
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলস, গাড়িতে আগুন

মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ ট্রাম্পের

লস অ্যাঞ্জেলেসে উত্তেজনা চরমে

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্যালিফর্নিয়ার গভর্নরের মামলার হুমকি

গ্রেটা থুনবার্গসহ সেই ১২ জনকে ফেরত পাঠাবে ইসরাইল

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

গরম নয়, আগামী ২৫ বছর হজ হবে আরামদায়ক ঋতুতে
ন্যাশনাল গার্ড না দিলে লস অ্যাঞ্জেলেস ধ্বংস হয়ে যেত: ট্রাম্প

ন্যাশনাল গার্ড না দিলে লস অ্যাঞ্জেলেস ধ্বংস হয়ে যেত বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ‘ক্যালিফোর্নিয়ায় সহিংস, উসকানিমূলক দাঙ্গা মোকাবিলার জন্য ন্যাশনাল গার্ড পাঠানোর সিদ্ধান্তটি চমৎকার ছিল। আমরা যদি এমনটা না করতাম, তা হলে লস অ্যাঞ্জেলেস পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেত।’ খবর সিএনএনের
অভিবাসন বিরোধী তল্লাশির জেরে আবারও উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলস শহর। বিক্ষুব্ধরা গাড়িতে আগুন দিয়েছে। এ নিয়ে সেখানে তৃতীয় দিনের মতো আন্দোলন চলছে। লস অ্যাঞ্জেলস পুলিশ বিভাগ বলছে, আগুন নেভানোর জন্য তারা ওই এলাকায় যাওয়ার চেষ্টা করছে।
বিক্ষোভকারীদের টিয়ার শেল ব্যবহার করে পিছু হটানোর নির্দেশ দিয়ে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ
দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর সেনা মোতায়েনের নির্দেশ বাতিলের জন্য ট্রাম্পের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। আরেকজন ডেমোক্র্যাটিক গভর্নর প্রেসিডেন্টের নির্দেশকে 'উদ্বেগজনক ক্ষমতার অপব্যবহার' বলে উল্লেখ করেছেন। এদিকে বিক্ষোভকারীরা শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অচল করে দেওয়ার পর পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করেছে। সড়কটি আবার চালু করার জন্য বেশ কয়েকজনকে আটক করতে হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। যদিও শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সড়কটি একবার চালুর পরপরই আবার বন্ধ করে দিতে হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। সামাজিক মাধ্যম এক্স- এ পুলিশ জানিয়েছে-সড়কটিতে বিভিন্ন জিনিস ছোঁড়ার কারণে ও পুলিশের বেশ কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ১০১ ফ্রিওয়ে পরবর্তী নোটিশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর
থেকেই আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর জন্য তৎপর হয়েছেন। গত কয়েক দিনে লস অ্যাঞ্জেলেস-সহ ক্যালিফর্নিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসন দফতরের কর্মকর্তারা হানা দেন। অনেককে গ্রেফতারও করা হয়। শুক্রবার থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত অভিবাসন দফতর ১১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। এ ধরপাকড়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলসে এবং বিক্ষোভের ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে ২০০০ ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় হোয়াইট হাউস। এতে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া দূরে থাক, আরও অবনতি ঘটেছে। ট্রাম্পের বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। চলছে রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাসও রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এক সাংবাদিকও। লস অ্যাঞ্জেলসের আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। রোববার নিউ জার্সিতে
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ট্রাম্প বিক্ষোভকারীদের প্রসঙ্গে বলেন, আমার ছোট একটি বক্তব্য রয়েছে। তা হলো, ওরা থুতু ছিটিয়েছে, আমরা মেরেছে। আপনারা জানেন যে, এটা ওদের নতুন কায়দা। কেউ আমাদের পুলিশ কর্মকর্তা, সেনার দিকে থুতু মারবে, এটা মেনে নেওয়া হবে না। যদি এটা হয়, তাহলে কঠোরভাবে তা দমন করা হবে। এদিকে লস অ্যাঞ্জেলসের পরিস্থিতির জন্য ট্রাম্পকেই দায়ী করলেন ক্যালিফর্নিয়ার ডেমোক্র্যাট গভর্নর গাভিন নিউসাম। রোববার তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করারও হুমকি দিয়েছেন। তার অভিযোগ, কোনোরকম আলোচনা ছাড়়াই লস অ্যাঞ্জেলসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে। ট্রাম্পের জন্যই এ পরিস্থিতি বলে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তোপ দাগেন নিউসাম।
দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর সেনা মোতায়েনের নির্দেশ বাতিলের জন্য ট্রাম্পের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। আরেকজন ডেমোক্র্যাটিক গভর্নর প্রেসিডেন্টের নির্দেশকে 'উদ্বেগজনক ক্ষমতার অপব্যবহার' বলে উল্লেখ করেছেন। এদিকে বিক্ষোভকারীরা শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অচল করে দেওয়ার পর পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করেছে। সড়কটি আবার চালু করার জন্য বেশ কয়েকজনকে আটক করতে হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। যদিও শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সড়কটি একবার চালুর পরপরই আবার বন্ধ করে দিতে হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। সামাজিক মাধ্যম এক্স- এ পুলিশ জানিয়েছে-সড়কটিতে বিভিন্ন জিনিস ছোঁড়ার কারণে ও পুলিশের বেশ কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ১০১ ফ্রিওয়ে পরবর্তী নোটিশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর
থেকেই আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের তাড়ানোর জন্য তৎপর হয়েছেন। গত কয়েক দিনে লস অ্যাঞ্জেলেস-সহ ক্যালিফর্নিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসন দফতরের কর্মকর্তারা হানা দেন। অনেককে গ্রেফতারও করা হয়। শুক্রবার থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত অভিবাসন দফতর ১১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। এ ধরপাকড়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলসে এবং বিক্ষোভের ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে ২০০০ ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় হোয়াইট হাউস। এতে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া দূরে থাক, আরও অবনতি ঘটেছে। ট্রাম্পের বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। চলছে রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাসও রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এক সাংবাদিকও। লস অ্যাঞ্জেলসের আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। রোববার নিউ জার্সিতে
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ট্রাম্প বিক্ষোভকারীদের প্রসঙ্গে বলেন, আমার ছোট একটি বক্তব্য রয়েছে। তা হলো, ওরা থুতু ছিটিয়েছে, আমরা মেরেছে। আপনারা জানেন যে, এটা ওদের নতুন কায়দা। কেউ আমাদের পুলিশ কর্মকর্তা, সেনার দিকে থুতু মারবে, এটা মেনে নেওয়া হবে না। যদি এটা হয়, তাহলে কঠোরভাবে তা দমন করা হবে। এদিকে লস অ্যাঞ্জেলসের পরিস্থিতির জন্য ট্রাম্পকেই দায়ী করলেন ক্যালিফর্নিয়ার ডেমোক্র্যাট গভর্নর গাভিন নিউসাম। রোববার তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করারও হুমকি দিয়েছেন। তার অভিযোগ, কোনোরকম আলোচনা ছাড়়াই লস অ্যাঞ্জেলসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে। ট্রাম্পের জন্যই এ পরিস্থিতি বলে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তোপ দাগেন নিউসাম।