
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নেতানিয়াহুর ভাষণ, যেসব দেশ ওয়াকআউট করল

নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনিতে ভয়াবহ ধস, বহু প্রাণহানির শঙ্কা

এআই ব্যবহারে বৈষম্য কমাতে বৈশ্বিক তহবিল গঠনের প্রস্তাব জাতিসংঘের

দুবাইয়ে যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধান গ্রেপ্তার

এবার ব্রিকস জোটের সদস্য হতে ফিলিস্তিনের আবেদন

নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনিতে ভয়াবহ ধস, বহু প্রাণহানির শঙ্কা

আরাকান আর্মির ওপর হামলায় বাংলাদেশের সম্পৃক্ততার অভিযোগ আরকান সেনাপ্রধানের
নেতানিয়াহুর ভাষণে জাতিসংঘে প্রতিক্রিয়া দেখালেন ইসরায়েলি সেনার বাবা

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ভাষণ চলাকালীন সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যান নিহত এক ইসরায়েলি সেনার বাবা। তিনি নেতানিয়াহুর বক্তব্য বয়কট করেন এবং সভাকক্ষের বাহিরে বিক্ষোভরতদের সঙ্গে যোগ দেন।
জানা গেছে, জাতিসংঘের সভাকক্ষ থেকে ওয়াকআউট করা ওই ব্যক্তির নাম রুবি চেন। তার ছেলে ইটাই চেন ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় নিহত হন। ইটাই ছিলেন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) সদস্য এবং যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের দ্বৈত নাগরিক। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তথ্যমতে, নিহতের মরদেহ হামাস গাজায় নিয়ে যায়।
রুবি চেন বিশেষভাবে নিউইয়র্কে এসেছিলেন নেতানিয়াহুর বক্তব্য শোনার জন্য, এই আশায় যে হয়তো তিনি গাজায় আটক বন্দিদের ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছু বলবেন। তবে নেতানিয়াহু যখন গাজায় আটক ইসরায়েলি বন্দিদের তালিকা পাঠ
করছিলেন, তখন ইটাইয়ের নাম উচ্চারণ করা হয়নি। কারণ তালিকায় শুধু জীবিত বলে ধারণা করা ব্যক্তিদের নামই ছিল। এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেন রুবি চেন। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘নেতানিয়াহু যখন ২০ জন জীবিত বন্দির নাম বলতে শুরু করলেন, তখন আমার ছেলের নাম উল্লেখই করলেন না। এতে তিনি আমাকে কোনো সম্মান দেখাননি।’ ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি সভাকক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন এবং বাইরে চলমান বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এখন সময় এসেছে এই অন্তহীন যুদ্ধের দুই বছর নিয়ে ভাবার। এই যুদ্ধে অনেক বেশি কষ্ট হয়েছে, অনেক বেশি রক্ত ঝরেছে। উভয় পক্ষের জন্যই দুঃখ-কষ্ট সীমাহীন।’ বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ঘটনা আবারও প্রমাণ করে, গাজায় চলমান
সংঘাত শুধু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নয়, ইসরায়েলি সমাজের ভেতরেও গভীর ক্ষোভ, হতাশা ও বিভক্তি সৃষ্টি করছে।
করছিলেন, তখন ইটাইয়ের নাম উচ্চারণ করা হয়নি। কারণ তালিকায় শুধু জীবিত বলে ধারণা করা ব্যক্তিদের নামই ছিল। এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেন রুবি চেন। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘নেতানিয়াহু যখন ২০ জন জীবিত বন্দির নাম বলতে শুরু করলেন, তখন আমার ছেলের নাম উল্লেখই করলেন না। এতে তিনি আমাকে কোনো সম্মান দেখাননি।’ ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি সভাকক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন এবং বাইরে চলমান বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগ দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এখন সময় এসেছে এই অন্তহীন যুদ্ধের দুই বছর নিয়ে ভাবার। এই যুদ্ধে অনেক বেশি কষ্ট হয়েছে, অনেক বেশি রক্ত ঝরেছে। উভয় পক্ষের জন্যই দুঃখ-কষ্ট সীমাহীন।’ বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ঘটনা আবারও প্রমাণ করে, গাজায় চলমান
সংঘাত শুধু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নয়, ইসরায়েলি সমাজের ভেতরেও গভীর ক্ষোভ, হতাশা ও বিভক্তি সৃষ্টি করছে।