
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পিছু হটার পরিণতি কী?

সৌদিফেরত মুয়াল্লেমের কাছে ৫০ লাখ টাকার সোনা জব্দ

আরব সাগরে যুদ্ধজাহাজ নিয়ে হাজির রাশিয়া-ইরান, আসছে চীন

পাকিস্তানে ট্রেনে বন্দুকধারীদের হামলা, ৪৫০ যাত্রী জিম্মি

সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ১৬ সন্ত্রাসী, উদ্ধার ১০৪ যাত্রী

‘জাফর এক্সপ্রেসে’ ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা, যা বলছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী

পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: জিম্মি ১৮২, দাবি না মানলে হত্যার হুমকি
প্রথম রোজার সেহরি ঠিক মতো খেতে পারেননি গাজাবাসী

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় শুক্রবার শুরু হয় পবিত্র রমজান। এদিন রাতে প্রথম সেহরি খাওয়ার প্রস্তুতি নেন তারা। তবে ঠাণ্ডা আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারণে ঠিকমতো সেহরি খেতে পারেননি গাজাবাসী।
বার্তাসংস্থা আনাদোলো শনিবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রমজানের প্রথম রাতটি ছিল দুর্ভোগপূর্ণ। যখন সাধারণ মানুষ সেহরি খাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তখনই বাগড়া দেয় বৃষ্টি। এতে তাদের অস্থায়ী তাঁবুতে পানি জমে যায়, ভিজে যায় ব্যক্তিগত জিনিসপত্র। বৃষ্টির পানি থেকে বাঁচতে তাঁবু থেকে বের হলেও, অন্য কোথাও আশ্রয় নেওয়ার মতো জায়গা ছিল না এসব মানুষের। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের কষ্ট ছিল সীমাহীন।
যারা বিধ্বস্ত বাড়িঘরে ফিরে গেছেন তারাও পড়েছেন দুর্ভোগে। ভাঙা দেয়াল ও ছাদের মধ্য দিয়ে
বৃষ্টির পানি আসায় তাদের রাতটি বেশ খারাপ যায়। দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে গত ১৯ জানুয়ারি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, গাজায় কয়েক হাজার অস্থায়ী বাড়ি প্রবেশের কথা ছিল। কিন্তু ইহুদিবাদী ইসরাইল এ কথা রাখেনি। ফলে সাধারণ মানুষকে এখনো অস্থায়ী তাঁবুতে থাকতে হচ্ছে। যেগুলো একটু বৃষ্টি এলেই তলিয়ে গিয়ে তৈরি করছে দুর্ভোগ। ওই যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে গাজায় ইসরাইলের গণহত্যা বন্ধ হয়। তবে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশা এখনো কাটেনি। তা সত্ত্বেও নিজেদের যতটুকু সামর্থ আছে, সেটি দিয়েই পবিত্র এ মাসকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি নেন তারা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে এখন সমস্যায় পড়েছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। এছাড়া ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজাবাসী সব খাবারও ঠিকমতো পান না।
বৃষ্টির পানি আসায় তাদের রাতটি বেশ খারাপ যায়। দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে গত ১৯ জানুয়ারি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতি হয়। চুক্তি অনুযায়ী, গাজায় কয়েক হাজার অস্থায়ী বাড়ি প্রবেশের কথা ছিল। কিন্তু ইহুদিবাদী ইসরাইল এ কথা রাখেনি। ফলে সাধারণ মানুষকে এখনো অস্থায়ী তাঁবুতে থাকতে হচ্ছে। যেগুলো একটু বৃষ্টি এলেই তলিয়ে গিয়ে তৈরি করছে দুর্ভোগ। ওই যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে গাজায় ইসরাইলের গণহত্যা বন্ধ হয়। তবে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশা এখনো কাটেনি। তা সত্ত্বেও নিজেদের যতটুকু সামর্থ আছে, সেটি দিয়েই পবিত্র এ মাসকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি নেন তারা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে এখন সমস্যায় পড়েছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। এছাড়া ইসরাইলের অবরোধের কারণে গাজাবাসী সব খাবারও ঠিকমতো পান না।