ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ১৯৭৩ সালে বিমান ছিনতাই করেছিলেন
অস্থিরতা ও অচলাবস্থার মধ্যে নেপালের সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তিনি ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। জেন জি আন্দোলনের সমর্থন পাওয়ায় বুধবার তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রতি অঙ্গীকারের জন্য তিনি খ্যাতি অর্জন করেছেন। কার্কি ভারতের বারাণসীহই বানারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ভারতে পড়াশোনার সময়ই তার পরিচয় হয় স্বামী দুর্গা প্রসাদ সুবেদির সঙ্গে।
সুবেদি ১৯৭৩ সালের ১০ জুন নেপালের ইতিহাসে প্রথম উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত ছিলেন। বিরাটনগর থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশ্যে যাত্রা করা রয়্যাল নেপাল এয়ারলাইন্সের বিমানে তিনজন সশস্ত্র
ব্যক্তি উঠেছিলেন এবং পাইলটকে ফোর্বসগঞ্জে অবতরণ করতে বাধ্য করে প্রায় ৪ লাখ ডলার নিয়ে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় আরও পাঁচ সহযোগী বিমান ছিনতাই কার্যক্রমে অংশ নেন। এই ছিনতাই রাজা মহেন্দ্রের নেতৃত্বাধীন রাজতন্ত্রকে উৎখাত করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। অভিযোগ আছে, ছিনতাইয়ের মূল পরিকল্পনা করেছিলেন গিরিজা প্রসাদ কৈরালা, যিনি পরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী হন। পরে গ্রেপ্তার হওয়া ছিনতাইকারীরা জামিনে মুক্তি পান এবং ১৯৮০ সালের গণভোটের আগে নেপালে ফিরে আসেন। বিমানের যাত্রীরা নিরাপদে ফেরত আসেন এবং ছিনতাইয়ের অর্থ পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস; টাইমস অভ ইন্ডিয়া
ব্যক্তি উঠেছিলেন এবং পাইলটকে ফোর্বসগঞ্জে অবতরণ করতে বাধ্য করে প্রায় ৪ লাখ ডলার নিয়ে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় আরও পাঁচ সহযোগী বিমান ছিনতাই কার্যক্রমে অংশ নেন। এই ছিনতাই রাজা মহেন্দ্রের নেতৃত্বাধীন রাজতন্ত্রকে উৎখাত করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। অভিযোগ আছে, ছিনতাইয়ের মূল পরিকল্পনা করেছিলেন গিরিজা প্রসাদ কৈরালা, যিনি পরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী হন। পরে গ্রেপ্তার হওয়া ছিনতাইকারীরা জামিনে মুক্তি পান এবং ১৯৮০ সালের গণভোটের আগে নেপালে ফিরে আসেন। বিমানের যাত্রীরা নিরাপদে ফেরত আসেন এবং ছিনতাইয়ের অর্থ পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস; টাইমস অভ ইন্ডিয়া



