ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫
এনসিপির এক নেতাকে সাময়িক অব্যাহতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
এরশাদ উল্লাহ টার্গেটে ছিলেন না : সিএমপি কমিশনার
কুষ্টিয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত বিএনপি নেতার সমর্থকদের দ্বিতীয় দিনে সড়ক অবরোধ
বিএনপি-এনসিপি সমঝোতায় বঞ্চিত হলো জুলাই এর নারী নেত্রীরা
প্রধান রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ: পশ্চিমা হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে বোয়ালমারী রণক্ষেত্র
৭ নভেম্বরের কর্মসূচি ঘিরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে শুক্রবার বিকেলে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ফরিদপুরের বোয়ালমারী সদর। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। ২০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ভাঙচুর চালানো হয় একটি শপিং কমপ্লেক্সে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
স্থানীয় বিএনপি সূত্রে জানা যায়, উপজেলা বিএনপি দুটি পক্ষে বিভক্ত। একদিকে রয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সমর্থকরা। অন্যপক্ষে উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনুর সমর্থকরা। গত মাসে কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে তাদের বিরোধ আরও প্রবল হয়ে ওঠে।
৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিবদমান দুটি পক্ষ পৃথক কর্মসূচি ঘোষণা করে।
এ নিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল নেতাকর্মীদের মধ্যে। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে বোয়ালমারী থানা পুলিশের অনুরোধে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এনে উপজেলা সদরে মোতায়েন করা হয়। বিকেল ৪টা থেকে মিছিল নিয়ে দুই পক্ষের নেতাকর্মীরা শহরে ঢুকতে থাকেন। খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সমর্থকরা মহিলা কলেজের মোড়ে পৌর বাস টার্মিনালে এবং কাঁচামালের আড়তের সামনে অবস্থান নেন। অন্যদিকে শামসুদ্দিন ঝুনু গ্রুপের নেতাকর্মীরা ওয়াপদা মোড়ের কাজী হারুন শপিং কমপ্লেক্সে তাদের অফিসের সামনে অবস্থান নেন। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ চৌরাস্তা ও ওয়াপদার মোড়ে অবস্থান নেয়। টানটান উত্তেজনার মধ্যেই দুই পক্ষ মিছিল নিয়ে সড়কে নামে। নাসিরুল ইসলামের কর্মী সমর্থকরা মিছিল নিয়ে ওয়াপদার মোড়ের দিকে
আসতে থাকলে ঝুনু মিয়ার পক্ষের কর্মীরা ইটপাটকেল ছুঁড়ে। জবাবে নাসিরুলের গ্রুপও ইটপাটকেল ছুঁড়ে। এরপর দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে পুলিশ পিছু হটে যায়। একপর্যায়ে ঝুনু মিয়ার পক্ষের নেতাকর্মীরা চলে যান। তখন কাজী হারুন শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থাকা প্রায় ১৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর বাইরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় বলে জানা যায়। এ সময় হারুন শপিং কমপ্লেক্সে ইটপাটকেল ছুঁড়ে এবং এবং লাঠি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। শপিং কমপ্লেক্সটির সামনে মোটরসাইকেলের পাশাপাশি টায়ারে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এলে বিএনপি নেতাকর্মীরা সেটি ফেরত পাঠিয়ে দেন।
মাগরিবের নামাজের পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এক থেকে দেড় ঘণ্টা ধরে এ অবস্থা চলে। সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। গুরতর আহত লিয়াকত হোসেন, মিনহাজুর রহমান লিপন, রফিকুল ইসলামকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন ৮ জন। বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সহসভাপতি ও সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু জানান, নাসিরুল ইসলামের সমর্থকরা বহিরাগত কিছু লোক এনে অতর্কিত হামলা চালিয়ে পার্টি অফিস ভাঙচুর করে, আগুন জ্বালিয়ে দেয়। শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে হামলা চালিয়ে আমার নেতাকর্মীদের মারধর করে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার ও শাস্তি চাই। উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল
