ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিকের পরে উদ্যোক্তা ‘অপহরণ’ ডিবির: দেশের সব মোবাইল ফোনের দোকান বন্ধের ঘোষণা
ইউনূস সরকারের অদক্ষতা-অব্যবস্থাপনায় উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে অর্থপাচার
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের হামলার পিছনে ছাত্রশিবির, ডিসি মাসুদের বক্তব্য ভাইরাল
৫ ঘণ্টার শৃঙ্খল: জামায়াতের প্রস্তাব নারীকে কর্মক্ষেত্র থেকে বিতাড়িত করার নীলনকশা
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরগুলো নিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে ‘গোপন চুক্তি’র অভিযোগ আশরাফুল আলম খোকনের
জুলাই আন্দোলনের মামলার ভয় দেখিয়ে আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ: নেপথ্যে ভাইরাল তাহরিমা ও ভুয়া সাংবাদিক চক্র
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
প্রতিহিংসার রাজনীতি ও ধর্মীয় মেরুকরণই কাল! চাকরিচ্যুত ৩ সহকারী কমিশনার
বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ চলাকালীন চাকরি হারালেন বিসিএস ৪৩তম ব্যাচের ৩ কর্মকর্তা।
চাকরিচ্যুতরা হলেন—কাজী আরিফুর রহমান, অনুপ কুমার বিশ্বাস ও নবমিতা সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বিধি-বিধানের উল্লেখ থাকলেও নেপথ্যে ‘রাজনৈতিক ও ধর্মীয়’ কারণের গুঞ্জন।
বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৪৩তম ব্যাচের তিনজন সহকারী কমিশনারকে (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) চাকরিচ্যুত করেছে সরকার। বুধবার (১৯ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব এহছানুল হক স্বাক্ষরিত পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়। তবে সরকারি এই সিদ্ধান্তের পেছনে দাপ্তরিক কারণের চেয়ে ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি ও ধর্মীয় মেরুকরণ’ প্রধান ভূমিকা রেখেছে বলে জোর আলোচনা চলছে।
চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা হলেন—ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার কাজী আরিফুর রহমান, বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার অনুপ কুমার বিশ্বাস এবং পিরোজপুর
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার নবমিতা সরকার। তারা প্রত্যেকেই সহকারী কমিশনার হিসেবে কর্মরত অবস্থায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে ছিলেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ১৯৮১-এর বিধি ৬(২)(এ) অনুযায়ী এই শিক্ষানবিশ কর্মকর্তাদের চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। যদিও প্রশাসনিক আদেশে বিধি-বিধানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তবে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা—ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে সৃষ্ট মেরুকরণই কাল হয়েছে এই তিন কর্মকর্তার জন্য। বিশেষ করে প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার আগেই এভাবে তিনজনকে অপসারণের ঘটনায় প্রশাসনের ভেতরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি চাকরিকালীন তাদের কাছে কোনো প্রকার আর্থিক পাওনা থাকলে তা ‘দ্যা পাবলিক ডিমান্ড রিকভারি
অ্যাক্ট, ১৯১৩’ অনুযায়ী আদায় করা হবে। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার নবমিতা সরকার। তারা প্রত্যেকেই সহকারী কমিশনার হিসেবে কর্মরত অবস্থায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে ছিলেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ১৯৮১-এর বিধি ৬(২)(এ) অনুযায়ী এই শিক্ষানবিশ কর্মকর্তাদের চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। যদিও প্রশাসনিক আদেশে বিধি-বিধানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তবে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা—ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে সৃষ্ট মেরুকরণই কাল হয়েছে এই তিন কর্মকর্তার জন্য। বিশেষ করে প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার আগেই এভাবে তিনজনকে অপসারণের ঘটনায় প্রশাসনের ভেতরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি চাকরিকালীন তাদের কাছে কোনো প্রকার আর্থিক পাওনা থাকলে তা ‘দ্যা পাবলিক ডিমান্ড রিকভারি
অ্যাক্ট, ১৯১৩’ অনুযায়ী আদায় করা হবে। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।



