ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
পে স্কেল বাস্তবায়ন নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল
নবম পে স্কেল বাস্তবায়ন নিয়ে অর্থ উপদেষ্টার সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। দ্রুত গেজেট প্রকাশসহ বেতন কাঠামো সংস্কারের দাবিতে সংগঠনটি কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে।
সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সমাবেশে পরিষদের নেতারা চূড়ান্ত আলটিমেটাম দিয়ে জানান, আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নবম পে স্কেলের গেজেট প্রকাশ না হলে আরো বৃহত্তর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
পরিষদের সমন্বয়ক মো. মাহমুদুল হাসান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘৩০ নভেম্বরের আগে সরকার যদি দৃশ্যমান পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে আন্দোলন কঠোর রূপ নেবে। আগামী ৫ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে মহাসমাবেশ ও টানা অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের
সভাপতি বাদিউল কবির গণমাধ্যমকে বলেন, যেহেতু এই অন্তর্বর্তী সরকারই পে কমিশন গঠন করেছে, তাই নতুন পে স্কেলও এই সরকারকেই দিতে হবে। নভেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে পে কমিশনের সুপারিশ জমা না পড়লে তারা কমিশনের ওপর চাপ বাড়ানো হবে। পাশাপাশি বৃহত্তর কর্মসূচি গ্রহণেরও ইঙ্গিত দেন এই কর্মচারী নেতা। বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি খায়ের আহমেদ মজুমদার গণমাধ্যমকে জানান, নতুন পে স্কেলের দাবিতে সব কর্মচারী সংগঠনকে এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার জন্য আলোচনা চলমান। ইতোমধ্যে কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃত্বে ১২টি কর্মচারী সংগঠন এই দাবিতে আন্দোলনের জন্য জোটবদ্ধ হয়েছে। এদিকে একাধিক সরকারি কর্মচারী জানান, পে স্কেল ঝুলে থাকার কারণে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির প্রভাব তাদের জীবনমানকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে,
তাই এবার তারা কঠোর থেকে আরো কঠোর পথে হাঁটতে প্রস্তুত।
সভাপতি বাদিউল কবির গণমাধ্যমকে বলেন, যেহেতু এই অন্তর্বর্তী সরকারই পে কমিশন গঠন করেছে, তাই নতুন পে স্কেলও এই সরকারকেই দিতে হবে। নভেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে পে কমিশনের সুপারিশ জমা না পড়লে তারা কমিশনের ওপর চাপ বাড়ানো হবে। পাশাপাশি বৃহত্তর কর্মসূচি গ্রহণেরও ইঙ্গিত দেন এই কর্মচারী নেতা। বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি খায়ের আহমেদ মজুমদার গণমাধ্যমকে জানান, নতুন পে স্কেলের দাবিতে সব কর্মচারী সংগঠনকে এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার জন্য আলোচনা চলমান। ইতোমধ্যে কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃত্বে ১২টি কর্মচারী সংগঠন এই দাবিতে আন্দোলনের জন্য জোটবদ্ধ হয়েছে। এদিকে একাধিক সরকারি কর্মচারী জানান, পে স্কেল ঝুলে থাকার কারণে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির প্রভাব তাদের জীবনমানকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে,
তাই এবার তারা কঠোর থেকে আরো কঠোর পথে হাঁটতে প্রস্তুত।



