
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন

বাড়তি ইনক্রিমেন্ট চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

বিমানবন্দরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি: বিজিএমইএ

আরও বাড়ল সোনার দাম , ভরি ছাড়াল ২ লাখ ১৭ হাজার

ঢালাও দরপতনে পুঁজিবাজারে ধস, এক সপ্তাহে উধাও ১৮ হাজার কোটি টাকা

‘সতর্ক’ সরকারের উচ্চ সুদে দেড় বিলিয়ন ডলারের ঋণ

ফের ইতিহাস গড়ল স্বর্ণের দাম, দেশে ভরি কত
বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক

বিশ্ববাজারে প্রতিদিন ওঠানামা করছে স্বর্ণের দাম। তবে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েই চলেছে। দেশের বাজারে এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই লাখ টাকাও ছাড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনা হতে পারে অন্যতম একটি উপায়। তবে ঠিক কী পরিমাণ স্বর্ণ-গহনা আনতে দিতে হবে না শুল্ক-কর, তা জানতে হবে।
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য এবং অন্য দেশ থেকে দেশে ফেরার সময় শুল্কমুক্ত সুবিধায় স্বর্ণের গহনা আনতে পারবেন। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণ শুল্ক দিয়ে স্বর্ণের বার দেশে আনার সুযোগ আছে।
অপর্যটক যাত্রীদের ব্যাগেজ রুলসের আওতায় চলতি অর্থবছর থেকে স্বর্ণের অলংকার ও স্বর্ণের বার এবং মুঠোফোন আনার সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। বাজেটের সময় জাতীয় রাজস্ব
বোর্ড (এনবিআর) এই বিধিমালা জারি করেছে। কতটুকু স্বর্ণের গহনা শুল্কমুক্ত নতুন ব্যাগেজ বিধিমালা (অপর্যটক যাত্রী ব্যাগেজ বিধিমালা, ২০২৫) অনুযায়ী, বিদেশ থেকে ফেরা কোনো যাত্রী বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার অলংকার শুল্কমুক্তভাবে আনতে পারবেন। অর্থাৎ প্রায় ৮ ভরি ১০ আনার সোনার গহনা আনলেও কোনো শুল্ক দিতে হবে না। একইভাবে, রুপার অলংকার আনার সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ গ্রাম। তবে সোনা বা রুপা—যেটিই হোক না কেন, একই ধরনের গহনা ১২টির বেশি আনা যাবে না। এ ছাড়া নতুন বিধিমালার আওতায় তোলাপ্রতি ৫ হাজার টাকা শুল্ক দিয়ে একজন যাত্রী বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০ তোলা ওজনের একটি সোনার বার আনতে পারবেন। তবে প্রশ্ন হলো কীভাবে আনবেন বাংলাদেশে পৌঁছানোর
পর যাত্রীদের একটি ফরম পূরণ করতে হয়, যার নাম ব্যাগেজ ঘোষণা ফরম। এই ফরমে যাত্রীর নাম, পাসপোর্ট নম্বর, ফ্লাইট নম্বর, জাতীয়তা এবং কোন দেশ থেকে এসেছেন—এ ধরনের তথ্য উল্লেখ করতে হয়। পাশাপাশি শুল্কযোগ্য কোনো পণ্য থাকলে তার বিবরণও দিতে হয়। তবে যদি কারও সঙ্গে ১০০ গ্রাম সোনার অলংকার বা ২০০ গ্রাম রুপার অলংকারের কম থাকে, তাহলে এই ফরম পূরণের প্রয়োজন নেই। কিন্তু নির্ধারিত সীমার বেশি হলে অতিরিক্ত অংশের জন্য শুল্ক দিতে হবে। ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী যেসব পণ্যের ওপর শুল্ক প্রযোজ্য নয়, সেসব পণ্য নিয়ে যাত্রীরা গ্রিন চ্যানেল দিয়ে সরাসরি বিমানবন্দর ত্যাগ করতে পারবেন। এদিকে, দেশের বাজারে আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) স্বর্ণ ভরিতে ২
লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকায় বিক্রি হবে। রোববার (১৯ অক্টোবর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৭ হাজার ৫০৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস
আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
বোর্ড (এনবিআর) এই বিধিমালা জারি করেছে। কতটুকু স্বর্ণের গহনা শুল্কমুক্ত নতুন ব্যাগেজ বিধিমালা (অপর্যটক যাত্রী ব্যাগেজ বিধিমালা, ২০২৫) অনুযায়ী, বিদেশ থেকে ফেরা কোনো যাত্রী বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার অলংকার শুল্কমুক্তভাবে আনতে পারবেন। অর্থাৎ প্রায় ৮ ভরি ১০ আনার সোনার গহনা আনলেও কোনো শুল্ক দিতে হবে না। একইভাবে, রুপার অলংকার আনার সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ গ্রাম। তবে সোনা বা রুপা—যেটিই হোক না কেন, একই ধরনের গহনা ১২টির বেশি আনা যাবে না। এ ছাড়া নতুন বিধিমালার আওতায় তোলাপ্রতি ৫ হাজার টাকা শুল্ক দিয়ে একজন যাত্রী বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০ তোলা ওজনের একটি সোনার বার আনতে পারবেন। তবে প্রশ্ন হলো কীভাবে আনবেন বাংলাদেশে পৌঁছানোর
পর যাত্রীদের একটি ফরম পূরণ করতে হয়, যার নাম ব্যাগেজ ঘোষণা ফরম। এই ফরমে যাত্রীর নাম, পাসপোর্ট নম্বর, ফ্লাইট নম্বর, জাতীয়তা এবং কোন দেশ থেকে এসেছেন—এ ধরনের তথ্য উল্লেখ করতে হয়। পাশাপাশি শুল্কযোগ্য কোনো পণ্য থাকলে তার বিবরণও দিতে হয়। তবে যদি কারও সঙ্গে ১০০ গ্রাম সোনার অলংকার বা ২০০ গ্রাম রুপার অলংকারের কম থাকে, তাহলে এই ফরম পূরণের প্রয়োজন নেই। কিন্তু নির্ধারিত সীমার বেশি হলে অতিরিক্ত অংশের জন্য শুল্ক দিতে হবে। ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী যেসব পণ্যের ওপর শুল্ক প্রযোজ্য নয়, সেসব পণ্য নিয়ে যাত্রীরা গ্রিন চ্যানেল দিয়ে সরাসরি বিমানবন্দর ত্যাগ করতে পারবেন। এদিকে, দেশের বাজারে আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) স্বর্ণ ভরিতে ২
লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকায় বিক্রি হবে। রোববার (১৯ অক্টোবর) স্বর্ণ ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৭ হাজার ৫০৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস
আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।