ইসলাম বলেন, ঝুনু মিয়ার সমর্থকরা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। তারা সালথা, নগরকান্দা থেকে লোকজন ভাড়া করে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তার লোকজনই প্রথমে মোটরসাইকেলে আগুন দেয়। বিষয়টি আমরা দলের কেন্দ্রে জানাব। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে তিনি বলেন, দলের সঙ্গে আলোচনা করে মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বোয়ালমারী থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় আছে। কমিটি নিয়ে বিরোধ বোয়ালমারী উপজেলা ফরিদপুর-১ আসনের অন্তর্ভূক্ত। এ আসনে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু মনোনয়নপ্রত্যাশী। গত ৩ নভেম্বর বিএনপি ২৩৭টি
আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ফরিদপুর-১-এ এখনও কাউকে মনোনয়ন দেয়নি। স্থানীয় বিএনপি সূত্রে জানা যায়, ২৩ অক্টোবর বোয়ালমারী উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠিত হয়। কমিটিগুলোয় একচ্ছত্র আধিপত্য নাসিরুল ইসলামের সমর্থকদের। শামসুদ্দিন ঝুনুর হাতেগোনা দুয়েকজন কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন। এর পর থেকেই দুই পক্ষের বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করেন শামসুদ্দিন ঝুনুর অনুসারীরা। তবে এতদিন অন্যপক্ষের কোনো তৎপরতা ছিল না। শুক্রবারই প্রথমবারের মতো সংঘর্ষে জড়ালো পক্ষদুটি। ‘জয় বাংলা এবং নারায়ে তাকবির স্লোগানে হামলা’ সংঘর্ষের পর শুক্রবার সন্ধ্যায় খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সাতৈর বাজারের অফিসে সংবাদ সম্মেলন করেন তার পক্ষের নেতাকর্মীরা। এতে উপজেলা বিএনপির
নবগঠিত কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বলেন, আজ আমাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। আমাদের প্রতিপক্ষ ঝুনু গ্রুপ পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। ৭ নভেম্বর উপলক্ষে তাদের কর্মসূচি ছিল সকালে আর আমাদের ছিল বিকেলে। কিন্তু তারা হঠাৎ সময় পরিবর্তন করে কর্মসূচি বিকেলে নিয়ে আসে। উপজেলার বাইরে থেকে লোকজন ভাড়া করে এনে আমাদের উপর হামলা করে। এতে আমাদের অসংখ্য নেতাকর্মী আহত হন। তাদের মিছিল থেকে জয় বাংলা এবং নারায়ে তাকবির শ্লোগান দিয়ে হামলা চালানো হয়। এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে সঠিক তদন্তপূর্বক বিচার চাই। দলের চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং জেলা নেতৃবৃন্দের কাছে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই। সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সাহা, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস শেখ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান হোসেনসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ নিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছিল নেতাকর্মীদের মধ্যে। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে বোয়ালমারী থানা পুলিশের অনুরোধে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এনে উপজেলা সদরে মোতায়েন করা হয়। বিকেল ৪টা থেকে মিছিল নিয়ে দুই পক্ষের নেতাকর্মীরা শহরে ঢুকতে থাকেন। খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সমর্থকরা মহিলা কলেজের মোড়ে পৌর বাস টার্মিনালে এবং কাঁচামালের আড়তের সামনে অবস্থান নেন। অন্যদিকে শামসুদ্দিন ঝুনু গ্রুপের নেতাকর্মীরা ওয়াপদা মোড়ের কাজী হারুন শপিং কমপ্লেক্সে তাদের অফিসের সামনে অবস্থান নেন। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ চৌরাস্তা ও ওয়াপদার মোড়ে অবস্থান নেয়। টানটান উত্তেজনার মধ্যেই দুই পক্ষ মিছিল নিয়ে সড়কে নামে। নাসিরুল ইসলামের কর্মী সমর্থকরা মিছিল নিয়ে ওয়াপদার মোড়ের দিকে
