
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় একই পরিবারের ১৬ সদস্যসহ নিহত ৭৫

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ, শহরজুড়ে আতঙ্ক

মাস্কের স্টারলিংক নিয়ে হোয়াইট হাউস থেকে এলো ভয়ংকর তথ্য

বিশ্ব যখন চুপ, গাজার ঈদ তখন আর্তনাদে ভরা

ইসরায়েলের পারমাণবিক নথি হাতছাড়া হয়ে ইরানের দখলে

পাক-ভারত টানাপড়েনে পাকিস্তানের সাহসী নেতৃত্বে মুগ্ধ ট্রাম্প

ট্রাম্পের ‘যৌন কেলেঙ্কারি’ নিয়ে ইলন মাস্কের পোস্ট ৪৮ ঘণ্টা পর ডিলেট
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে বড় ঘোষণা ইরানের

পারমাণবিক প্রযুক্তিতে পূর্ণ সক্ষমতা অর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এই অগ্রগতিকে ‘কৌশলগত ও ক্ষমতায়নকারী অর্জন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন দেশটির পরমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান মোহাম্মদ এসলামি।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ এজেন্সির তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
মোহাম্মদ এসলামি বলেন, ‘ইরান এখন পরমাণু জ্বালানি চক্রে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করেছে- যা পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না।
তিনি জানান, পারমাণবিক প্রযুক্তি শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নয় বরং এটি সমস্ত বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির মূল ভিত্তি। এই প্রযুক্তির কেন্দ্রবিন্দু হলো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ। সমৃদ্ধকরণ ছাড়া জ্বালানি হয় না, আর জ্বালানি ছাড়া পারমাণবিক শিল্পই অচল, যোগ করেন তিনি।
এসলামি অভিযোগ করেন, ইরানের পারমাণবিক
অগ্রযাত্রা থামাতে পশ্চিমা পরাশক্তিগুলো বহু বছর ধরেই নানা কৌশল নিয়েছে। নিষেধাজ্ঞা, নাশকতা, এমনকি সন্ত্রাসবাদ পর্যন্ত ব্যবহার করেছে তারা। কিন্তু আমরা থামিনি, বলেন তিনি। তিনি আরও জানান, পশ্চিমা দেশগুলো চায়, ইরানের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থাকুক, তবে জ্বালানির জন্য যেন সবসময় তাদের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই দ্বিমুখী নীতি আমরা কখনোই মেনে নিইনি। আমরা চাই স্বাধীনতা ও আত্মনির্ভরতা, বলেন এসলামি। বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের এই ঘোষণাকে যদি বাস্তবভিত্তিক ধরা হয়, তবে এটি একটি বড় কূটনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত অর্জন। এতে ভবিষ্যতের আন্তর্জাতিক আলোচনায় তেহরানের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে। ইরান অবশ্য স্পষ্ট করে জানিয়েছে, তারা এই প্রযুক্তি শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবে। তবে পশ্চিমাদের মধ্যে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। তেহরান
তাদের অবস্থানে অনড়- প্রযুক্তির পথে বাধা দেওয়া যাবে না, বলছে তারা। এই প্রেক্ষাপটে ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা ঘিরে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
অগ্রযাত্রা থামাতে পশ্চিমা পরাশক্তিগুলো বহু বছর ধরেই নানা কৌশল নিয়েছে। নিষেধাজ্ঞা, নাশকতা, এমনকি সন্ত্রাসবাদ পর্যন্ত ব্যবহার করেছে তারা। কিন্তু আমরা থামিনি, বলেন তিনি। তিনি আরও জানান, পশ্চিমা দেশগুলো চায়, ইরানের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থাকুক, তবে জ্বালানির জন্য যেন সবসময় তাদের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই দ্বিমুখী নীতি আমরা কখনোই মেনে নিইনি। আমরা চাই স্বাধীনতা ও আত্মনির্ভরতা, বলেন এসলামি। বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের এই ঘোষণাকে যদি বাস্তবভিত্তিক ধরা হয়, তবে এটি একটি বড় কূটনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত অর্জন। এতে ভবিষ্যতের আন্তর্জাতিক আলোচনায় তেহরানের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে। ইরান অবশ্য স্পষ্ট করে জানিয়েছে, তারা এই প্রযুক্তি শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবে। তবে পশ্চিমাদের মধ্যে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। তেহরান
তাদের অবস্থানে অনড়- প্রযুক্তির পথে বাধা দেওয়া যাবে না, বলছে তারা। এই প্রেক্ষাপটে ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা ঘিরে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নতুন উত্তেজনার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।