ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গত ৪৮ ঘণ্টায় ৩ মন্দিরে হামলা, প্রশ্নবিদ্ধ ‘নতুন বাংলাদেশ’
‘খুনি হিসেবে র্যাবকে সমাজে রাখা ঠিক হবে না’
দিল্লিতে নির্বাসিত হাসিনা, বাংলাদেশ- ভারত সম্পর্কে টানাপোড়ন: এবিসি
শেখ হাসিনাকে দেখে রাখার ঘোষণা দিয়ে নিজেই হলেন পলাতক
দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তান থেকে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামে ভিড়লো জাহাজ
ভারত একটি মারমুখী রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে: আশরাফ কায়সার
১৯ বাংলাদেশি নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
প্রথমবার শীতকালীন পর্বত অভিযানে যাচ্ছেন ৫ নারী
প্রথমবারের মতো শীতকালীন পর্বত অভিযানে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫ নারী পর্বতারোহী। শুক্রবার রাজধানীর আগারগাওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেয় পবর্তারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী। রোমাঞ্চকর এ অভিযানে নেতৃত্ব দেবেন পর্বতারোহী নিশাত মজুমদার।
বাংলার নারী একদিন সত্যিকার অর্থেই জেগে উঠবে আর কার প্রতিভা ও দৃঢ়তার দ্যুতি ছড়াবে সর্বত্র। নারী নেতৃত্ব দেবে মেধায়, নারী নেতৃত্ব দেবে দুঃসাহসিক সব কাজে। নারী হয়ে উঠবে অনুপ্রেরণার অন্যতম উৎসস্থল, সাফল্যের দীপ্ত প্রতীক বাঙালি মুসলিম জাগরণে অন্যতম পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এমনই স্বপ্ন দেখতন উনিশ শতকে। তার লেখা ‘সুলতানাজ ড্রিম’ জাতিসংঘের ইউনেস্কোর বিশ্বস্মৃতি বা মোমোরির তালিকায়ও স্থান পেয়েছে। এবার সেই অনুপ্রেরণায় হিমালয়ের দেশ নেপালে
বিশেষ পর্বত অভিযানে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫ নারী। নেপালের লাংটা হিমালয়ের তিনটি পর্বতের শিখরে আরোহণ করবেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে নিশাত মজুমদার জানান, শনিবার ৫ সদস্যের এই অভিযাত্রী দল ঢাকা থেকে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওনা হবে। কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছ ‘সুলতানাজ ড্রিম অনবাউন্ড’। অভিযানে অংশগ্রহণকারী অন্য সদস্যরা হলেন– পর্বতারোহী ইয়াসমিন লিসা, তাহেরা সুলতানা রেখা, ট্রেকার এপি তালুকদার ও অর্পিতা দেবনাথ। অভিযানে নতুন প্রশিক্ষণার্থী ট্রেকার এপি ও অর্পিতা বেইজক্যাম্প পর্যন্ত ট্র্যাক করবেন। অপর তিনজন নয়া কাঙ্গা (৫ হাজার ৮৪৪ মিটার), ব্যাডেন পাওয়েলে পিক (৫ হাজার ৮৫৭ মিটার) ও ইয়ালা পিকে (৫ হাজার ৫০০ মিটার) আরোহণ করবেন। সংবাদ সম্মেলনে সূচনা বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল
হক বলেন, আয়োজনটি করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ইউনেস্কো শুরু থেকে আয়োজনের সঙ্গে আছে, শক্তি জুগিয়েছে। নতুন প্রেরণা দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, সারা বিশ্বেই নারীরা নানাভাবে অধিকার বঞ্চিত। সুলতানাজ ড্রিমের পদচিহ্ন ধরে কানাডাসহ অনেক দেশেই নানা কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। এটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সার্বিক সাফল্য।ইউনেস্কোর ঢাকার হেড অব কমিউসনিকেশন অ্যান্ড পাললিক এনগেইজমেন্টের নুসরাত আমিন বলেন, রোকেয়া সুলতানার স্বপ্ন কিভাবে আরও বেশি মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, সেই প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় ইউনেস্কো এই উদ্যোগে সম্পৃক্ত হয়েছে। সুলতানার স্বপ্ন ছিল অবারিত। একটি স্বপ্ন কতটা জাগরুক থাকলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম অবারিত থাকে সেটাই এখানে প্রস্ফুটিত হয়েছে। আমরা চাই পৃথিবীর সব মেয়ের স্বপ্ন এভাবে উজ্জীবিত হোক। হিমালয়ের
