
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা

ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তায় যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

ডুবোচরে লঞ্চের ধাক্কা, নদীতে ছিটকে পড়লেন যাত্রীরা

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ২২ কিলোমিটার যানজট

কুড়িগ্রামের ৫ উপজেলায় অগ্রিম ঈদুল আজহা উদযাপন

না.গঞ্জের ব্যবসায়ী পটুয়াখালীতে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার, ফতুল্লা থানায় মামলা

‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’, হয় না সত্যি সবার
পার্বত্য জেলাগুলোয় পর্যটকের ঢল

মহান বিজয় দিবসের সরকারী ছুটিতে রাঙামাটি, বান্দরবন ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটন স্পটে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এসব এলাকার অধিকাংশ হোটেল-মোটেলেই এখন আর কোন কক্ষ খালি নেই।
রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু, বার্গী লেক ভ্যালী, পুলিশের পলওয়েলসহ বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বেড়াতে আসা পর্যটকরা কাপ্তাই হ্রদে নৌ ভ্রমনসহ পর্যটন স্পটগুলোতে সময় কাটিয়েছেন। তবে চট্টগ্রাম বিভাগের বাইরে থেকে আসা পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কম ছিল। শীত মৌসুম হওয়ায় রাঙামাটির ছাদ খ্যাত সাজেক ভ্যালীতেও ভীড় বেড়েছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের।
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের মালিক ইন্দ্র চাকমা জানান, একদিকে শীতের মৌসুম আর অন্যদিকে বিজয় দিবসের সরকারী ছুটি থাকায় সোমবার সাজেকে দুই হাজারের বেশি পর্যটক এসেছেন।
ইতোমধ্যে ১১২টি রিসোর্ট-কটেজের অধিকাংশ রুম বুকড রয়েছে। রাঙামাটি হলিডে কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা জানান, বিজয় দিবসে সরকারী ছুটি থাকায় সোমবার রাঙামাটি ঝুলন্ত সেতুতে প্রায় ছয় হাজার দর্শনার্থী এসেছেন। বিজয় দিবসের সরকারী ছুটিতে খাগড়াছড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট জেলা পরিষদ পার্ক, রিছাং ঝর্ণা, আলুটিলাসহ দর্শনীয় স্থান গুলোতে পর্যটকদের ব্যপক উপস্থিতি দেখা গেছে। আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র ও রিছাং ঝরনায় শিক্ষার্থীসহ সবার জন্য এদিন বিনামূল্যে প্রবেশের ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। এছাড়া পার্বত্য জেলা পরিষদের হর্টিকালচার পার্কও উন্মুক্ত ছিল শিশুদের জন্য। এ বছর পর্যটকরা সরাসরি দীঘিনালা চলে যাওয়ার সুবিধা পাওয়ায়, খাগড়াছড়ি সদরে তাদের রাত্রিযাপনের হার কমেছে। এতে কিছুটা মন্দা তৈরী হয়েছে খাগড়াছড়ি সদরের হোটেল-মোটেল ব্যবসায়।
ইতোমধ্যে ১১২টি রিসোর্ট-কটেজের অধিকাংশ রুম বুকড রয়েছে। রাঙামাটি হলিডে কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা জানান, বিজয় দিবসে সরকারী ছুটি থাকায় সোমবার রাঙামাটি ঝুলন্ত সেতুতে প্রায় ছয় হাজার দর্শনার্থী এসেছেন। বিজয় দিবসের সরকারী ছুটিতে খাগড়াছড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট জেলা পরিষদ পার্ক, রিছাং ঝর্ণা, আলুটিলাসহ দর্শনীয় স্থান গুলোতে পর্যটকদের ব্যপক উপস্থিতি দেখা গেছে। আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র ও রিছাং ঝরনায় শিক্ষার্থীসহ সবার জন্য এদিন বিনামূল্যে প্রবেশের ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। এছাড়া পার্বত্য জেলা পরিষদের হর্টিকালচার পার্কও উন্মুক্ত ছিল শিশুদের জন্য। এ বছর পর্যটকরা সরাসরি দীঘিনালা চলে যাওয়ার সুবিধা পাওয়ায়, খাগড়াছড়ি সদরে তাদের রাত্রিযাপনের হার কমেছে। এতে কিছুটা মন্দা তৈরী হয়েছে খাগড়াছড়ি সদরের হোটেল-মোটেল ব্যবসায়।