ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
লীগ আহূত লকডাউনে, পেছানো হলো জাপান অ্যাম্বাসির অনুষ্ঠান
ইউনূসের ‘জঙ্গি শাসনের’ বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: শেখ হাসিনা
লকডাউন শুরুর আগেই বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির ষড়যন্ত্রে অটো সফল হচ্ছে লকডাউন
“ইউনূসের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে”: দেশব্যাপী কর্মসূচির ডাক দিলেন শেখ হাসিনা
‘সরকার আর বেশিদিন টিকবে না’, সবাইকে ঢাকা অবরোধ পালনের আহ্বান সজীব ওয়াজেদের
পিটিআইকে শেখ হাসিনা: ‘আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চাই, কিন্তু ইউনূস সরকারের সৎ সাহস নেই, তারা ভয় পাচ্ছে’
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে ফেরার আগে অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা দিতে হবে।
তিনি ইউনূস সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছেন তারা যদি চায় তাঁর বিচার করতে, তবে আন্তর্জাতিক আদালতে আসুক। কিন্তু ইউনূস সরকারের সেই সৎসাহস নেই, তারা ভয় পাচ্ছে। তারা জানে যে, সেখানে গেলে তাদেরকে হারতে হবে।
ভারতের একটি অজ্ঞাত স্থানে অবস্থানরত শেখ হাসিনা ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমার দেশে ফেরার শর্ত সেই একই, যা বাংলাদেশের জনগণেরও দাবি—অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন। অন্তর্বর্তী সরকারকে আওয়ামী লীগের ওপর আরোপিত অসাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে
এবং স্বাধীন, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।” সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করছে এবং চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলোর ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। তিনি জানান, তাঁর সরকার সবসময় ভারতের সঙ্গে “ব্যাপক ও গভীর সম্পর্ক” বজায় রেখেছিল, যা “ইউনূস সরকারের অবিবেচনাপ্রসূত কর্মকাণ্ডের মধ্যেও টিকে থাকবে” বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ভারতে অবস্থানকালে দেশটির সরকার ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “ভারতের সরকার ও জনগণের উদার আতিথেয়তার জন্য আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।” উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালনকারী প্রধানমন্ত্রী। ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট সহিংস সরকারবিরোধী আন্দোলনের মুখে তিনি দেশত্যাগ করেন। এরপর ড. ইউনূসের
নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা দখল করে। সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বীকার করেছেন, তাঁর সরকার শেষ সময়ের আন্দোলন ও সহিংসতা সামলাতে ব্যর্থ হয়েছিল। ৭৮ বছর বয়সী এই নেত্রী বলেছেন, “স্বীকার করতেই হয়, আমরা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলাম, যা দুঃখজনক।” তিনি আরও বলেন, “এই ভয়াবহ ঘটনার অনেক শিক্ষা রয়েছে। তবে আমার মতে, কিছু দায়িত্ব তাদেরও যাদের ছাত্রনেতা বলা হলেও তারা আসলে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক উস্কানিদাতা, যারা জনতাকে উত্তেজিত করেছিল।” আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্ধারিত নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন—এমন খবরকে শেখ হাসিনা পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে কোনো নির্বাচন বৈধতা পেতে পারে না। তিনি বলেন, “কোটি কোটি মানুষ আমাদের সমর্থন করে। জনগণের প্রকৃত রায় ছাড়া কোনো
সরকার টেকসই হতে পারে না। আওয়ামী লীগের ওপর আরোপিত এই অবিবেচনাপ্রসূত নিষেধাজ্ঞা দ্রুত প্রত্যাহার করা উচিত। সরকারে থাকুক বা বিরোধী দলে, আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই থাকতে হবে।” ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, “ভারত সবসময়ই বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।” তিনি অভিযোগ করেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার “অবিবেচনাপ্রসূত ও আত্মঘাতী কূটনৈতিক ভুলের মাধ্যমে” এই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। শেখ হাসিনা বলেন, “ইউনূসের ভারতের প্রতি শত্রুতামূলক অবস্থান অবিবেচনাপ্রসূত ও আত্মঘাতী। এটি তার দুর্বল নেতৃত্ব ও বিশৃঙ্খল শাসনের প্রতিফলন। তিনি নির্বাচিত নন, চরমপন্থীদের সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল। আশা করি, তিনি বিদায় নেওয়ার আগে আর কোনো মারাত্মক ভুল করবেন না।” ভারতের নাগরিকদের উদ্দেশে শেখ