চূড়ায় সুলতানার স্বপ্ন আরও অনুপ্রেরণা জোগাবে। তিনি আরও বলেন, স্বপ্নের যাত্রা সবসয়মই ওপরে। এটি যখন নেমে যাবে তখন সেটি দুঃস্বপ্ন হয়ে যাবে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে সুলতানার স্বপ্ন এখনো কিভাবে ভূমিকা রাখছে সেটাই আরও বেশি মানুষের কাছে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হবে। মাস্টারকার্ডের বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ১২০ বছর আগে সুলতানা যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সেটি ভাবা যায় না। আমরা এই কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পেরে আনন্দিত। প্রতিটি নারীরে এমন উদ্যোগে উৎসাহিত হন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নাট্য ব্যক্তিত্ব ত্রপা মজুমদার। এই পর্বত অভিযানের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড মাস্টার কার্ড।
বিশেষ পর্বত অভিযানে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫ নারী। নেপালের লাংটা হিমালয়ের তিনটি পর্বতের শিখরে আরোহণ করবেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে নিশাত মজুমদার জানান, শনিবার ৫ সদস্যের এই অভিযাত্রী দল ঢাকা থেকে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওনা হবে। কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছ ‘সুলতানাজ ড্রিম অনবাউন্ড’। অভিযানে অংশগ্রহণকারী অন্য সদস্যরা হলেন– পর্বতারোহী ইয়াসমিন লিসা, তাহেরা সুলতানা রেখা, ট্রেকার এপি তালুকদার ও অর্পিতা দেবনাথ। অভিযানে নতুন প্রশিক্ষণার্থী ট্রেকার এপি ও অর্পিতা বেইজক্যাম্প পর্যন্ত ট্র্যাক করবেন। অপর তিনজন নয়া কাঙ্গা (৫ হাজার ৮৪৪ মিটার), ব্যাডেন পাওয়েলে পিক (৫ হাজার ৮৫৭ মিটার) ও ইয়ালা পিকে (৫ হাজার ৫০০ মিটার) আরোহণ করবেন। সংবাদ সম্মেলনে সূচনা বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল
হক বলেন, আয়োজনটি করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ইউনেস্কো শুরু থেকে আয়োজনের সঙ্গে আছে, শক্তি জুগিয়েছে। নতুন প্রেরণা দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, সারা বিশ্বেই নারীরা নানাভাবে অধিকার বঞ্চিত। সুলতানাজ ড্রিমের পদচিহ্ন ধরে কানাডাসহ অনেক দেশেই নানা কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। এটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সার্বিক সাফল্য।ইউনেস্কোর ঢাকার হেড অব কমিউসনিকেশন অ্যান্ড পাললিক এনগেইজমেন্টের নুসরাত আমিন বলেন, রোকেয়া সুলতানার স্বপ্ন কিভাবে আরও বেশি মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, সেই প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় ইউনেস্কো এই উদ্যোগে সম্পৃক্ত হয়েছে। সুলতানার স্বপ্ন ছিল অবারিত। একটি স্বপ্ন কতটা জাগরুক থাকলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম অবারিত থাকে সেটাই এখানে প্রস্ফুটিত হয়েছে। আমরা চাই পৃথিবীর সব মেয়ের স্বপ্ন এভাবে উজ্জীবিত হোক। হিমালয়ের
চূড়ায় সুলতানার স্বপ্ন আরও অনুপ্রেরণা জোগাবে। তিনি আরও বলেন, স্বপ্নের যাত্রা সবসয়মই ওপরে। এটি যখন নেমে যাবে তখন সেটি দুঃস্বপ্ন হয়ে যাবে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে সুলতানার স্বপ্ন এখনো কিভাবে ভূমিকা রাখছে সেটাই আরও বেশি মানুষের কাছে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হবে। মাস্টারকার্ডের বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ১২০ বছর আগে সুলতানা যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সেটি ভাবা যায় না। আমরা এই কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পেরে আনন্দিত। প্রতিটি নারীরে এমন উদ্যোগে উৎসাহিত হন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নাট্য ব্যক্তিত্ব ত্রপা মজুমদার। এই পর্বত অভিযানের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর এবং আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড মাস্টার কার্ড।