ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার?
বিশ্ববাজারে গমের দাম কমতে কমতে অর্ধেকে নামলেও দেশে আটার দাম আকাশছোঁয়া, এই বৈষম্য কমবে কবে?
আজকের স্বর্ণের দাম: ১ নভেম্বর ২০২৫
তীব্র অর্থ সংকটে সরকার
বাংলাদেশের রিজার্ভ-মূল্যস্ফীতি নিয়ে আইএমএফের সন্তোষ প্রকাশ
বৈদেশিক অর্থায়ন ব্যর্থ, তহবিলের টাকায় ইস্টার্ন রিফাইনারি-২ নির্মাণের সিদ্ধান্ত
আইএমএফ: দুর্বল ব্যাংকগুলোকে অঙ্গীকারনামার ঋণ দিলে আর্থিক খাতে ঝুঁকি বাড়বে
বিশ্বব্যাংক: দেশে দারিদ্র্যের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.২ শতাংশে, ধস কর্মসংস্থানেও
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কিছুটা টিকে থাকলেও দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের চিত্রে দেখা দিয়েছে উদ্বেগজনক অবনতি। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে (২০২৪–২৫) বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে প্রায় ৪.৮ শতাংশ, তবে একই সময়ে দারিদ্র্যের হার বেড়ে হয়েছে ২১.২ শতাংশ।
২০২৩–২৪ অর্থবছরে দারিদ্র্যের হার ছিল ২০.৫ শতাংশ, অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে তা বেড়েছে প্রায় ০.৭ শতাংশ পয়েন্ট।
বিশ্বব্যাংক বলছে, মূল্যস্ফীতি, অর্থনৈতিক চাপ এবং নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ হ্রাসের ফলে শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
আজ ৭ই অক্টোবর, মঙ্গলবার ঢাকায় সংস্থাটির অফিসে প্রকাশিত “বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট” প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ডিভিশন ডিরেক্টর জ্যঁ পেম।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০২৩ থেকে ২০২৪
সালের মধ্যে শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার ৬০.৯ শতাংশ থেকে কমে ৫৮.৯ শতাংশে নেমে এসেছে। এই পতনের প্রধান কারণ হিসেবে নারীদের অংশগ্রহণ হ্রাসকে চিহ্নিত করেছে সংস্থাটি। বিশ্বব্যাংক জানায়, অতিরিক্ত ৩০ লাখ কর্মক্ষম মানুষ এ সময়ে শ্রমবাজারের বাইরে চলে গেছেন, যাদের মধ্যে প্রায় ২৪ লাখই নারী। এটি নারীদের কর্মসংস্থান সংকটের একটি স্পষ্ট ও উদ্বেগজনক ইঙ্গিত। এ সময়ে মোট কর্মসংস্থানও প্রায় ২০ লাখ কমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৯১ লাখে (৬৯.১ মিলিয়ন)। ফলে কর্মসংস্থান-জনসংখ্যা অনুপাত কমে ২.১ শতাংশ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে ৫৬.৭ শতাংশে। বিশ্বব্যাংকের মতে, শিল্প ও সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি থাকা সত্ত্বেও নতুন চাকরি সৃষ্টি হচ্ছে না; বরং বিদ্যমান কর্মসংস্থানও হ্রাস পাচ্ছে। সংস্থাটি সতর্ক করেছে, কর্মসংস্থান সংকট মোকাবিলা
না হলে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি “চাকরিবিহীন প্রবৃদ্ধি”র (jobless growth) ধারা ধরে রাখতে পারে—যেখানে অর্থনীতি বাড়ে, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত হয় না। “অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্থায়িত্বের জন্য কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ,” — বলা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে। আপনি চাইলে আমি এটি সংবাদপত্রে প্রকাশযোগ্য পূর্ণ ফরম্যাটে (শিরোনাম, উপশিরোনাম, ইনফোগ্রাফিক সাজেশনের উল্লেখসহ) সাজিয়ে দিতে পারি। চান কি আমি সেইভাবে তৈরি করে দিই?
সালের মধ্যে শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার ৬০.৯ শতাংশ থেকে কমে ৫৮.৯ শতাংশে নেমে এসেছে। এই পতনের প্রধান কারণ হিসেবে নারীদের অংশগ্রহণ হ্রাসকে চিহ্নিত করেছে সংস্থাটি। বিশ্বব্যাংক জানায়, অতিরিক্ত ৩০ লাখ কর্মক্ষম মানুষ এ সময়ে শ্রমবাজারের বাইরে চলে গেছেন, যাদের মধ্যে প্রায় ২৪ লাখই নারী। এটি নারীদের কর্মসংস্থান সংকটের একটি স্পষ্ট ও উদ্বেগজনক ইঙ্গিত। এ সময়ে মোট কর্মসংস্থানও প্রায় ২০ লাখ কমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৯১ লাখে (৬৯.১ মিলিয়ন)। ফলে কর্মসংস্থান-জনসংখ্যা অনুপাত কমে ২.১ শতাংশ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে ৫৬.৭ শতাংশে। বিশ্বব্যাংকের মতে, শিল্প ও সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি থাকা সত্ত্বেও নতুন চাকরি সৃষ্টি হচ্ছে না; বরং বিদ্যমান কর্মসংস্থানও হ্রাস পাচ্ছে। সংস্থাটি সতর্ক করেছে, কর্মসংস্থান সংকট মোকাবিলা
না হলে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি “চাকরিবিহীন প্রবৃদ্ধি”র (jobless growth) ধারা ধরে রাখতে পারে—যেখানে অর্থনীতি বাড়ে, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত হয় না। “অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্থায়িত্বের জন্য কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ,” — বলা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে। আপনি চাইলে আমি এটি সংবাদপত্রে প্রকাশযোগ্য পূর্ণ ফরম্যাটে (শিরোনাম, উপশিরোনাম, ইনফোগ্রাফিক সাজেশনের উল্লেখসহ) সাজিয়ে দিতে পারি। চান কি আমি সেইভাবে তৈরি করে দিই?



