতন ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। কাজ না করিয়েও জাতিসংঘের একটি সংস্থাকে এই ব্যয়ভার বহন করতে হচ্ছে, যা যুক্তিসংগত নয়। আগামী ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন বিষয়ক দ্বিতীয় গ্লোবাল সামিটে যোগ দিতে দিল্লি আসছেন। এই সফরে তিনি সংস্থার নতুন কার্যালয় ভবন উদ্বোধন করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সফরের সময়ই সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ভারতসহ সমর্থনকারী দেশগুলো চাইছে, মহাপরিচালকের উপস্থিতিতেই সায়মা ওয়াজেদকে পূর্ণ মেয়াদে দায়িত্ব পালনের সুযোগ ফিরিয়ে
দেওয়া হোক। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার মেয়াদ ২০২৯ সাল পর্যন্ত। তবে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আপত্তির পর গত ১১ জুলাই তাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠায় ডব্লিউএইচও। এর আগে, সায়মা ওয়াজেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দুটি মামলা করে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই মামলা এবং সরকারের আপত্তির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই তাকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। তার অনুপস্থিতিতে ক্যাথরিনা বোয়েহমি ভারপ্রাপ্ত আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জুলাই মাসে সায়মা ওয়াজেদকে ছুটিতে পাঠানোর পর ডব্লিউএইচও-এর ওয়েবসাইট থেকে
তার নাম ও ছবি সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে সদস্য দেশগুলোর চাপের মুখে পরবর্তীতে তা পুনরায় যুক্ত করা হয়। বর্তমানে তিনি দিল্লিতেই অবস্থান করছেন। উল্লেখ্য, গত বছর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সায়মা ওয়াজেদের মা ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ডব্লিউএইচও-এর পক্ষ থেকে সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক বার্তা পাওয়া যায়নি। এর আগে সায়মা ওয়াজেদের অপসারণ চেয়ে দুদকের পাঠানো চিঠি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ডব্লিউএইচও-তে পাঠানো হয়েছিল। তবে পুনর্বহালের সাম্প্রতিক উদ্যোগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
একটি মাত্র সদস্য দেশের (বাংলাদেশ) আপত্তির মুখে একজন নির্বাচিত পূর্ণকালীন পরিচালককে ছুটিতে পাঠানো সংস্থার নিয়মনীতির পরিপন্থী। সদস্য দেশগুলো আরও যুক্তি দেখিয়েছে, ছুটিতে থাকলেও সায়মা ওয়াজেদ পূর্ণ বেতন ও সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। কাজ না করিয়েও জাতিসংঘের একটি সংস্থাকে এই ব্যয়ভার বহন করতে হচ্ছে, যা যুক্তিসংগত নয়। আগামী ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর ডব্লিউএইচও মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন বিষয়ক দ্বিতীয় গ্লোবাল সামিটে যোগ দিতে দিল্লি আসছেন। এই সফরে তিনি সংস্থার নতুন কার্যালয় ভবন উদ্বোধন করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই সফরের সময়ই সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ভারতসহ সমর্থনকারী দেশগুলো চাইছে, মহাপরিচালকের উপস্থিতিতেই সায়মা ওয়াজেদকে পূর্ণ মেয়াদে দায়িত্ব পালনের সুযোগ ফিরিয়ে
দেওয়া হোক। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ ২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার মেয়াদ ২০২৯ সাল পর্যন্ত। তবে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আপত্তির পর গত ১১ জুলাই তাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠায় ডব্লিউএইচও। এর আগে, সায়মা ওয়াজেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দুটি মামলা করে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই মামলা এবং সরকারের আপত্তির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই তাকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। তার অনুপস্থিতিতে ক্যাথরিনা বোয়েহমি ভারপ্রাপ্ত আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জুলাই মাসে সায়মা ওয়াজেদকে ছুটিতে পাঠানোর পর ডব্লিউএইচও-এর ওয়েবসাইট থেকে
তার নাম ও ছবি সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে সদস্য দেশগুলোর চাপের মুখে পরবর্তীতে তা পুনরায় যুক্ত করা হয়। বর্তমানে তিনি দিল্লিতেই অবস্থান করছেন। উল্লেখ্য, গত বছর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সায়মা ওয়াজেদের মা ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ডব্লিউএইচও-এর পক্ষ থেকে সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক বার্তা পাওয়া যায়নি। এর আগে সায়মা ওয়াজেদের অপসারণ চেয়ে দুদকের পাঠানো চিঠি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ডব্লিউএইচও-তে পাঠানো হয়েছিল। তবে পুনর্বহালের সাম্প্রতিক উদ্যোগ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।



