ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
বাংলাদেশের মানচিত্র নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য আসামের মুখ্যমন্ত্রীর
বাংলাদেশের মানচিত্র নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছেন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি দাবি করেছেন, বাংলাদেশের নিজস্ব দুটি ‘চিকেন নেক’ বা সংকীর্ণ করিডোর রয়েছে, যেগুলো নিরাপত্তার দিক থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রয়োজনে রংপুর ও চট্টগ্রাম অঞ্চল বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।
রবিবার (২৫ মে) এক্স (সাবেক টুইটার)-এ পোস্ট দিয়ে তিনি বাংলাদেশের একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন এবং সেখানে দুইটি করিডোর চিহ্নিত করে ওই মন্তব্য করেন। ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি সোমবার (২৬ মে) এ খবর প্রকাশ করে।
পোস্টে হিমন্ত লেখেন, ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর নিয়ে যারা বারবার হুমকি দেন, তারা যেন মনে রাখেন—বাংলাদেশেরও রয়েছে এমন দুটি চিকেন নেক, যেগুলো ভারতের তুলনায় আরও
বেশি স্পর্শকাতর ও ভঙ্গুর। আসামের মুখ্যমন্ত্রী চিহ্নিত দুটি করিডোরের মধ্যে প্রথমটি ‘উত্তর বাংলাদেশ করিডোর’। এটি ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে শুরু হয়ে বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের সঙ্গে সংযুক্ত দক্ষিণ-পশ্চিম গারো পাহাড় পর্যন্ত বিস্তৃত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০ কিলোমিটার। তার ভাষায়, এই করিডোর ব্যাহত হলে রংপুর পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। দ্বিতীয় করিডোরটি চট্টগ্রাম করিডোর হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি, যা ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামকে যুক্ত করে রেখেছে। মাত্র ২৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই পথ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র—ঢাকা ও চট্টগ্রামের সংযোগস্থল। শর্মার মতে, এই করিডোর বিচ্ছিন্ন হলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবাহে বড় ধাক্কা লাগবে। ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এটি কৌশলগত দিক থেকে এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে,
বিচ্ছিন্ন হলে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারত মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা হয়ে যাবে। ফলে এই অঞ্চল ঘিরে আরও উন্নত রেল ও সড়ক যোগাযোগ গড়ে তোলার ওপর তিনি জোর দেন।
বেশি স্পর্শকাতর ও ভঙ্গুর। আসামের মুখ্যমন্ত্রী চিহ্নিত দুটি করিডোরের মধ্যে প্রথমটি ‘উত্তর বাংলাদেশ করিডোর’। এটি ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকে শুরু হয়ে বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের সঙ্গে সংযুক্ত দক্ষিণ-পশ্চিম গারো পাহাড় পর্যন্ত বিস্তৃত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০ কিলোমিটার। তার ভাষায়, এই করিডোর ব্যাহত হলে রংপুর পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। দ্বিতীয় করিডোরটি চট্টগ্রাম করিডোর হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি, যা ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামকে যুক্ত করে রেখেছে। মাত্র ২৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই পথ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র—ঢাকা ও চট্টগ্রামের সংযোগস্থল। শর্মার মতে, এই করিডোর বিচ্ছিন্ন হলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবাহে বড় ধাক্কা লাগবে। ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এটি কৌশলগত দিক থেকে এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে,
বিচ্ছিন্ন হলে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারত মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা হয়ে যাবে। ফলে এই অঞ্চল ঘিরে আরও উন্নত রেল ও সড়ক যোগাযোগ গড়ে তোলার ওপর তিনি জোর দেন।



