ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রতিদিন এগারোটা খুন: জুলাই সন্ত্রাসীদের রক্তাক্ত উপহার
ইউনূস সরকারের আমলে বাড়ছে অপরাধ, বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতাঃ অক্টোবরে ৫% বৃদ্ধি
‘অন্যায় বিচার প্রক্রিয়া’ নিয়ে জাতিসংঘে শেখ হাসিনার আইনজীবী প্যানেলের জরুরি আবেদন
*জনগণের প্রত্যাশা থেকে বিচ্ছিন্ন জুলাই সনদ, প্রতিশ্রুতির স্থলে প্রতারণা*
আইসিটি বন্ধ ও রাজবন্দীদের মুক্তির দাবি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
তীব্র নিন্দা প্রধানমন্ত্রীর, ভারতের পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস
শেখ হাসিনার বিচার: গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জাতিসংঘে অভিযোগ
প্রলোভনে পড়ে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ, ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্রে প্রাণ গেল বাংলাদেশির
ভালো ভবিষ্যতের আশায় বছর খানেক আগে রাশিয়ায় পাড়ি জমান মোহাম্মদ আকরাম হোসেন (২৫)। তবে যুদ্ধ করা দেশটিতে সুবিধা করতে পারছিলেন না তিনি। পরে দালালদের প্রলোভনে পড়ে রুশ সেনাবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে অংশ নেন আকরাম। তবে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্রে প্রাণ হারিয়েছেন এ বাংলাদেশি যুবক।
আকরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে উপজেলার লালপুর হোসেনপুর গ্রামের মোরশেদ মিয়ার ছেলে। শুক্রবার বিকালে রাশিয়া থেকে ওই যুবকের গ্রামের বাড়িতে নিহতের খবর জানানো হয়। এরপর তার বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আকরামদের সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী দিনমজুর বাবা মোরশেদ মিয়া স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে কোনোরকমে দিনাতিপাত করছিলেন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে আকরাম ছিল সবার বড়। ওয়েল্ডারের কাজ শিখে সংসারের সচ্ছলতা
আর নিজের ভবিষ্যতের আশায় ১১ মাস আগে রাশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন আকরাম। রাশিয়ায় যাওয়ার পর আট মাস সেখানকার একটি কোম্পানিতে চকরি পান তিনি। বেতন খুব বেশি না হওয়ায় খুশি ছিলেন না আকরাম। আড়াই মাস আগে দালালের প্রলোভনে পড়ে এ বাংলাদেশি যুবক রুশ সেনাবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে অংশ নেন ইউক্রেন যুদ্ধে। যুদ্ধে অংশ নেওয়ার ছবি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রকাশও করেন তিনি। আকরামের বাবা মোরশেদ মিয়া বলেনন, ‘ভালো বেতন না পাওয়ায় দালালদের প্রলোভনে পড়ে আড়াই মাস আগে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে আকরাম যোগ দেন রুশ সেনাবাহিনীতে। শর্ত ছিল, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সম্মুখসারিতে থাকার। পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে নিষেধ করা হলে আকরাম জানায়, তার আর ফিরে আসার উপায়
নেই।’ আকরামের মা মোবিনা বেগম বলেন, ‘গত ১৩ এপ্রিল থেকে ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ নেই। রাশিয়ায় অবস্থানরত পরিচিতজনরাও তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে না। শুক্রবার তার এক সহযোদ্ধা ফোন করে আকরামের মৃত্যুর কথা জানায়।’ আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাফে মোহাম্মদ ছড়া বলেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জেনে আমি মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছি। মন্ত্রণালয় বলেছে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যোগাযোগ করতে।’
আর নিজের ভবিষ্যতের আশায় ১১ মাস আগে রাশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন আকরাম। রাশিয়ায় যাওয়ার পর আট মাস সেখানকার একটি কোম্পানিতে চকরি পান তিনি। বেতন খুব বেশি না হওয়ায় খুশি ছিলেন না আকরাম। আড়াই মাস আগে দালালের প্রলোভনে পড়ে এ বাংলাদেশি যুবক রুশ সেনাবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে অংশ নেন ইউক্রেন যুদ্ধে। যুদ্ধে অংশ নেওয়ার ছবি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রকাশও করেন তিনি। আকরামের বাবা মোরশেদ মিয়া বলেনন, ‘ভালো বেতন না পাওয়ায় দালালদের প্রলোভনে পড়ে আড়াই মাস আগে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে আকরাম যোগ দেন রুশ সেনাবাহিনীতে। শর্ত ছিল, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সম্মুখসারিতে থাকার। পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে নিষেধ করা হলে আকরাম জানায়, তার আর ফিরে আসার উপায়
নেই।’ আকরামের মা মোবিনা বেগম বলেন, ‘গত ১৩ এপ্রিল থেকে ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ নেই। রাশিয়ায় অবস্থানরত পরিচিতজনরাও তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছে না। শুক্রবার তার এক সহযোদ্ধা ফোন করে আকরামের মৃত্যুর কথা জানায়।’ আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাফে মোহাম্মদ ছড়া বলেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জেনে আমি মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছি। মন্ত্রণালয় বলেছে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যোগাযোগ করতে।’