হাসিনা বলেন, “বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আমাদের জনগণের প্রকৃত মনোভাবের প্রতিফলন নয়। ভারত আমাদের দেশের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল এবং থাকবে।” তিনি আরও জানান, প্রয়োজনে তিনি আন্তর্জাতিক আদালত বা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) তত্ত্বাবধানে বিচার মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। তবে তাঁর দাবি, “ড. ইউনূস এ ধরনের নিরপেক্ষ বিচার এড়িয়ে চলছেন, কারণ এতে সত্য প্রকাশ পেলে আমি খালাস পাব।” বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি বহুবার অন্তর্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচারের মুখোমুখি করতে। কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার সেই আহ্বান এড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের সেই সৎসাহস নেই বলে মনে করেন শেখ হাসিনা। এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি বারবার ইউনূস সরকারের
প্রতি আহ্বান জানিয়েছি—যদি তারা তাদের অভিযোগে সত্যিই আত্মবিশ্বাসী হয়, তবে আমাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার করুক। কিন্তু ইউনূস এই চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে যাচ্ছেন, কারণ তিনি জানেন, আইসিসি একটি নিরপেক্ষ আদালত, আর সেখানে আমি নির্দোষ প্রমাণিত হব।” তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে “একটি প্রহসনের আদালত” বলে উল্লেখ করেন। ওই আদালত তার বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে এবং রাষ্ট্রপক্ষ তার মৃত্যুদণ্ড দাবি করছে। শেখ হাসিনা বলেন, “এই তথাকথিত ট্রাইব্যুনাল আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের নিয়ন্ত্রণে। তারা আমাকে এবং আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিষ্ক্রিয় করতে চায়। যারা রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করতে মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি ব্যবহার করে, তারা গণতন্ত্র বা ন্যায়বিচারের ন্যূনতম মূল্যবোধও মানে না।” শেখ হাসিনা আরও অভিযোগ করেন, ড.
ইউনূস শুরুতে কিছু পশ্চিমা উদারপন্থী মহলের “নীরব সমর্থন” পেয়েছিলেন, যারা ভুল করে তাকে গণতন্ত্রপন্থী মনে করেছিলেন। তিনি বলেন, “এখন তারা দেখছেন, ইউনূস তার মন্ত্রিসভায় চরমপন্থীদের জায়গা দিচ্ছেন, সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য করছেন এবং সংবিধান ভেঙে দিচ্ছেন। আশা করি, তারা এখন তার প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করছেন।”
এবং স্বাধীন, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।” সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করছে এবং চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলোর ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। তিনি জানান, তাঁর সরকার সবসময় ভারতের সঙ্গে “ব্যাপক ও গভীর সম্পর্ক” বজায় রেখেছিল, যা “ইউনূস সরকারের অবিবেচনাপ্রসূত কর্মকাণ্ডের মধ্যেও টিকে থাকবে” বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ভারতে অবস্থানকালে দেশটির সরকার ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “ভারতের সরকার ও জনগণের উদার আতিথেয়তার জন্য আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।” উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালনকারী প্রধানমন্ত্রী। ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট সহিংস সরকারবিরোধী আন্দোলনের মুখে তিনি দেশত্যাগ করেন। এরপর ড. ইউনূসের
নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা দখল করে। সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বীকার করেছেন, তাঁর সরকার শেষ সময়ের আন্দোলন ও সহিংসতা সামলাতে ব্যর্থ হয়েছিল। ৭৮ বছর বয়সী এই নেত্রী বলেছেন, “স্বীকার করতেই হয়, আমরা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছিলাম, যা দুঃখজনক।” তিনি আরও বলেন, “এই ভয়াবহ ঘটনার অনেক শিক্ষা রয়েছে। তবে আমার মতে, কিছু দায়িত্ব তাদেরও যাদের ছাত্রনেতা বলা হলেও তারা আসলে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক উস্কানিদাতা, যারা জনতাকে উত্তেজিত করেছিল।” আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্ধারিত নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন—এমন খবরকে শেখ হাসিনা পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে কোনো নির্বাচন বৈধতা পেতে পারে না। তিনি বলেন, “কোটি কোটি মানুষ আমাদের সমর্থন করে। জনগণের প্রকৃত রায় ছাড়া কোনো
সরকার টেকসই হতে পারে না। আওয়ামী লীগের ওপর আরোপিত এই অবিবেচনাপ্রসূত নিষেধাজ্ঞা দ্রুত প্রত্যাহার করা উচিত। সরকারে থাকুক বা বিরোধী দলে, আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই থাকতে হবে।” ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, “ভারত সবসময়ই বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।” তিনি অভিযোগ করেন, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার “অবিবেচনাপ্রসূত ও আত্মঘাতী কূটনৈতিক ভুলের মাধ্যমে” এই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। শেখ হাসিনা বলেন, “ইউনূসের ভারতের প্রতি শত্রুতামূলক অবস্থান অবিবেচনাপ্রসূত ও আত্মঘাতী। এটি তার দুর্বল নেতৃত্ব ও বিশৃঙ্খল শাসনের প্রতিফলন। তিনি নির্বাচিত নন, চরমপন্থীদের সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল। আশা করি, তিনি বিদায় নেওয়ার আগে আর কোনো মারাত্মক ভুল করবেন না।” ভারতের নাগরিকদের উদ্দেশে শেখ
হাসিনা বলেন, “বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আমাদের জনগণের প্রকৃত মনোভাবের প্রতিফলন নয়। ভারত আমাদের দেশের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল এবং থাকবে।” তিনি আরও জানান, প্রয়োজনে তিনি আন্তর্জাতিক আদালত বা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) তত্ত্বাবধানে বিচার মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। তবে তাঁর দাবি, “ড. ইউনূস এ ধরনের নিরপেক্ষ বিচার এড়িয়ে চলছেন, কারণ এতে সত্য প্রকাশ পেলে আমি খালাস পাব।” বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি বহুবার অন্তর্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচারের মুখোমুখি করতে। কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার সেই আহ্বান এড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের সেই সৎসাহস নেই বলে মনে করেন শেখ হাসিনা। এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি বারবার ইউনূস সরকারের
প্রতি আহ্বান জানিয়েছি—যদি তারা তাদের অভিযোগে সত্যিই আত্মবিশ্বাসী হয়, তবে আমাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচার করুক। কিন্তু ইউনূস এই চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে যাচ্ছেন, কারণ তিনি জানেন, আইসিসি একটি নিরপেক্ষ আদালত, আর সেখানে আমি নির্দোষ প্রমাণিত হব।” তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে “একটি প্রহসনের আদালত” বলে উল্লেখ করেন। ওই আদালত তার বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে এবং রাষ্ট্রপক্ষ তার মৃত্যুদণ্ড দাবি করছে। শেখ হাসিনা বলেন, “এই তথাকথিত ট্রাইব্যুনাল আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের নিয়ন্ত্রণে। তারা আমাকে এবং আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিষ্ক্রিয় করতে চায়। যারা রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করতে মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি ব্যবহার করে, তারা গণতন্ত্র বা ন্যায়বিচারের ন্যূনতম মূল্যবোধও মানে না।” শেখ হাসিনা আরও অভিযোগ করেন, ড.
ইউনূস শুরুতে কিছু পশ্চিমা উদারপন্থী মহলের “নীরব সমর্থন” পেয়েছিলেন, যারা ভুল করে তাকে গণতন্ত্রপন্থী মনে করেছিলেন। তিনি বলেন, “এখন তারা দেখছেন, ইউনূস তার মন্ত্রিসভায় চরমপন্থীদের জায়গা দিচ্ছেন, সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য করছেন এবং সংবিধান ভেঙে দিচ্ছেন। আশা করি, তারা এখন তার প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করছেন।”



