ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয় দিবসে মোদির টুইট, একবারও উল্লেখ করলেন না বাংলাদেশের নাম
ভারতীয় রুপির রেকর্ড দরপতন
বিবিসির বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলারের মামলা ট্রাম্পের
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
ফ্লোটিলার হানা দিয়েও থেমে নেই ইসরায়েল, দিলো আরও কঠোর বার্তা
মধ্যপ্রাচ্যের নির্যাতিত রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ থেকে সুইডিশ জলবায়ু আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ শত শত কর্মীকে আটক করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ বা অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করলে সেটিকে প্রতিহত করা হবে জানিয়ে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার (জিএসএফ) একটি নৌকা ছাড়া বাকি সব নৌকা আটক করা হয়েছে এবং যাত্রীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ইসরায়েলি বন্দরে নিয়ে আসা হচ্ছে।
ব্রিটিশ মিডিয়া বিবিসির অনুমান অনুযায়ী, আটক হওয়া লোকজনের সংখ্যা প্রায় ৪৪৩। নৌযান দখলের সময় অনেকের ওপর জলকামান ব্যবহার করা হয়েছে।
যদিও দখলদার ইসরায়েল জানিয়েছে, আটককৃত সবাই নিরাপদে আছেন এবং কারও কোনো সমস্যা হয়নি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানানো
হয়, নৌবাহিনীর কমান্ডোরা সমুদ্রে যাত্রীদের আটক করার পর কোনো ধরনের জটিলতা তৈরি হয়নি। আটক কর্মীদের আশোদ বন্দরে আনা হচ্ছে এবং দ্রুতই তাদের ইউরোপে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। বৃহস্পতিবার বিকেলে আরও এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ‘উস্কানি’ শেষ হয়েছে। হামাস-সুমুদের কোনো উস্কানিমূলক নৌকা সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করতে পারেনি বা ‘বৈধ নৌ অবরোধ’ ভাঙার প্রচেষ্টা সফল হয়নি। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সব যাত্রীকে নিরাপদে ইসরায়েলে আনা হচ্ছে এবং সেখান থেকে তাদের ইউরোপে পাঠানো হবে। তবে একটি জাহাজ, যেটিতে যান্ত্রিক সমস্যা থাকতে পারে, তা গাজা থেকে কিছুটা দূরে সমুদ্রে অবস্থান করছে। যদি সেটি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ বা অবরোধ
ভাঙার চেষ্টা করে, তবে সেটিকেও প্রতিহত করা হবে। সূত্র: বিবিসি
হয়, নৌবাহিনীর কমান্ডোরা সমুদ্রে যাত্রীদের আটক করার পর কোনো ধরনের জটিলতা তৈরি হয়নি। আটক কর্মীদের আশোদ বন্দরে আনা হচ্ছে এবং দ্রুতই তাদের ইউরোপে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। বৃহস্পতিবার বিকেলে আরও এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি করে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ‘উস্কানি’ শেষ হয়েছে। হামাস-সুমুদের কোনো উস্কানিমূলক নৌকা সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করতে পারেনি বা ‘বৈধ নৌ অবরোধ’ ভাঙার প্রচেষ্টা সফল হয়নি। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সব যাত্রীকে নিরাপদে ইসরায়েলে আনা হচ্ছে এবং সেখান থেকে তাদের ইউরোপে পাঠানো হবে। তবে একটি জাহাজ, যেটিতে যান্ত্রিক সমস্যা থাকতে পারে, তা গাজা থেকে কিছুটা দূরে সমুদ্রে অবস্থান করছে। যদি সেটি সক্রিয় যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ বা অবরোধ
ভাঙার চেষ্টা করে, তবে সেটিকেও প্রতিহত করা হবে। সূত্র: বিবিসি



