ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গোয়াইনঘাটে অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার, গ্রেপ্তার নেই প্রকৃত চোরাকারবারি আড়াল করার অভিযোগ
ভোলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতার ছোট ভাইকে ‘ হত্যার উদ্দেশ্যে’ ছাত্রদল-শিবিরের হামলার অভিযোগ
ওসমান হাদিকে গুলি : সন্দেহভাজন ফয়সলের স্ত্রীসহ আটক ৩
খুলনায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে যুবক নিহত
শান্তিরক্ষী মিশনে সুদানে ড্রোন হামলায় আহত ঘিওরের চুমকি
সেন্টমার্টিন যাত্রায় সক্রিয় জালিয়াতি চক্র, টিকিট যেন সোনার হরিণ
ময়মনসিংহে হেলে পড়েছে ৫ তলা ভবন
বরিশাল নথুল্লাবাদে অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর, আহত ৬০
বরিশালে নথুল্লাবাদ এলাকায় হাফ ভাড়া না নেওয়াকে কেন্দ্র করে বাস শ্রমিকদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ সময় প্রায় অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন শ্রমিকরা। সংঘর্ষ চলাকালে দু’পক্ষের অন্তত প্রায় ৬০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাত ৭টার দিকে বরিশাল কেন্দ্রীয় নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে দফায় দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা দু’পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। ভাঙচুর-সড়কে অগ্নিসংযোগের পর রাত ৯টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেে আসে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানায়।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী থেকে বরিশাল নগরীতে আসার পথে এক শিক্ষার্থী হাফ ভাড়া দিতে চাইলে - তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ তুলে নথুল্লাবাদ
স্ট্যান্ডে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়। এ সময় শ্রমিকদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষের সূত্রপাত শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বাস ভাঙচুর এবং সড়কে অগ্নি-সংযোগের ঘটনা ঘটে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে থেকে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘হাফ ভাড়া আমাদের অধিকার। শনিবার মুলাদী থেকে বরিশাল নগরীতে আসার পথে এক শিক্ষার্থী হাফ ভাড়া দিতে চাইলে - তাকে বাস শ্রমিকরা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে । খবর পেয়ে আমরা নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে জড়ো হয়ে সেই শ্রমিকদের বিচার দাবি করি। এ সময় আমাদের ওপর বাসশ্রমিকরা হঠাৎ করে হামলা চালায়। এতে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়।’ তবে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে হামলার অভিযোগ
অস্বীকার করা হয়েছে। পরিবহণ শ্রমিক নেতা আরজু মৃধা বলেন, কলেজ বন্ধের দিনও হাফ ভাড়া দেওয়া নিয়ে বরিশাল-মুলাদী রুটের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাস শ্রমিকের বিরোধ হয়। এরপর সন্ধ্যায় বিএম কলেজের কয়েকশ শিক্ষার্থী এসে নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করে। সেখানে থাকা ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিককে তারা মারধর করে গুরুতর আহত করে । বরিশাল এয়ারপোর্ট থানার ওসি মামুন উল ইসলাম বলেন, শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্ট্যান্ডে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়। এ সময় শ্রমিকদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষের সূত্রপাত শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বাস ভাঙচুর এবং সড়কে অগ্নি-সংযোগের ঘটনা ঘটে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে থেকে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘হাফ ভাড়া আমাদের অধিকার। শনিবার মুলাদী থেকে বরিশাল নগরীতে আসার পথে এক শিক্ষার্থী হাফ ভাড়া দিতে চাইলে - তাকে বাস শ্রমিকরা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে । খবর পেয়ে আমরা নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে জড়ো হয়ে সেই শ্রমিকদের বিচার দাবি করি। এ সময় আমাদের ওপর বাসশ্রমিকরা হঠাৎ করে হামলা চালায়। এতে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়।’ তবে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে হামলার অভিযোগ
অস্বীকার করা হয়েছে। পরিবহণ শ্রমিক নেতা আরজু মৃধা বলেন, কলেজ বন্ধের দিনও হাফ ভাড়া দেওয়া নিয়ে বরিশাল-মুলাদী রুটের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাস শ্রমিকের বিরোধ হয়। এরপর সন্ধ্যায় বিএম কলেজের কয়েকশ শিক্ষার্থী এসে নথুল্লাবাদ স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর করে। সেখানে থাকা ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিককে তারা মারধর করে গুরুতর আহত করে । বরিশাল এয়ারপোর্ট থানার ওসি মামুন উল ইসলাম বলেন, শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।



