ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আরএসএফ হামলার মুখে এল-ফাশর ছাড়ল ৩২৪০ পরিবার
ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন ‘ফাং-ওয়ং’, সরানো হলো ১ লাখ বাসিন্দাকে
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় ৪ জনের প্রাণহানি
লেবাননে ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত ৩
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
পাকিস্তান-আফগানিস্তানকে বিভেদ কমিয়ে ঐক্যের ডাক ইরানের
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে মেহর নিউজ।
বুধবার এক আলোচনাসভায় পেজেশকিয়ান বলেন, মুসলিম জাতিগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে তাদের দুর্বল করাই শত্রুদের স্থায়ী কৌশল।
তিনি বলেন, ‘সংঘাত ও বিভাজন কোনো মুসলিম দেশের কাম্য নয়। এগুলো আন্তর্জাতিক জায়নবাদের ষড়যন্ত্রের ফল।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট জানান, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাম্প্রতিক উত্তেজনা ইরানসহ গোটা অঞ্চলের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে, কারণ দুই দেশই ইরানের প্রতিবেশী।
তিনি বলেন, অভিন্ন বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের বন্ধনে আবদ্ধ মুসলিম দেশগুলোকে শান্তি, ন্যায় ও অগ্রগতির লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করতে
হবে। পেজেশকিয়ান জোর দিয়ে বলেন, ‘ইরান সংলাপকে উৎসাহিত করতে, উত্তেজনা প্রশমনে ও দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক জোরদারে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে। সংলাপ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কই আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কমানোর পথ।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই অঞ্চল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় শান্তি, ঐক্য ও সহযোগিতা বেশি প্রয়োজন। আমি বিশ্বাস করি, উভয় দেশের সরকার ও জনগণ প্রজ্ঞা ও সংযমের মাধ্যমে মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলবে।’ বুধবার বিকেল ৬টা স্থানীয় সময় থেকে কার্যকর হওয়া এই যুদ্ধবিরতি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে পুনরাবৃত্ত সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে একটি স্বল্পস্থায়ী বিরতি হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা সহিংসতা আরও বাড়ার আশঙ্কা সাময়িকভাবে কমিয়েছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
হবে। পেজেশকিয়ান জোর দিয়ে বলেন, ‘ইরান সংলাপকে উৎসাহিত করতে, উত্তেজনা প্রশমনে ও দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক জোরদারে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবে। সংলাপ ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কই আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কমানোর পথ।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই অঞ্চল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় শান্তি, ঐক্য ও সহযোগিতা বেশি প্রয়োজন। আমি বিশ্বাস করি, উভয় দেশের সরকার ও জনগণ প্রজ্ঞা ও সংযমের মাধ্যমে মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলবে।’ বুধবার বিকেল ৬টা স্থানীয় সময় থেকে কার্যকর হওয়া এই যুদ্ধবিরতি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে পুনরাবৃত্ত সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে একটি স্বল্পস্থায়ী বিরতি হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা সহিংসতা আরও বাড়ার আশঙ্কা সাময়িকভাবে কমিয়েছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।



