ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দীর্ঘ নীরোগ জীবনের রহস্যভেদ
ইসরায়েলের প্রশ্রয়ে গাজায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর দৌরাত্ম্য
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা উপেক্ষা করে লন্ডনের রাস্তায় ফিলিস্তিনপন্থীরা
প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সমালোচনা সত্ত্বেও যুক্তরাজ্যের ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমেছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) লন্ডনের চারটি ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে এই বিক্ষোভ চলছে। এটি কিংস কলেজ থেকে শুরু হয়েছে। এরপর লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স এবং তারপর ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন ও স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে যায়।
প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার 'দ্য টাইমস' পত্রিকায় একটি লেখেন, ৭ অক্টোবরের নৃশংসতার বার্ষিকীতে শিক্ষার্থীরা আবারও বিক্ষোভের পরিকল্পনা করছে। একটি দেশ হিসেবে এটি আমাদের সংস্কৃতি নয়। অন্যদের প্রতি এত কম সম্মান দেখানো ব্রিটিশসুলভ আচরণ নয়।
তিনি স্পষ্টতই ফিলিস্তিনের সমর্থনে হওয়া এই বিক্ষোভগুলোকে ইহুদি-বিদ্বেষের সাথে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, বিশেষ করে ৭ অক্টোবর, এই দিনটি ইহুদি জনগণের জন্য শোকের দিন হিসেবে
মুক্ত রাখা উচিত। তবে আমি এখানে যাদের সাথে কথা বলেছি, তাদের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, তারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মাধ্যমে সবার প্রতি সহানুভূতি দেখাচ্ছেন। এই পরিস্থিতির মূল খারাপ দিকটি হলো গণহত্যা। এ দিনে প্রতিবাদ করতে না আসাটা তাদের জন্য একটি গুরুতর ভুল হবে। সূত্র: আল জাজিরা
মুক্ত রাখা উচিত। তবে আমি এখানে যাদের সাথে কথা বলেছি, তাদের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, তারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মাধ্যমে সবার প্রতি সহানুভূতি দেখাচ্ছেন। এই পরিস্থিতির মূল খারাপ দিকটি হলো গণহত্যা। এ দিনে প্রতিবাদ করতে না আসাটা তাদের জন্য একটি গুরুতর ভুল হবে। সূত্র: আল জাজিরা



