
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তান সফর করা হচ্ছে না মোস্তাফিজের, বদলির নাম জানাল বিসিবি

মডরিচের জায়গায় মেসির বিশ্বকাপজয়ী সতীর্থকে চায় রিয়াল

আব্বাসের সঙ্গে ‘অন্যায়’ করেছে পিসিবি

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সঙ্গে একই গ্রুপে খেলবে না ভারত

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

ছিটকে গেলেন সৌম্য, পাকিস্তান যাচ্ছেন মিরাজ

সেই আমিরাতের কাছে এবার সিরিজ হার বাংলাদেশের
বাংলাদেশ ছাড়ার আগে জীবন নিয়ে ভয়ে ছিলেন হাথুরু!

গেল বছরের ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চেহারাও পালটে যায়। বোর্ডের নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন ফারুক আহমেদ। দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই জাতীয় দলের তখনকার কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহেকে সরিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দেন। শেষ পর্যন্ত গত বছরের অক্টোবরে ‘বিতর্কিত’ এই লংকান কোচকে বিদায় করে বিসিবি।
কিন্তু বাংলাদেশ ছাড়ার সময় কেমন ছিল হাথুরুসিংহের অবস্থা? সম্প্রতি ‘কোড স্পোর্ট’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সে সময়টি নিয়ে নিজের ভাষ্য জানিয়েছেন তিনি।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়। অন্তর্বর্তী সরকারের তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম অবস্থা। সেই সময়ের অবস্থা নিয়ে হাথুরু বলেন, ‘বিসিবির সিইওর (নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন) শেষ কথা ছিল- তোমার চলে যাওয়া
উচিত। বোর্ডের কাউকে বলার দরকার নেই, তোমার কি টিকিট আছে? এটি আমার জন্য একটি সতর্কবার্তা ছিল। তখনই আমি একটু ভয় পেয়ে যাই।’ তিনি বলেন, ‘সাধারণত বাংলাদেশে ভ্রমণের সময় আমার সঙ্গে একজন ড্রাইভার এবং একজন বন্দুকধারী থাকে। কিন্তু তিনি (বিসিবির সিইও) বললেন, আজ কি তুমি তোমার বন্দুকধারী এবং তোমার ড্রাইভারকে পেয়েছ? আমি বললাম, না, শুধু ড্রাইভার এসেছে। এরপর বাংলাদেশ ছাড়ার জন্য টাকা জোগার করতে আমি ব্যাংকে গিয়েছিলাম। আমি যখন ব্যাংকে ছিলাম তখন টিভিতে একটি ব্রেকিং নিউজ ছিল-একজন খেলোয়াড়কে (নাসুম আহমেদ) লাঞ্ছিত করার দায়ে চন্ডিকাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।’ লংকান এই কোচ আরও বলেন, ‘যখন বিষয়টি নজরে এলো, তখন ব্যাংক ম্যানেজার বললেন, ‘কোচ, আমি তোমার
সাথে যাব। রাস্তায় মানুষ তোমাকে দেখে ফেললে তা তোমার জন্য নিরাপদ হবে না। আমি আরও আতঙ্কিত হতে পড়ি। আমার এক বন্ধু আমাকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের মধ্যরাতের ফ্লাইট ধরতে বিমানবন্দরে নিয়ে যায় এবং আমি টুপি এবং হুডি পরে নিজেকে সুরক্ষিত করার চেষ্টা করি। কারণ, দেশ ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগে তারা আমাকে গ্রেফতার করতে পারত।’ হাথুরুসিংহের এই সাক্ষাৎকারের ব্যাপারে এখনো মন্তব্য করেনি বিসিবি।
উচিত। বোর্ডের কাউকে বলার দরকার নেই, তোমার কি টিকিট আছে? এটি আমার জন্য একটি সতর্কবার্তা ছিল। তখনই আমি একটু ভয় পেয়ে যাই।’ তিনি বলেন, ‘সাধারণত বাংলাদেশে ভ্রমণের সময় আমার সঙ্গে একজন ড্রাইভার এবং একজন বন্দুকধারী থাকে। কিন্তু তিনি (বিসিবির সিইও) বললেন, আজ কি তুমি তোমার বন্দুকধারী এবং তোমার ড্রাইভারকে পেয়েছ? আমি বললাম, না, শুধু ড্রাইভার এসেছে। এরপর বাংলাদেশ ছাড়ার জন্য টাকা জোগার করতে আমি ব্যাংকে গিয়েছিলাম। আমি যখন ব্যাংকে ছিলাম তখন টিভিতে একটি ব্রেকিং নিউজ ছিল-একজন খেলোয়াড়কে (নাসুম আহমেদ) লাঞ্ছিত করার দায়ে চন্ডিকাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।’ লংকান এই কোচ আরও বলেন, ‘যখন বিষয়টি নজরে এলো, তখন ব্যাংক ম্যানেজার বললেন, ‘কোচ, আমি তোমার
সাথে যাব। রাস্তায় মানুষ তোমাকে দেখে ফেললে তা তোমার জন্য নিরাপদ হবে না। আমি আরও আতঙ্কিত হতে পড়ি। আমার এক বন্ধু আমাকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের মধ্যরাতের ফ্লাইট ধরতে বিমানবন্দরে নিয়ে যায় এবং আমি টুপি এবং হুডি পরে নিজেকে সুরক্ষিত করার চেষ্টা করি। কারণ, দেশ ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগে তারা আমাকে গ্রেফতার করতে পারত।’ হাথুরুসিংহের এই সাক্ষাৎকারের ব্যাপারে এখনো মন্তব্য করেনি বিসিবি।