আসতে থাকলে ঝুনু মিয়ার পক্ষের কর্মীরা ইটপাটকেল ছুঁড়ে। জবাবে নাসিরুলের গ্রুপও ইটপাটকেল ছুঁড়ে। এরপর দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে পুলিশ পিছু হটে যায়। একপর্যায়ে ঝুনু মিয়ার পক্ষের নেতাকর্মীরা চলে যান। তখন কাজী হারুন শপিং কমপ্লেক্সের সামনে থাকা প্রায় ১৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এর বাইরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় বলে জানা যায়। এ সময় হারুন শপিং কমপ্লেক্সে ইটপাটকেল ছুঁড়ে এবং এবং লাঠি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। শপিং কমপ্লেক্সটির সামনে মোটরসাইকেলের পাশাপাশি টায়ারে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এলে বিএনপি নেতাকর্মীরা সেটি ফেরত পাঠিয়ে দেন।
মাগরিবের নামাজের পর পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এক থেকে দেড় ঘণ্টা ধরে এ অবস্থা চলে। সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। গুরতর আহত লিয়াকত হোসেন, মিনহাজুর রহমান লিপন, রফিকুল ইসলামকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন ৮ জন। বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সহসভাপতি ও সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু জানান, নাসিরুল ইসলামের সমর্থকরা বহিরাগত কিছু লোক এনে অতর্কিত হামলা চালিয়ে পার্টি অফিস ভাঙচুর করে, আগুন জ্বালিয়ে দেয়। শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে হামলা চালিয়ে আমার নেতাকর্মীদের মারধর করে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার ও শাস্তি চাই। উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল
ইসলাম বলেন, ঝুনু মিয়ার সমর্থকরা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। তারা সালথা, নগরকান্দা থেকে লোকজন ভাড়া করে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তার লোকজনই প্রথমে মোটরসাইকেলে আগুন দেয়। বিষয়টি আমরা দলের কেন্দ্রে জানাব। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে তিনি বলেন, দলের সঙ্গে আলোচনা করে মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বোয়ালমারী থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থায় আছে। কমিটি নিয়ে বিরোধ বোয়ালমারী উপজেলা ফরিদপুর-১ আসনের অন্তর্ভূক্ত। এ আসনে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন মিয়া ঝুনু মনোনয়নপ্রত্যাশী। গত ৩ নভেম্বর বিএনপি ২৩৭টি
আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ফরিদপুর-১-এ এখনও কাউকে মনোনয়ন দেয়নি। স্থানীয় বিএনপি সূত্রে জানা যায়, ২৩ অক্টোবর বোয়ালমারী উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠিত হয়। কমিটিগুলোয় একচ্ছত্র আধিপত্য নাসিরুল ইসলামের সমর্থকদের। শামসুদ্দিন ঝুনুর হাতেগোনা দুয়েকজন কমিটিতে ঠাঁই পেয়েছেন। এর পর থেকেই দুই পক্ষের বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সড়ক অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করেন শামসুদ্দিন ঝুনুর অনুসারীরা। তবে এতদিন অন্যপক্ষের কোনো তৎপরতা ছিল না। শুক্রবারই প্রথমবারের মতো সংঘর্ষে জড়ালো পক্ষদুটি। ‘জয় বাংলা এবং নারায়ে তাকবির স্লোগানে হামলা’ সংঘর্ষের পর শুক্রবার সন্ধ্যায় খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সাতৈর বাজারের অফিসে সংবাদ সম্মেলন করেন তার পক্ষের নেতাকর্মীরা। এতে উপজেলা বিএনপির
নবগঠিত কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বলেন, আজ আমাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। আমাদের প্রতিপক্ষ ঝুনু গ্রুপ পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। ৭ নভেম্বর উপলক্ষে তাদের কর্মসূচি ছিল সকালে আর আমাদের ছিল বিকেলে। কিন্তু তারা হঠাৎ সময় পরিবর্তন করে কর্মসূচি বিকেলে নিয়ে আসে। উপজেলার বাইরে থেকে লোকজন ভাড়া করে এনে আমাদের উপর হামলা করে। এতে আমাদের অসংখ্য নেতাকর্মী আহত হন। তাদের মিছিল থেকে জয় বাংলা এবং নারায়ে তাকবির শ্লোগান দিয়ে হামলা চালানো হয়। এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে সঠিক তদন্তপূর্বক বিচার চাই। দলের চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং জেলা নেতৃবৃন্দের কাছে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই। সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সাহা, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস শেখ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান হোসেনসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।



